ভবঘুরে
চেস্টার হাইমস্
ভবঘুরে
চেস্টার হাইমস্
সকালে ঘুম ভেঙ্গে প্রতিদিন শুনি 'আমরা করবো জয়’
হারমোনিয়ামের রিডে তার আঙুলগুলো কিছুটা ত্রস্ত-বিষাদমাখা
অনেকটা বহুদূর ঘুরে আসা
ঘোড়ার ক্ষুরধ্বনির মতো ক্লান্ত--নুয়েপড়া
সারাটাদিন গানের ভেতরকার করুণ সুরখানি আমাকে নাড়াতে থাকে
পোলাটার সখ বড় পিরীতে,
তাই থাকে করিডোরে সিঁড়িতে,
মেয়েদের পিছু পিছু ফিরিতে,
কোনভাবে কারো কাছে ভিড়িতে।
একদিন ধ্যান ছিল চলাতে,
কাব্যিক কিছু কথা বলাতে,
পার্শ্বের মেয়েটারে গলাতে।
ডান পা’টা হড়কালো কলাতে,
পড়ে গেলো নীচকার জলাতে,
এই বুঝি যায় ডুবে তলাতে।
মাইয়াটা কেঁদে ওঠে ডুকরে.
যেনো তার কলিজের টুকরে,
তার প্রতি ছিলো উৎসুক রে,
সেই ঘোরে পেলো ব্যথাটুক রে,
-অপরাধবোধ খায় ঠুকরে।
জায়গাটা অচেনা। কিন্তু মানুষগুলো চেনা। অচেনা জায়গায় চেনা মানুষের মিশ্র সমাহার। কেন ওখানে সমবেত হয়েছে সবাই প্রশ্ন জাগেনি মনে। শহর থেকে অনেক দূরের একটা জায়গা। পাহাড়ী এলাকা। নদী কিংবা লেক আছে। আছে লঞ্চের মতো ছোট নৌযান।
সামাজিক যোগেযোগের সাইট ফেবুকের মাধ্যমে একটি ফটোগ্রাফি কন্টেস্টের আয়োজন করেছে FContest নামক একটি প্রতিষ্ঠান যা ২০১০-এ ফটো কন্টেস্টের জন্যই প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমান প্রতিযোগিতার বিষয় হলো - "Where I live" ।
[justify]সুশীলায়তনঃ
সাবরিনা সুলতানা
আগে কি বলেছিলাম এ কথা, রোদ্দুরের গনগনে আঁচ শান্ত শীতল লাগতে শুরু করেছে ইদানিং? তার প্রখর উত্তাপে ভালোবাসার হিম পরশ পাই এখন? ...সম্ভবত বলেছিলাম। সেই অনেক আগে ...ঝিম ধরা একলা দুপুরগুলোতে ঝমঝম করে কি যেনো বেজে উঠতো মাথার ভেতর। একটানা বেজেই চলতো। স্কুল থেকে একা একা ফিরতাম এই রকম সব দুপুরবেলায়। বড় রাস্তার ট্রাক বাসের বিকট আওয়াজ অসহ্য লাগতো।
মাইক্রোকেডিট নিয়ে এর প্রবক্তাদের সোজা ভাবে বললে ড. ইউনুসের দারিদ্রকে জাদুঘরে পাঠানোর প্রচেষ্টা ও তার বিপরীতে বিরুদ্ধবাদীদের প্রশ্ন “মাইক্রোকেডিট নিয়ে কবে কার দারিদ্র বিমোচন হয়েছে ?” এ দু আংগিক থেকেই মাইক্রোকেডিট এর প্রভাব (Impact) বা তাৎপর্য জানা জরুরী ।
আর এ Impact বিশ্লেষন করতে হলে যে বিষয় গুলো মাথায় রাখতে হবে তা নিয়ে আমার প্রস্তাবনা :