Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

যুবা (১৮ বছর বা তদুর্দ্ধ)

মায়া

শঙ্কর এর ছবি
লিখেছেন শঙ্কর [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১১/১২/২০১১ - ৮:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের এক রৌদ্রস্নাত সমুদ্রসৈকতে স্বর্ণকেশী সুন্দরীর কোলে মাথা রেখে শুয়েছিল জেমস। সামনে সুনীল সাগর, নীচে উষ্ণ বালুকা, লবণাক্ত তীব্র বায়ু মুখে এসে আছড়ে পড়ছে, আর কানের কাছে নীলনয়নার মিষ্টি কূজন। জেমস মনে মনে বলছিল, “হমীন অস্ত, ওয়া হমীন অস্ত, স্বর্গ যদি কোথাও থাকে তবে তা এখানেই।”


লাইফ সাক্স

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: শুক্র, ০৯/১২/২০১১ - ১১:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

- আমি কি তবে বলদ?
- ধুর ব্যাটা, তাই কইলাম নাকি?
- তবে কি আমি পাঁঠা?
- উহু
- তাইলে আমারে মুড়ি খেতে বলেন কেন?
- জীবন মানেই মুড়ি খাওয়া রে মূর্খ। ভাগ্যবানে ইয়ে করে মুড়ি খায় আর অভাগা এমনে এমনেই খায়।

বদরুল ভাই মতিনকে জীবনের মানে বোঝানোর চেষ্টা করেন।

- আমি কি তবে বলদ?

- ধুর ব্যাটা, তাই কইলাম নাকি?

- তবে কি আমি পাঁঠা?

- উহু


কাদের, তুমি কাদের লোক?

দ্রোহী এর ছবি
লিখেছেন দ্রোহী (তারিখ: শুক্র, ০৯/১২/২০১১ - ৮:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিজয়ের ইতিহাস। গৌরবের ইতিহাসে সবাই চায় নায়ক হতে। সে কারণে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসেও নায়কের চরিত্রের দাবিদারের কমতি নেই।

আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস কিছুদিন পর পর বদলে যায়। ক্ষমতার হাত বদলের সাথে সাথে বদল হয়ে যায় নায়ক চরিত্রের দাবিদারদের নাম।


ফেরা - ০৬

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/১২/২০১১ - ১১:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পুরাণকথা, পর্ব-৫

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/১২/২০১১ - ১১:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পুরাণকথা, পর্ব-৫ (ভারতকথাও বটে)

সংহিতা যুগের একটা বৈশিষ্ট্য হল, আর্যদের জনসংখ্যা তখন খুবই কম। অনার্যদের সাথে সংঘর্ষে তাদের প্রচুর লোকক্ষয় হয়েছিল। সে সময়ে আর্যরা কৃষিকাজকে আয়ত্ত করেছে। কৃষি উপযোগী ভূমিরও অভাব ছিলনা। অভাব ছিল মানুষের আর হালের গরুর।


হুমায়ূন আহমেদ কি হুমায়ুন আজাদের পুত্রকন্যার কাছে ক্ষমা চাইবেন?

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: বুধ, ৩০/১১/২০১১ - ৩:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশের সর্বাধিক পঠিত উপন্যাসগুলির লেখক হুমায়ূন আহমেদ দুরারোগ্য ক্যান্সারে আক্রান্ত। চিকিৎসার জন্যে তিনি নিউইয়র্কে আছেন, সেখান থেকে তিনি কয়েক দিন পর পর দৈনিক প্রথম আলোতে ছোটো জার্নাল লিখে পাঠান। হুমায়ূন আহমেদ বহু দিন ধরেই নিজের ব্যক্তিগত জীবনকে পাঠকের সামনে বার বার তুলে ধরেছেন, এই জার্নালগুলোও তার ব্যতিক্রম নয়। একজন লেখক হিসেবে তিনি বোধহয় সেটা করতেও পারেন।


