[[i]এই লেখাটি প্রথমে আমি বিডিনিউজ২৪.কমের জন্য লিখি প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে মুহম্মদ জাফর ইকবালের তৃতীয় লেখাটি প্রকাশিত হওয়ার পর পর। কিন্তু পর দিনই নুরুল ইসলাম নাহিদের লেখাটি আসায় পরিস্থিতি পাল্টে যায় (আমার লেখাটি কিছুটা প্রাসংগিকতা হারায়)। কিছুদিন পরে আমি আবার ঘষামাজা করি কিন্তু দেখা যাচ্ছে এর মধ্যে তদন্ত কমিটি আর শিক্ষাবিদদের সাথে মন্ত্রণালয়ের সভা হয় এবং পরিস্থিতি ঘন ঘন পাল্টাচ্ছে। আমি তাই লেখাটি প্র
এসেছে নতুন শিশু, তাকে ছেড়ে দিতে হবে স্থান,
জীর্ণ পৃথিবীতে ব্যর্থ, মৃত আর ধ্বংসস্তুপ-পিঠে
চলে যেতে হবে আমাদের ।
চলে যাব-তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ
প্রাণপনে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল,
এ বিশ্বকে এ-শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি--
নব জাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার ।
নিচের ছবিটি দেখুন!
[justify][justify]
প্রথমেই, কিছু বিজ্ঞাপন দিয়ে নিই, তা না হলে লেখা পড়বার উৎসাহ পাবেন কোথায়? এখানে নাকি পৃথিবীর সবচেয়ে খাড়া রেলপথ আছে যেটাতে এখনও যাত্রীবহন করা হয়। (রোলার কোস্টারগুলো বাদে) এটার একটা অংশে নাকি ৭২% ঢাল আছে! এর মানে হল, আপনি ১০০ ফুট সামনে এগুলে (আনুভূমিক), আপনাকে ৭২ ফুট উপরে (উল্লম্ব) উঠতে হবে। আরও না কি আছে এক অত্যুচ্চ স্থান যেখান থেকে নাকি ৭টি রাজ্য দেখা যায়! সাথে আরও রয়েছে দৃষ্টিনন্দন মনোহর জলের ধারা।
রাতে ঠিকমতো ঘুম না হওয়াতেই বোধহয় বারবার হাই ওঠে। বারবার হাই ওঠা খারাপ লক্ষণ। যখন হাত এবং মগজ কোনটাতেই কাজ থাকে না তখনই হাইগুলো উঠে। হাই উঠার ঘন্টাখানেক পরই কপালের দুপাশ পিনপিন করতে শুরু করবে। পিনপিনটা মৃদু থেকে তীব্রতার দিকে যেতে যেতে সমগ্র মস্তিষ্কের নেটওয়ার্ক জুড়ে ঝিমঝিম করে বাজতে শুরু করবে। চোখের সামনে যত আলো আছে সবকিছু অসহ্য ঠেকবে। মাথাটা কোথাও ঠেকানোর জায়গা খুঁজবে। চোখটা অন্ধকারের আশ্রয় চাইবে
আমার ছোট্টো নদীটা হারিয়ে গিয়েছিল। ওর নাম ছিল ক্ষমা, আমার পাথরঘরের কাছ দিয়ে কুলকুল করে বয়ে যেত ওর চঞ্চল ধারা। ও ছিল ছোট্টোবেলার প্রিয় খেলার সাথীর মতন, স্বচ্ছ, অনাবিল, যার মধ্যে নিবিড় শান্তি আর আনন্দ, যার মধ্যে নিজেকে খুঁজে পাওয়া যা্য, যার কাছে সব কথা বলা যায়। মধ্যগ্রীষ্মের প্রচন্ড বালিঝড়ে একদিন নদীটা নেই হয়ে গেল ।
এই পবিত্র রামাদান মাসে এসে একটি চিন্তা আমার দিলে ঘুরপাক খাচ্ছে।
ফরমালিন কি হারাম নয়?
পানিতে ফরমালডিহাইডের দ্রবণকেই ফরমালিন বলা হয়। মমিন ভাইয়েরা ও মমিনাহ বোনেরা কি জানেন, এই ফরমালডিহাইড কিভাবে প্রস্তুত করা হয়?
গতবছর ২ সেপ্টেম্বরে মন্ত্রীসভায় উত্থাপনের পর এবছরের ২৩ জুন 'ডিএনএ বিল-২০১৪' সংসদে অনুমতি পেল। আগামী একমাসের মধ্যে বিলটি পর্যালোচনা করে একটি প্রতিবেদন প্রদান করতে বলা হয়েছে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রনালয়কে। বিলটি কেন দরকার তার উত্তর যথার্থভাবেই দিয়েছেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ: