দেশের মাটিতে বিদেশী পতাকা ওড়ানোর বিষয়ে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটা নীতিমালা আছে। বাংলাদেশে আরো দশটা আইনের মত এই নীতিমালাকে-ও আগে তেমন একটা গুরুত্ব দেয়া হয় নি। এই নীতিমালা না মানার অর্থ এই নয় যে তা বাতিল হয়ে গিয়েছে। আগে কখনো অনুসরণ করা হয়নি বলে ভবিষ্যতেও করা হবে না, এটা ভেবে নেওয়ার কোন অর্থ নেই। সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে সাধারণ মানুষ এখন এই সব নীতি নিয়ে সোচ্চার হচ্ছে। গণদাবীর মুখে প্রশাসনকে সে
[justify]
১. ঘুম আসে না, ঘুমও স্বার্থপর..♪♫
বড়মামা জিজ্ঞেস করছিলেন সেদিন-- সচলে লিখিস না এখন?
কথা হচ্ছিল স্কাইপতে। নানুমণির একটা মাইল্ডস্ট্রোক হয়ে গেছে গতসপ্তাহে। টেনশন করব বলে আমাকে জানানো হয়েছে হাসপাতাল থেকে ফেরার দিন। বুড়িকে দেখতে চেয়েছিলাম নিশ্চিত হতে, আসলেই কতটা ঠিকঠাক আছে এখন। প্রশ্নটা সেই পারিবারিক ভার্চুয়াল সম্মেলনের সময় করা।
প্রিয় সুধী,
মুক্তিযুদ্ধের উপর অনলাইন আর্কাইভে আপনাকে শুভেচ্ছা জানাই।
বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগার ও গবেষণা কেন্দ্র
Bangladesh Liberation War Library and Research Centre
ফেসবুক পেজ
প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৭ সালে; বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও গবেষণা এবং প্রচার নিয়ে কাজ করছে এই সংগঠন।
“শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড”---এরকম ভাবসম্প্রসারণই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের ছাত্র-ছাত্রীদের পড়ানো হয় আমাদের স্কুল-কলেজগুলোতে। আমি নিজেও পড়েছি, শিখেছি এবং পরীক্ষার খাতায় লিখে ভালো নাম্বারও পেয়েছি। আফসোসের বিষয় হলো আমাদের যাবতীয় পড়াশোনা শুধু পরীক্ষা পাশের জন্যই করা হয়। আমরা যা পড়ি তা কখনই অন্তরে ধারণ বা বিশ্বাস করি না। তাইতো আজও আমরা শিক্ষাকে জাতির মেরুদন্ডতো বানাতেই পারিনি বরং একে মেরুদন্ড ভাঙার হাতিয়ার হিসেবে তৈরি করেছি।
বাঙালীদের নিয়ে গবেষনা খুব একটা হয়নি।আমাদের ইতিহাস লিখেছে বিদেশীরা। আর ঘরের খবর পরের কাছ থেকে জানলে যা হয় আমাদেরও তাই হয়েছে।নিজেদের শেকড়ের সন্ধান না পেয়ে লতাগুল্ম যেভাবে অন্য গাছের উপর ভর করে বেড়ে উঠে আমরাও তেমন অন্যের গর্বে নিজেদের গর্বিত করার চেষ্টা করছি। এই সিরিজে আমি বাঙালীর রাজনৈতিক,সামাজিক,সাংস্কৃতিক,নৃতাত্ত্বিক এবং ধর্মীয় ইতিহাস নিয়ে কিছুটা আলোচনা করার চেষ্টা করব।শুরুটা ধর্ম দিয়েই করাটা উপযু
মাটারহর্নের খোঁজ প্রথমে পাই এক সহকর্মীর কাছে। কয়েক মাস আগে দুইজন মিলে অফিসের দেয়ালে টানানো একটা ত্রিমাত্রিক মানচিত্র দেখছিলাম। সুইজারল্যান্ড বলতে আমি তখন চিনি কেবল ইয়ুংফ্রাউইয়োক আর ইন্টারলাকেন, সেখানেও আবার যাওয়াও হয় নি, গরমকালে যাব এরকম প্ল্যান। সম্ভাব্য সেই যাত্রার খুঁটিনাটি নিয়ে দুইজনে কথা বলছিলাম। সে হঠাৎ বলল, ‘তুমি মুঁ স্যারভাঁতে গিয়েছ’?
১।
''মন হারিয়ে গেছে' কথাটি গেল বছর দেশে গিয়ে শুনেছিলাম। খুব পুরাতন এবং বহুল ব্যবহৃত একটি কথাই অন্য রকম করে বলা। বড়দির বাসার গৃহকর্মী মেয়েটি গারো পাহাড় থেকে আসা। এদের হতদরিদ্র পরিবারটিতে তিন বা চারটি বোন, বাবা নেই। মা একাই মেয়েদের দেখাশোনা করেছেন এতদিন। মেয়েরা বড় হোয়ে উঠায় আর পেরে উঠছেন না বলেই বড়দির কাছে দিয়েছেন ওকে। প্রথম দিকে বেশ মন খারাপ করে থাকত শুনেছি, তবে এখন বেশ মানিয়ে নিয়েছে বলেই মনে হোল। টিভির নেশাটা ধরেছে ওকে ভীষণ রকম করে, সেটাও মানিয়ে নিতে সাহায্য করেছে বলে মনে হয়। মেয়েটি এমনিতে বেশ চুপচাপ, ওর ভাষা বাংলা নয়। ওকে নিয়মিত বাংলা শেখায় আমার বড় ভাগ্নি। ওর উচ্চারণে সমস্যা তেমন নেই, কিন্তু বাক্য গঠন এবং শব্দ চয়ন বেশ অদ্ভুত। আমার সামান্য সময়ে 'সব করবার প্রজেক্ট' ওর সাথে খুব একটা গল্প-কথা হয়নি। শুধু এই কথাটা খুব মনে গেঁথে আছে, কিছু ভুলে গেলে 'আমি ভুলে গেছি' না বলে ও বলে, 'আমার মন হারিয়ে গেছে'। কথাটাইয় কেমন একটা আদুরে ভাব আছে, মিষ্টি লেগেছিল শুনতে আমার।
রাত্রি এক স্নিগ্ধ নদীর মত, ভোরের মোহনার দিকে বইছে চুপি চুপি। রাত্রি সেই প্রিয়তম মুখ, যা আমি কোনোদিন দেখিনি স্পষ্ট করে, স্বপ্নের ভিতরে আস্বচ্ছ নীলচে কুয়াশায় যে মুখের আদল দেখি শুধু। তার আকুল চোখ দু'টি দেখতে পাই, কিন্তু মুখের বাকী অংশ আচ্ছন্ন হয়ে থাকে স্বপ্ন-কুহেলিতে।
তোমারই ইঙ্গিত খুঁজি আমি নারীদের ভীড়ে,
আন্দোলিত রমণীর দুরন্ত প্রবাহ, চুলের খোঁপায়,
আধবোঁজা পলক, ফেনীল ঢেউয়ে ভেসে যাওয়া
হালকা পায়ের ভেতর।
হঠাৎ যেন খুঁজে পাই তোমার আয়তাকার নখ,
টুকটুকে চেরির মত, গতিময়
তোমারই মত এলোমেলো মোহনীয় চুল
সমুদ্রের জলে জ্বলতে থাকা তোমার গনগনে অবয়ব