ডেথ ইজ বিউটিফুল

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/১১/২০১১ - ৬:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ডাক্তার বন্ধু কামরুল বদরুলের হাত চেপে ধরে বললেন, আর মাত্র ছয় মাস।
বদরুল ক্ষেপে গিয়ে বলে, ফাতরামির আর জায়গা পাস না? পরক্ষণেই বুঝতে পারে এটা ফাতরামি না জীবনের পরম সত্য।
হাত ছেড়ে ডাক্তার বলে, যা ব্যাটা যা জিলে তেরি জিন্দেগী।
বদরুল আবারও ক্ষেপে গিয়ে বলে,
- জিন্দেগীই তো শেষ।
- ইয়ে মাত সোচ জিন্দেগিমে কিতনে পাল হ্যাঁয়, ইয়ে সোচ কিতনে পাল ম্যায় জিন্দেগী হ্যাঁয়।


কুবুদ্ধিগুলি দেয় কারা?

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: সোম, ২৮/১১/২০১১ - ৭:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মুহম্মদ বিন তুঘলক নির্বোধ ছিলেন না। ভারতবর্ষে নির্বোধ সুলতানের পক্ষে ছাব্বিশ বছর দিল্লির সুলতানাত শাসন করা সম্ভব কোনো কালেই ছিলো না। তর্কশাস্ত্রে সুপণ্ডিত বহুভাষী এই শিল্পী সুলতান যুদ্ধের ময়দানেও কুশলী ছিলেন। সাম্রাজ্য চালাতে আর বাড়াতে গেলে যে নৃশংসতার প্রয়োজন হয়, তা-ও তাঁর ছিলো। কিন্তু মুহম্মদ বিন তুঘলকের গুণের কথা বাঙালির মুখে মুখে ফেরে না, ফেরে তাঁর প্রশাসনিক খামখেয়ালের গল্পই, বাগধারায় যাকে আমরা বলি তুঘলকি কাণ্ড।


পৃথিবীর পথে : চীনের দিনলিপি ০২

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৭/১১/২০১১ - ৪:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পৃথিবীর পথে : চীনের দিনলিপি
http://www.sachalayatan.com/nebula/42101

২০ নভেম্বর ২০১১

লাগেজ চেকিং এর ঝক্কি পোহানোর পর যাত্রীদের আগমনের পথ ধরে বেরিয়ে এলাম। দেখি, সেখানে আমার নাম লেখা প্ল্যাকার্ড হাতে মিঃ লি অপেক্ষা করছেন। তাঁর হাসিমুখের পরতে পরতে বিনয় লেপটে আছে ছড়িয়ে যাওয়া ক্ষীরের মতো। বিনয়ের মধ্যে কিছুটা অপরাধ বোধের ছায়া দেখতে পেয়ে আমিও লজ্জিত হলাম।


ভূমিকম্প ও বাংলাদেশ – পঞ্চম পর্ব

দ্রোহী এর ছবি
লিখেছেন দ্রোহী (তারিখ: শুক্র, ২৫/১১/২০১১ - ১:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের পর্বগুলো:

চতুর্থ পর্বে আমরা জেনেছি পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় কয়েক মিলিয়ন ভূমিকম্প সংঘটিত হয়। আমরা জেনেছি যে উৎসস্থলের গভীরতার ভিত্তিতে টেকটোনিক কারণে সৃষ্ট ভূমিকম্পগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। চতুর্থ পর্বে আমরা ভূমিকম্প সনাক্তকরণে ব্যবহৃত সাইজমোগ্রাফ বা ভূমিকম্প পরিমাপক যন্ত্রের মূলনীতি এবং ভূকম্পলেখ (সাইজমোগ্রাম) থেকে P ও S তরঙ্গের আগমনী সময়ের পার্থক্য থেকে কীভাবে ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলের অবস্থান নির্ণয় করা হয় সে সম্পর্কে জেনেছি।

এ পর্বে আমার ভূমিকম্পের মাত্রা নির্ণয়ের পদ্ধতি ও ভূমিকম্প পরিমাপক স্কেলগুলো সম্পর্কে জানবো।