Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

ঝাঁঝের রানি সরিষার তেল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৩/০৭/২০১৪ - ৪:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটা বিজ্ঞাপন করার সুযোগ পেলাম। সরিষার তেলের বিজ্ঞাপন। মূল বিজ্ঞাপনের একদম শেষ অংশের ক্লিপ। এক সেকেন্ডের উপস্থিতি। তবে গুরুত্বপূর্ণ। হাতে সরিষার তেলের বোতল হাতে আমরা চার অভিনেতা দাড়িয়ে থাকব। সবার পড়নে পাঞ্জাবি পায়জামা। যার যার পাঞ্জাবি ঠিক করা আছে। আমার পড়েছে সবুজ কালার, হালকা কলাপাতা কালারের, সাথে সাদা পায়জামা। নতুন ঝকঝকে কাপড়। এই বিজ্ঞাপনের জন্যই কেনা হয়েছে। শুটিং শেষে সবাইকে দিয়ে দেয়া হবে। উপহার। অভিনেতাও হয়ে গেলাম উপহারও পেলাম।


বালিশ

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: মঙ্গল, ২২/০৭/২০১৪ - ১:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হাদিমের পেটে ভুটভুট আওয়াজ হয়। গুহায় কোন শব্দ নাই, আলো নাই। অন্ধকারে ভুসভুস করে নাক ডেকে ঘুমায় একপাল মানুষ। হাদিম ঘুমাতে পারে না। গুহামুখে গিয়ে কিছুক্ষণ বসে আকাশ দেখে। চিকচিক করে অনেক তারা। আজকে চাঁদের থালিটা নাই। মেঘও নাই।


আপন হতে বাহির হয়ে – ২

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২২/০৭/২০১৪ - ২:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটখাট সাইজের ছবি ব্লগ, সাথে যথারীতি ক্যাপশন ফ্রি


এক একদিন প্রতিদিন-৬

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২২/০৭/২০১৪ - ২:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।

সেদিনের সোনা রোদে চমৎকার ড্রাইভ শেষে অফিসে পৌঁছে যার যাথে পরিচয়, তার নামটি পড়তেই আমার মন ভালো হয়ে গিয়েছিল।

এদেশে প্যানসি নামে একটা ফুল ফোটে, স্প্রিং থেকে ফোটা শুরু করে এরা নানা বর্ণে। সামার, ফল শেষ করে শীত এলেও এরা ফুটতেই থাকে। এদের ঠাণ্ডা সহ্য করার অসীম ক্ষমতার জন্য এখানে রোড আইল্যান্ডে গুলোতে বা অফিস এবং বাগান গুলোর সৌন্দর্য বাড়াতে এরা ব্যবহৃত হয় ব্যাপক ভাবে। এদের শুধু মাত্র নিয়মিত জল দেয়া ছাড়া আর তেমন কোন যত্নআত্তিও লাগে না।


ঘরের ছড়া

আব্দুর রহমান এর ছবি
লিখেছেন আব্দুর রহমান [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২১/০৭/২০১৪ - ১:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিবাহিত জীবনে কোবতে প্রসব করা কঠিন কাজ। বিবাহিত পুরুষ মাত্রেই সেকথা জানেন। প্রেম আর বিয়ে এক নয়। কবিতায় প্রেমিকারা খানিক আহা উহু করতে পারেন, গিন্নিরা ঝামটা ছাড়া কিছু দেন না। অচলাবস্থা নিরসনের হেতু অন্দরমহলে প্রবেশ করা মাত্রই গিন্নি জলদগম্ভীর কণ্ঠে শুধালেন, কী চাও? যেটা গিন্নিকে শোনাতে পারি নি, আপনাদের শোনাতে এলুম।


দুগাভা নদীর তীরে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২১/০৭/২০১৪ - ১:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]


ছবি। রোমান্টিক রিগা


বিমানবন্দরে কর বিড়ম্বনা

সাফি এর ছবি
লিখেছেন সাফি (তারিখ: সোম, ২১/০৭/২০১৪ - ১:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঢাকা থেকে ফেরার পথের ঘটনা। বিমানবন্দরে লাইনে দাঁড়িয়ে আছি, ইতিহাদ কাউন্টারের সামনে। লাইনের আগানোর গতি খুবই ধীর। লাইন কিছুটা আগাতেই ব্যাপারটা স্পষ্ট হলো। কাউন্টারের মহিলা, আমেরিকা বা ইউরোপগামী যাত্রীদের কাছে যাত্রীপ্রতি ১০০০ টাকা করে এবং আবুধাবী বা মধ্যপ্রাচ্যের যাত্রীদের কাছ থেকে যাত্রীপ্রতি ৫০০ টাকা করে চাইছেন। স্বভাবতই যাত্রীরা দিতে রাজি হচ্ছিলেন না - আর সেই নিয়ে বচসা থেকে লাইনের ধীরগতি। আরেকটু ক


অরগ্যানিক ইলেক্ট্রনিক্সঃ ভবিষ্যতের পরশ পাথর (পর্ব-৬, শেষ পর্ব)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২০/০৭/২০১৪ - ৯:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শেষ পর্ব নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হতে অনেক দেরী করে ফেললাম; নিত্যদিনের যান্ত্রিকতা তো আছেই, তার উপর গেল বিশ্বকাপ। কি করি বলুন! আশাকরছি এই লেখাটা পড়ে অপেক্ষা করে থাকার ক্ষোভটা বেমালুম ভুলে যাবেন।

পিছনের পর্বগুলো এখানে সাজানো পাবেন চমৎকার ভাবে, ধন্যবাদ সচলায়তনকে।

শেষের শুরুটা তাহলে শেষ করে ফেলা গেল, আসুন তাহলে শেষের শেষটা নিয়ে লেগে পরি।


জীবন - এক বহতা নদী

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৯/০৭/২০১৪ - ৬:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গিয়েছিলাম কাঁচাবাজারে। গিন্নি বিরাট এক ফর্দ ধরিয়ে দিয়েছিলেন। তা দোকানিদের সাথে দরাদরি, বকাঝকা করে ফর্দমাফিক মালপত্র কেনা হলো বটে তবে ততক্ষণে আমার ব্রহ্মতালু দিয়ে আগুনে তাপ বেরুচ্ছে। যাহোক, হেকেডেকে রিক্সা জোগাড় করে ঝাকামুটে আমায় রিক্সায় তুলে দিলে। বাড়ি ফিরলাম। রিক্সা থেকে নেমে বাজারের থলেগুলো গুছিয়ে নিয়ে এক পা এগুতেই মাথাটা কেমন ঘুর দিয়ে উঠলো। হাতের থলে ফেলে দিয়ে কোন রকমে রিক্সার হুড ধরে সে যাত্রা


আমার গায়কীর আধার গোয়ালিয়রঃ পণ্ডিত উলহাস কশলকর

নির্ঝর অলয় এর ছবি
লিখেছেন নির্ঝর অলয় [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৯/০৭/২০১৪ - ১১:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি: