জাহিদ অফিসে চলে যাবার পর তন্নী রাদিফ কে নিয়ে বাসা থেকে বের হলো । বাইরে বের হলেই রাদিফের চোখেমুখে একটা খুশিখুশি ভাব লেগেই থাকে । আজও তার ব্যতিক্রম হলো না ।মুখে হাসি থাকলেও সে কিন্তু বেশ শক্ত হাতে তন্নীর শাড়ির আঁচলটা ধরে রেখেছে ।ছোট খালার বাসা বেশি একটা দূরে না ।তাইতো একটা রিক্সা নিল তন্নী ।আর অল্পকিছুক্ষণ পর সেখানে পৌছেও গেল ।তবে এতো তাড়াতাড়ি তাদের রিক্সা ভ্রমন শেষ হওয়াতে রাদিফকে বেশ বিরক্তই দেখাল ।
মাঝে মাঝে কিছুদিন পৃথিবীকে চলতে দেখি খুব চেনা সহজ নিয়মে।
শহরেও ভোর হয়, পাখি ডাকে, দলে দলে উড়ে আসে কাক
সূর্য খুব ঘটা করে বিউটি পার্লারে সাজিয়ে নিয়ে মুখ
আধুনিকা বধুবেশে চড়ে বসে দিনের গাড়ীতে।
প্রাতঃরাশে তৃপ্ত কর্তা বাবু বেশে অফিসের পথে
যেতে যেতে পাণ্ডুর আলোর সন্ধানে ডুবেন প্রাত্যহিক
অগোছালো খবরের ধূসর কাগজে;
মণিহীন বিশীর্ণ চোখে তাঁর পাথর সময়―
বেশ কিছুদিন ধরেই কখনো জোরেসোরে, কখনো ফিসফিস করে একটা কথা বেশ চলছে, ব্লগ নিয়ন্ত্রণে আইন করা জরুরি। প্রস্তাবটি কৌতূহলোদ্দীপক, এবং প্রস্তাবকদের নামগুলোকে এক সারিতে রেখে দেখলে, আমোদপ্রদও বটে।
বিপরীতধর্মী স্রোতে শহরের নদী চলে
জানালার ঠিক নিচে
ছেঁড়া ফ্রক, মাকে মনে পড়ে
কিশোরী যুবতী শিশু
জলে ডুব মাঘের সন্ধ্যায়
চুম্বক করেনি কিছু ক্ষতি
বাস্তবিক লোহা নই যে
পুড়বে পেটাবে আর অলংকার বানাবে
অযথা এ রঙ মাখা নিয়ন আলোর রাতে
জবুথবু রান্নাঘর
শেয়াল হত্যার ভোরে
মাটি ভেজে বনের কান্নায়
সঙ্গম করেনি কিছু ক্ষতি
বাস্তবিক ফুল নই যে
হাতের তালুতে ফেলে মৃত্যু দেখাবে
পুরাণকথা, পর্ব-৬ (ভারতকথাও বটে)
প্রাচীনকালে সমাজ ব্যবস্থায় বিভিন্ন প্রকার সন্তানোৎপাদন প্রথা প্রচলিত থাকার কারনে অদ্ভুত ধরনের সব সম্পর্কের দেখা পাওয়া যায়। যেমন, পিতা এবং মাতা উভয়ই পৃথক পৃথক হওয়া স্বত্বেও ভীষ্ম ও বেদব্যাস পরস্পর ভাই।
ক্রুসেড যুগে ইংল্যাণ্ডের রাজা রিচার্ড বলেছিলেন,
একজন রাজা কখোনো ভূল করেনা, কারো কাছ থেকে প্রতিদান প্রত্যাশা করেনা, এবং কারোর দয়া ভিক্ষা করেনা।
[justify]আজকের গল্প রাজা রিচার্ডকে নিয়ে নয়, অন্য কাউকে নিয়ে। ধরে নেই তার নাম খবির মিয়া। বয়স হবে সত্তুরের কিছু কম বা কিছু বেশি। পেশায় রিক্সাচালক।
- মাইনুল এইচ সিরাজী
দরজা খুলেই ভূত দেখার মতো চমকে উঠল রবিন। তার বিছানায় শুয়ে আছে একটা মেয়ে। আসলে পরি দেখার মতো চমকে উঠল রবিন। তার বিছানায় শুয়ে আছে একটা পরি।
অনেক দিন হল এভাবেই আছি। বসে বসে খাচ্ছি, বিছানায় শুয়ে আছি, অনেক রাতে বিছানায় ঘুমহীনতায় কাটাই। আবার খুব দেরিতে ঘুম থেকে উঠি। চলে যাচ্ছে। কি জানি ওষুধ এবং অসুখ আমার জীবনে পালা করে আসছে আর যাচ্ছে। আমার ঘরটা একটু আবছায়া থাকে দিনের বেলাতেও। জানলা গুলোও বিশেষ একটা খোলা হয়না। ইচ্ছে করে যে খুলিনা তা নয়, প্রখর আলো আমার সহ্য হয়না। যদিও ঘরের মধ্যে সাইনাসের প্রবলেম হওয়ার কথা নয়। কিন্তু তবুও আমি আলোহীনতাকেই আজক
অবসরপ্রাপ্ত পাকি লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাদের আলির একটি আর্টিকেল দৈনিক প্রথম আলোতে অনুবাদ করেছেন বাংলাদেশের অবসরপ্রাপ্ত এয়ার কমোডর ইসফাক ইলাহী চৌধুরী। গত বারোই ডিসেম্বর লেখাটি [১] সম্পাদকীয় পাতায় প্রকাশিত হয়।
যখন ছোটো ছিলাম, তখন আগন্তুক বড়দের গৎবাঁধা প্রশ্নের মুখে পড়তাম, বড় হয়ে কী হবে? বড় হয়ে যাওয়ার পর কেউ জিজ্ঞেস করে না, বুড়ো হয়ে কী হবে?