[i]-এক থাপড়ে চোপা খুলে ফেলবো হারামজাদা বেয়াদ্দপ কুনহানকার!!!
-এক্ষন তোরে ঘাড় চাইপা ধইরা লাত্থি দিমু মাঙ্গের পো, তোর বাপের দিন্না আসমান পাইসস? যা সর সামনে থেক্যা!!!!
- যা ব্যাটা! আমি সরুম কা? তোর দরকার হইলে উপর দিয়া চইল্যা যা, নইলে নীচে দিয়া হান্দা, আমার এহানে প্যাসেঞ্জার নামবো.....
সচলায়তনের যারা নিয়মিত পাঠক অথবা যারা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী সম্পর্কে খোঁজ-খবর রাখেন তারা নিশ্চয়ই অবগত আছেন বুয়েট এ ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক ন্যক্কারজনক মারামারিগুলো নিয়ে। এর পেছনে কারা আছে তা কমবেশি সবাই জানে। কিন্তু সমস্যা হলো প্রশাসন এদের পক্ষে বিধায় আইনগত ভাবে এদের কিছু করা আপাতত সম্ভব নয়।
…
ছবি তোলার ব্যপারে আগ্রহটা সেই ছোট বেলা থেকেই আছে। তুলতে পারি আর না পারি চেষ্টা করতে দোষ কী….?
সাবরিনা সুলতানা
গ্রুপ পর্বের আনন্দ, বিষাদ, এবং উন্মাদনার শেষে শুরু হতে যাচ্ছে নকআউট পর্বের খেলা। প্রেডিকশন গেমের এই রাউন্ড চলবে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে ফাইনাল পর্যন্ত। বরাবরের মতো এবারও অংশ নিতে পারবেন সচলায়তনের সকল পাঠক। পয়েন্ট ও প্রশ্নের ধাঁচ কিছুটা বদলে যাচ্ছে এই রাউন্ডে।
সালেক খোকন
দিনাজপুরের একপ্রান্তে এক চৌরাস্তার মোড়। সবার কাছে এটি চিরিরবন্দর মোড়। মোড় থেকে সোজা পূর্বদিকে চলে গেছে পিচঢালা একটি রাস্তা। দুপাশে প্রহরী বেশে দাড়িয়ে বড় বড় সব গাছ। গাছগুলোর অবয়বই বলে দেয় এরা শতবর্ষি।
আগের কথা এখানে।
কে বলেছে ওয়ালশ- এমব্রোসদের উত্তরসুরী খুঁজে পায়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজ?!
পেয়েছে তো! রোচ- রাসেল- বেন- বিশু। আরো কতজন! সে সময় যেমন ‘চিন মিউজিকে’র পতাকা বয়ে চলা এমব্রোস- ওয়ালশ- বিশপদের নিয়েই গড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজের লেজ ছেটে দেওয়া ছিল জগতের সহজতম কাজগুলোর মধ্যে একটা, এখনো তাই।
আবাসিক হলের পেছন দিকের পুকুরটায় লুকিয়ে আছে রাশেদ। পুকুরটার চারপাশ ঝোপে ঢাকা। কচুরিপানায় ভরে গেছে প্রায়। হলের এই পেছন দিকটা বেশ অন্ধকার। হলের ভেতর ব্যাপক তোলপাড় হচ্ছে, শব্দ পাচ্ছে সে। নিশ্চয় প্রত্যেকটি রুম সার্চ করা হচ্ছে রাশেদের খোঁজে। হুট করে পায়ের শব্দ পেল রাশেদ। এই দিকেই এগিয়ে আসছে। ভয়ে সিটিয়ে গেল রাশেদ। বুঝতে পারছে, পুকুরের পাড়ে এসে দাড়িয়েছে। পাথর হয়ে গেল রাশেদ, মোবাইলের আলো ফেলে হচ্ছে পুকুরে।