হিমু ভাইয়ের বরাহ শিকারের গানের প্রথম কয়েক লাইন আমি গত কয়েকদিনে হাজার বারের উপরে শুনে ফেলছি (আইপডের প্লে কাউন্ট ৭১৩)। কোনভাবে ডাউনলোড করতে পারি নাই বলে রেকর্ড করে আইপডে নিয়াও শুনতেসি। আর যতো বারি শুনি ততোবারই আমার ইচ্ছা করে বরাহ গুলারে সত্যি সত্যি বল্লমে গাইথা ফালাই।
সচলে আমি আসছি এক মাসের কিছু বেশি হবে। এখানে এসে আমার একটা বোধ তীক্ষ্ম হইছে। আগে রাজাকার - আলবদরদের ঘৃণা করতাম। ...
বরাহশিকারের গানটা এতক্ষণে সবারই অনেক বার শোনা হয়ে গেছে ধরে নিচ্ছি । যারা এখনো শুনতে পারেননি তারা এখান থেকে একটু ঘুরে আসুন ।
বন্ধু চল আজ যাব বরাহ শিকারে মোরা
শক্ত ফলা চাই, তীক্ষন ফলা চাই
মস্ত সে বরাহ তাকে মারতে মোরা যাই
[img=small]http://photos-e.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-snc3/hs052.snc3/13942_245088105015_572525015_4809499_76767...
বই পাঠক মাত্রই জানেন নতুন বই নেড়েচেড়ে দেখা, নাকে নিয়ে বুক ভরে গন্ধ নেয়া কত বড় একটা নেশা। এই নেশায় পড়ে আমি প্রায়ই নীলক্ষেত যাই, পকেটে টাকা থাকুক আর নাই থাকুক। না পড়া বই উলটেপালটে দেখি, খামাখাই দামাদামি করি আর দামে যখন বনে না তখন এমন একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়ি, বইওয়ালাকে(বইয়ের ক্ষেত্রে দোকানদার বলতে কেমন কেমন লাগে) বুঝিয়ে দেই, কত বড় পাঠককে সে নিরাশ করেছে।
তাই পকেটে টাকা নে...
আব্বা ব্যক্তিগত বা অফিসের কাজে প্রায়ই ঢাকা যেতেন। সেসময় ঢাকা-ময়মনসিংহের বর্তমান রাস্তাটা ছিলোনা, বাস যেতো টাঙ্গাইল ঘুরে, ময়মনসিংহ থেকে টাঙ্গাইল ৬০ মাইল, এরপর টাঙ্গাইল থেকে ঢাকা ৬০ মাইল, আর ট্রেনে গেলে ৯৪ মাইলের মতন, সময় লাগতো কম, তাই ময়মনসিংহ থেকে ঢাকা যেতে ট্রেন ছিলো সবার প্রথম পছন্দ। ঢাকায় এলে অফিসের কাজ সেরে আব্বা ঘোরাঘুরি করতেন, টুকিটাকি জিনিষ কিনতেন। আর এসবের জন্য অবশ্যই “...
[justify]নতুন লেখকদের জন্য সন্দেশের উদ্যোগটা সাধু। নতুন লেখকদের জন্য একটা বিশাল পাঠকশ্রেণী তৈরি করে দিতে বe য়ের বিকল্প নেই। বিষয়টা নিয়ে যেভাবে যেভাবে ঠিকঠাক কথা বলা দরকার সন্দেশের লেখায় সেটা এসেছে। আমাদের দেশে শেষ পর্যন্ত লেখককে বe ছাড়াও দুই মলাটের মাঝে পৃষ্ঠা রেখে বই বের করতে হয় – কারণ বাংলাদেশের বেশিরভাগ পাঠক বই হাতে নিয়ে পড়তে ভালবাসেন। একটা পাঠকশ্রেণী গড়ে উঠ...
