ফেব্রুয়ারির ১৬ তারিখে ওবামা প্রশাসনের উদ্দেশ্যে "Express concern against International War Crime Tribunal and Mob Justice in Bangladesh" নাম দিয়ে একটা আর্জি/পিটিশন পেশ করা হয় এইখানে (https://petitions.whitehouse.gov/petition/express-concern-against-international-war-crime-tribunal-and-mob-justice-bangladesh/6gg04svt)। পিটিশনটি আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল এর বিপক্ষে। Mob এর বাংলা দাড়ায় হ
স্বর্গের বকুল তলায় বিশাল শোরগোল। সবাই সেদিকে ছুটে যাচ্ছে ঘটনা জানার জন্য। সবার মনেই প্রশ্ন স্বর্গের এই চমৎকার শান্তির পরিবেশে এমন চিৎকার চেঁচামেচি তো কখনো হয়নি। কাহিনী কি?
ব্লগার থাবাবাবার হত্যায় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ ছাত্রের সরাসরি জড়িত থাকার খবর মিডিয়াতে বেশ আলোড়ন তুলেছে। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে আর বাংলা ব্লগে গুরুত্ব সহকারে ফলোআপ রিপোর্ট বেরুচ্ছে প্রতিদিন। সচলায়তনে নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরীর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণমূলক লেখাটিও ছিল তথ্যবহুল। মুক্তমনার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক অভিজিৎ রায়ের কলামে শিক্ষাঙ্গনে জঙ্গিবাদের ব্যাপারে অনেক বিশ্লেষণ উঠে এসেছে যদিও
১: শাহবাগ আন্দোলনে সরকার কেনো টিয়ার গ্যাস মারে না, নিশ্চয়ই সরকারের সাথে শাহবাগের আতাত আছে।
ভিতরের কথা: সরকার পতন হবে, ট্রাইবুনাল বন্ধ হবে, আমার বন্ধু ছাইদি-ছাকা মুক্ত হবে।
২: লাকি আপাকে ছাত্রলীগ আহত করছে। এতেই তো বুঝা যায়, শাহবাগ কই যাইতেছে?
ভিতরের কথা: শাহবাগ যেইখানে মন চায় যাউক, আমি তো শাহবাগ যাবো না।
কুৎসিত কৌতুক কিংবা কৃত্রিম কথোপকথন
ঘরের কোণে পড়ে আছে তারছেড়া টেলিফোন,
ছাইদানি পরিপূর্ণ শ্বেত ফিল্টারে
টেবিলের পরে মার্ক টোয়েন, গোরকি সাজানো থরে থরে।।
মার্চ ১৯৭১; আব্বা তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্সের ছাত্র। থাকতেন শহীদুল্লাহ হলে। জায়গাটা আমাদের মেডিকেল এলাকার প্রতিবেশী। কার্জনে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে গেলে বা রিকশায় আসা যাওয়ার পথে শহীদুল্লাহ হলটি দেখে কেমন যেন আপন মনে হতো। কারন একাত্তুরে এই হলটিতে ঘটে যাওয়া ঘটনার গল্প আমি শুনে এসেছি সেই ছোট বেলা থেকে।
আর কত চাস
মানুষের লাশ
লাল রক্তের ঢেউ?
আর কত চাস
করে হাঁসফাঁস
মৃতবৎ থাক কেউ?
হোয়াইট হাউস পিটিসনটিকে স্প্যাম ভেবে, আমি কয়েকজনকে এটা করতে নিষেধ করেছিলাম।
যদি ও আমি ব্যাক্তিগতভাবে আমি এটাকে খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে করি না কিন্তু আমি দু:খিত আমার ভুল হয়েছিলো।
তাছাড়া ছাগুরা ও নাকি একটি পিটিশন করেছে। আমাদের পিটিশনে ছাগুদের চেয়ে কম ভোট পড়া আমাদের জন্য কিছুটা হলেও লজ্জার।
বাংলাদেশ আক্রান্ত।
দেশ মানে শুধু ক্ষেত নয়, পথ নয়, বাড়ি নয়, উপাসনালয় নয়, দেশ মানে মানুষও। সবকিছুর সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষ আজ আক্রান্ত।
কথা ছিলো যাবো - যাইনি সেখানে
উড়ালের স্বপ্নে বিভোর বিস্তর ডানা
গুটিয়ে নিয়েছি দেহের ভেতর
পাখা ঝাপটানোর আকাশ থেকে
দিনান্তের অবশেষে...
তবুও তো পালকেরা উড়ে চলে
সূর্যের রশ্মি ঠোঁটে বয়ে
ঢলে পড়া কোন দিগন্তের খোঁজে
মেঘ..মেঘান্তরে..
স্বপ্ন-সে অদ্ভূত অক্লান্ত অসীম এক পাখি পৃথিবীর
নতুন চরের খোঁজে তবুও সে বসে থাকে
আকাশের কিনারে প্রতিদিন -
নতুন ভোরের খোঁজে, প্রতিরাতে, অন্ধকারে