[justify]
এই গল্পটা প্রেম ও অনুরাগের। ত্রিভুজ প্রেমের এই জমজমাট কাহিনিতে আমার ভূমিকা যথারীতি উঁকিবাজ টম হিসেবে, আর নায়ক-নায়িকা দম্পতি আপনাদের আধ-চেনা। আকাশে বাতাসে এখনো প্রেমের জীবাণু; পহেলা ফাল্গুন আর ভালোবাসা দিবসের আমেজটুকু খোমাখাতায় স্পষ্ট টের পাচ্ছি। এমন সময়ে ভালোবাসার গপ্পো বলার সুযোগটা হাতছাড়া করলাম না।
আমাদের কম বেশি সবারই সহজ-সরল-কঠিন-জটিল-কুটিল-মারদাঙ্গা ভিডিও গেইম খেলার অভিজ্ঞতা আছে বোধয়। যারা খেলে তারা জানে, কতটা নিখাঁদ উত্তেজনা, মজা, ফূর্তী, বিনোদন জড়িয়ে ছড়িয়ে আছে একেকটি গেইমের পরতে পরতে। চ্যালেন্জকে পাল্টা চ্যালেন্জ করা, যুথবদ্ধতা, দলীয় আনুগত্য, লীডারশিপ, 'এক জীবনে কোনোদিনও পারব না’ এমন সব ভয়ানক সিদ্ধান্ত নিয়ে জয়ের দিকে জোরকদম এগিয়ে যাওয়া…এ এক অন্য জগত। অদম্য নেশা।
[left]সেদিন আমি আমার এক অ্যান্টির সাথে কথা বলছিলাম। সবার কথা খোঁজখবর নিতেই বলল অ্যান্টির বড় মেয়েটি অসুস্থ। জিজ্ঞেস করলাম কি হয়েছে ওর কিন্তু অবাক হলাম উনি কিছুটা সংকোচ বোধ করছে রোগটি ব্যাপারে আমার কাছে বলার জন্য। আমি বললাম সংকোচ বোধ করছ কেন কি এমন হয়েছে তার পর উনি আমাকে খোলে বলল যে মেয়েটির ইউ টি আই হয়েছে। তারপর আমি অ্যান্টিকে বললাম এটা নিয়ে এতো সংকোচ বোধ করতেছিলে কেন এটা তো একটা রোগ মাত্র।
অবগাহন
ম্যাডোনা থেকে স্টিভ জবস কেন এসেছিলেন এ শহরে?
কিসের আশায় সকলেই এখানে ভিড় জমায়?
কেন ভূবন বিখ্যাত মানুষ গুলো এখানেই ঘুরতে আসে?
এখানে গঙ্গার পবিত্র জলে অবগাহনে কিসের শান্তি?
আমাকে সিটি অব লাইট ডাকছে। আমাকে যেতেই হবে। তাই এবারের আমার গন্তব্য বারণসী।
নাম: দ্যা ব্রেস্ত ফোরট্রেস
দৈর্ঘ্য: ১৩৮ মিনিট
বিষয়: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, ইতিহাস
পরিচালক: আলেক্সান্ডার কট
দেশ: রাশিয়া, বেলারুস
আওয়ামী লীগ সরকারের ৩ বছরের সুশাসনে বাংলাদেশ হঠাৎ করে ৬০ দশকের জার্মানী হয়ে গেছে।ব্যাপক গতিতে শিল্পায়ন চলছে, সাঁ-সাঁ করে অবকাঠামো দাঁড়াচ্ছে, দেশের অর্থনীতি ধাঁই-ধাঁই করে এগুচ্ছে। সমস্যা একটাই এই শনৈ-শনৈ উন্নতির সাথে তাল মেলানোর মতো দক্ষ বা অদক্ষ জনশক্তি পাওয়া যাচ্ছেনা, বেকারত্বের তো প্রশ্নই উঠে না।প্রবাসী জার্মানদের মতো প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেশ গঠনের এই ব্যাপক কর্মযজ্ঞে অনুপ্রাণিত করতে নেয়া হচ্ছে "
লিখতে আমার কখনোই তেমন ভাল্লাগে না। কিছু পড়া এর চেয়ে অনেক বেশি আরামদায়ক। এ ব্যাপারে আমি পাক্কা ভোক্তা। অর্থাৎ কিছু উৎপাদন করি না, কেবল গিলি। তবে প্রিয় ঢাকা শহরকে নিয়ে লিখতে বসে বেশ অনেক কথা মনে চলে আসছে। লিখতেও খারাপ লাগছে না। ঢাকা ছেড়ে আছি প্রায় দুই বছর হতে চললো। পরিবারের লোকজন, আব্বু, আম্মু, বোন, বিচ্ছু ভাগ্নেটা, বন্ধু-বান্ধব; এদের চেয়েও ইট-কাঠ-ধূলা-বালির ঢাকাকে দেখতে ইচ্ছা হয় বেশি। নিউ মার্কেটের বইয়ের দোকানের চিপায় লেবু চা, সন্ধ্যাবেলায় ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে হাটাহাটি, শাহবাগের মোগলাই, ফুলার রোডের ফুটপাথ, বুয়েট ক্যাম্পাস, ইএমই ভবনের ছয়তলার বারান্দা – এইসব ‘তুচ্ছ’ জিনিষের স্বপ্ন দেখে প্রতিদিন ভোরবেলায় ঘুম ভাঙ্গে, আর দিন গুনতে থাকি। শালার পড়াশোনা, রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্পের থেকেও ভয়ংকর জিনিষ – শ্যাষ হয় না!
... একটা বিশেষ ধরণের বিরক্তি এই লেখা তৈরিতে উৎসাহী করেছে। এতে চলমান ভারতীয় পণ্য বর্জনের/ বয়কটের আহবানে প্রয়োজনীয় সতর্কতা ও এই ধরণের উদ্যোগের সামর্থ্য সম্পর্কে একধরণের মতামত দেয়া হয়েছে। বিচিত্র বিষয়ের অন্তর্ভুক্তি লেখাটাকে কিছুটা দীর্ঘ করে তুলবে।
১. দুশ্চিন্তা/উদ্বেগ/বিরক্তির প্রেক্ষাপট
ইন্ডিয়ার সমালোচনা হলেই পাকিস্তানপ্রেমীরা খুশিতে গদগদ হয়ে পড়েন। বলে, 'দেখালা? হুদাই খালি পাকিস্তানরে গালি দেও'। ভারতে উৎপাদিত পণ্য বয়কটের প্রসঙ্গ ওঠার পরেই দেখা যায় তারা আরো উত্তেজিত। ফেইসবুকে দেখলাম কেউ কেউ বলছে পাকিস্তানি রাজাকার যেমন আছে তেমন আছে ভারতীয় রাজাকার।
[এই পোস্টটা গতকাল প্রায় পাঁচ ঘন্টা অনেক পরিশ্রম করে লিখেছিলাম, কিন্তু প্রিভিউ করতে গিয়ে এরর আসে, এবং যখন পিছনের পেজে যাই পোস্ট তখন হাওয়া! কান্দা বাকি ছিল শুধু জানিনা এবার লিখলে আগের বারের মতন ভাল হবে কিনা]