১।
আমার পরিচ্ছনতার ব্যারাম আছে বলে মনে হয়। তবে সেটা শুচিবায়ুগ্রস্থতার পর্যায়ে পৌছেছে বলে মনে হয় না। কারণ ..... লিমিট টানতে পারি, ধূলাবালি ভরা কীবোর্ডেও টাইপ করে যাচ্ছি, কিন্তু সচেতনতায় ধূলাবালির কথাটা বিস্মৃত হচ্ছে না। বাসে, সিএনজিতে ময়লা সিটে ভ্রমন করতে পারি, ড্রেনের উপরের সালাদিয়া হোটেলের পাশে দাঁড়িয়ে চা খেতে পারি।
পড়াশুনার জন্য উত্তর আমেরিকার একটি শহরে বসবাস করছি প্রায় তিন বছর। এই কয়দিনের অভিজ্ঞতায় দেখেছি বাংলাদেশ সম্পর্কে বহির্বিশ্বের জনগনের জ্ঞান এবং আগ্রহ উভয়ই কম। যারা জানে তারা কেবল দক্ষিন এশিয়ার দরিদ্র দেশ যা ইদানিংকালে তৈরি পোশাক রপ্তানী করছে সেই টুকুই জানে। যারা আরও বেশি জানে তারা জানে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ মুসলিম। মুসলিম শব্দটির সাথে তাদের চোখে আমি একধরনের চিত্র দেখতে পাই, যা তৈরি হয়েছে আর
১।
ফ্রিকোনমিক্স নামক একটা বইয়ের কিছু অংশ পড়ার পর এদের ওয়েবসাইটে বেশ কয়েকটা পডকাস্ট শুনেছিলাম। তার মধ্যে উইমেন আর নট মেন শিরোনামের পডকাস্টে মহিলা এবং পুরুষদের সম্পর্কে কিছু তথ্য এবং এক্সপেরিমেন্ট তুলে ধরা হয়েছিলো যা বেশ ইন্টারেস্টিং মনে হয়েছিল। এই লেখায় সেই পডকাস্ট থেকে উল্লেখযোগ্য অংশ তুলে ধরছি। এখানে প্রচুর তথ্য ও উপাত্ত ব্যবহার করা হয়েছে যার নির্ভরযোগ্য উৎস উল্লেখ করা নাই কিংবা ওগুলো শুধুমাত্র আমেরিকানদের ডেটা থেকে অনুসিদ্ধান্ত আকারে এসেছে। তারপরেও এটাতে বেশ কিছু ব্যাপার আছে যা অনেক ব্যাপারেই নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে ভাবতে বাধ্য করে।
কিঞ্চিত দীর্ঘ লেখাটি পাঠকের সুবিধার্থে নম্বর দিয়ে চিহ্নিত করা হল।
রাজপথে পাণ্ডে
সব কিছু ঠাণ্ডে
আগের পর্বঃ গ্রীক পুরাণের মহানায়কেরা - পর্ব ০১
এরপর...
[justify]ফুলের রং পাল্টে দেবার আগে আমার ছোট মামার কথা বলে নেই। আমার দেখা প্রথম বিজ্ঞানী হচ্ছেন আমার ছোট মামা। তার কাছ থেকেই শিখেছি কি করে ফুলের রং পাল্টে দিতে হয়। প্রাইমারি স্কুলে পড়ার সময় আমার ছিলাম সেই বিজ্ঞানী মামার সার্বক্ষণিক এসিস্ট্যান্ট। সে সুবাদে তার কাছ থেকে শিখেছি হলুদ আর সাদা মেশানো ছিটছিট রঙের পাতাবাহার গাছের ডাল কেটে স্বচ্ছ কাঁচের বোতলে পানি ভরে রেখে দিলে কিভাবে শিকড় গজায়। আরও শি
পৃথিবীর মানুষের স্মরণশক্তি দিন দিন কমে যাচ্ছে নাকি জানি না, তবে ধৈর্য্য যে কমে যাচ্ছে তা নিশ্চিত করেই বলা যায়। গত ১টি মাসের কথায় ধরুন না, অন্যগ্রহের ফুটবল খেলে যাচ্ছে যে দল গত ৪টি বছর ধরে তাদের গত ১ মাসের পারফরমেন্স দেখেই সবাই বলাবলি শুরু করলো ‘নাহ, শেষ। বার্সা যুগ শেষ’। এটাকে স্মরণশক্তির দূর্বলতা বলুন আর ধৈর্য্যের অভাবই বলুন একটা কিছুর অভাব যে আমাদের হচ্ছে সেটা আপনাকে মানতেই হবে। তবে কি আমাদের
সন্ধ্যার আগে বৃষ্টি হয়েছে। এখনো জলের গন্ধ আসছে।
মফস্বলের ছোটো একটি শহরের একপ্রান্তে টিনের ঘর। তার বারান্দার বসে আছে মথি উদয় ও হারাধন। এই দুজনকে পণ্ডিত স্যার বিশেষ স্নেহ করেন। একা মানুষ তিনি। স্কুল শেষে তার বাড়িতে এ রকম দুটি-একটি ছেলেকে পড়ান।