প্রিয় সান্তাবুড়ো,
জানি এই ধারণাটা খুবই অমূলক যে তুমি সচলায়তনে ব্লগ পড়তে ঢুকবে ক্রিসমাসের এই প্রিয়সুখ ব্যস্ততার মধ্যে। এ যাবত কালের সকল মিরাক্যালের ক্ষীণ প্রাবাবিলিটিটাকে পণ করে এই ঠিকানাহীন বুড়োর কাছে লিখছি জমানো কথার অগোছালো চিঠি।
রেডিওতে সকাল থেকেই বাজছে ক্রিসমাস ক্যারোল। মন বসছে না কোথাও, ছেলেমানুষী অপেক্ষা জেকে বসেছে। বিছানার গোড়ায় একটা লাল ও সাদা ডোরাকাট...
[justify]
খুবই পরিচিত একটা ঘ্রাণ পাচ্ছি। হাঁটছি ফুটপাত দিয়ে। এরকম জায়গায় সাধারণত ময়লা-আবর্জনার গন্ধই বেশি পাওয়া যায়। আমি পাচ্ছি কোন এক ফুলের সুবাস। হাসনাহেনার।
১
খুলনাতে বাবার চাকরির সুবাদে চলে আসি ৮৮ সালের শুরুর দিকে। আমাদের প্রথম বাসাটা বেশ খোলামেলা ছিল। দু’রুমের বাসা হলেও বাসার সামনে ছিল অনেকটা খোলা জায়গা। আমার মা অনেকরকম গাছ লাগাতেন। অনেকগুলো মরিচ গাছ ছিল আমাদের। একটা গাছ...
বিজয় দিবসের সকালে রাস্তায় নেমে দৌড়ে রিকশা ধরতে ধরতে নিজের উপর বিরক্ত হলাম। এইবার দেরী করে ফেললাম। আরো আগে কেন যে মরার ঘুম ভাংলো না। কুয়াশায় ঢাকা পথে রিকশায় যেতে যেতে অবশ্য বিরক্তিভাব কমছিলো রাস্তার চারপাশের লাল সবুজের ছোট্ট ছোট্ট মিছিল দেখে। দলে দলে সবাই যাচ্ছে ঢাকা ইউনিভার্সিটির দিকে। পরনে লাল-সবুজের কম্বিনেশন। আর হাতে পতাকা। দেখতে বেশ লাগে।
সুহাস ভাই আর রোয়েনারও আসার কথ...
আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি...
কুখ্যাত নিয়াজী মারা যায় ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ২ তারিখ। অল্প কয়েকদিন পরে কেউ এটা post করে blog of death এ।
http://www.blogofdeath.com/archives/000726.html
সেসময় আমি এটা বিভিন্ন mailing list এই link পাঠাই, নিয়াজীকে তার প্রাপ্য "মরনোত্তর সম্মান" দিতে। বিপুল সাড়া দেয় বন্ধুরা...এরপর বহুদিন আর যাইনি দেখতে তামাশা।
অনেক বছর পর আজকে আবার সেই blog গিয়ে দেখলাম পাকিস্তানিরা এখনও সম্মান দিয়ে চলছে...এই ১৫ বছর আ...
ঢাকাবাসী হিসেবে ঢাকায় পা রাখি ২০০১ সালে, আগস্ট মাসের ১৬ তারিখে। দিনটি মনে রাখার অনেকগুলো কারণ আছে তবে সবচেয়ে বড় কারণটি হচ্ছে কলেজের নবীনবরণ। সুতরাং ২০০২ সালের ফেব্রুয়ারি মাস ছাড়া বইমেলা তেমনভাবে ঘুরে দেখা হয় নি আমার। যতদূর মনে পড়ে ২০০২ সালের জানুয়ারিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলার জমকালো আয়োজনের পাশে শেরেবাংলা নগরে ঢাকা বইমেলার আয়োজন ছিল; কিন্তু বইমেলা দেখতে গিয়ে ধূলোর উড়াউড়ি...