Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

রাজাকার

চোর-পুলিশ

মূর্তালা রামাত এর ছবি
লিখেছেন মূর্তালা রামাত (তারিখ: সোম, ১৯/০৩/২০১২ - ৩:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পন করেছে। আমরা স্বাধীন। আনন্দে মাতোয়ারা পুরো বাংলাদেশ। ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের আনন্দ উল্লাসের মধ্যে জল ঢেলে দিল ছোট্ট একটি খবর। মিরপুরের বিহারীরা স্বাধীন বাংলাদেশ মানতে নারাজ। তারা কিছুতেই হার মানবে না। খবর শুনে আমাদের শরীরের রক্ত টগবগ করে উঠল। অপেক্ষাকৃত তরুণ মুক্তিযোদ্ধারা পারলে তখুনই মিরপুর স্বাধীন করতে ছোটে। কিন্তু হাইকমান্ডের নির্দেশে আমরা যার যার ইউনিট


চোর-পুলিশ

মূর্তালা রামাত এর ছবি
লিখেছেন মূর্তালা রামাত (তারিখ: সোম, ১৯/০৩/২০১২ - ৩:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পন করেছে। আমরা স্বাধীন। আনন্দে মাতোয়ারা পুরো বাংলাদেশ। ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের আনন্দ উল্লাসের মধ্যে জল ঢেলে দিল ছোট্ট একটি খবর। মিরপুরের বিহারীরা স্বাধীন বাংলাদেশ মানতে নারাজ। তারা কিছুতেই হার মানবে না। খবর শুনে আমাদের শরীরের রক্ত টগবগ করে উঠল। অপেক্ষাকৃত তরুণ মুক্তিযোদ্ধারা পারলে তখুনই মিরপুর স্বাধীন করতে ছোটে। কিন্তু হাইকমান্ডের নির্দেশে আমরা যার যার ইউনিটকে


গোলাম আযমের আচার সমাচার এবং একজন হরিকান্ত মন্ডল ও লাখো শহীদের কান্না

মূর্তালা রামাত এর ছবি
লিখেছেন মূর্তালা রামাত (তারিখ: রবি, ২৯/০১/২০১২ - ১০:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৬৮ বছর বয়সের ভারে নুয়ে পড়া শরীর নিয়ে হরিকান্ত মন্ডল হাঁটেন। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘুরে বেড়ান এ গ্রাম থেকে ও গ্রাম। দুয়ারে দুয়ারে কড়া নাড়েন। দীর্ঘশ্বাস ফেলে হাতখানি বাড়িয়ে দেন- কয়ডা ভিক্ষা দিবেন?


স্মরণীয় চলচ্চিত্র: আইখমান- একজন নৃশংস খুনির বিচার

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শুক্র, ১৩/০১/২০১২ - ১:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েন্স আয়ার্সে বসে আছি কফির আড্ডায়, দেশ থেকে খবর আসল রাজাকার নেতা কারাগারে। এর পক্ষ-বিপক্ষ নিয়ে শুরু হয়ে গেছে আমাদের আজব রাজনীতিবিদদের কাঁদা ছোঁড়াছুড়ি! মনে পড়ে গেল এই শহরেই গ্রেফতার হয়েছিল গা ঢাকা দিয়ে থাকা নাৎসি অপরাধী আইখমান। আর বুক ফুলিয়ে দেশের ক্ষতিসাধন করতে থাকা রাজাকারকে ফাটকে পুরতে আমাদের লাগল চার দশক !


শাস্তি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৪/০৮/২০১১ - ১০:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

‘ও আমার সবচেয়ে ভাল বন্ধু ছিল,’বলতে বলতে জানালার বাইরে চোখ রাখল রায়হান।অন্ধকারে মৃদুমন্দ বাতাসে দুলতে থাকা নারকেলের পাতাগুলোর দিকে শূণ্যদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে থাকতে ছোট্ট একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলল,’ওর নাম ছিল শহীদ সোবহান।ওর বাবা ছিলেন সোবহান চৌধুরী,আরামবাগের এমপি।আমরা সবাই এ তাকে মস্ত সাহসী মুক্তিযোদ্ধা হিসেবেই জানতাম।’


Death toll of Genocide in 1971

মাহবুবুল হক এর ছবি
লিখেছেন মাহবুবুল হক (তারিখ: মঙ্গল, ০৫/০৪/২০১১ - ৯:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গণহত্যা সংখ্যা দিয়ে বিচার হয় না, বিচার হয় হত্যার প্রকৃতি দিয়ে। বাংলাদেশের গণহত্যা, সেই ২৬ মার্চেই ইয়াহিয়াও অস্বীকার করে বলেছিলেন, জনা পঞ্চাশেক মানুষ মারা পড়তে পারে; তার উত্তরসুরী শর্মিলা বসু তো এভাবেই ভাববেন। কিংবা রুবাইয়াতের মাথায় তো পাকিস্তানী হত্যাযজ্ঞের চেয়ে ভালবাসাবাসিটাই মুখ্য হয়ে যাবে।অনেকদিন ধরেই দেখছি ৩০ লক্ষ শহীদের সংখ্যা নিয়ে বাংলাদেশের কয়েকটি রাজনৈতিক দল বা কিছু সংখ্যক ল


রাজাকারের বিচার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৫/০৩/২০১১ - ৯:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি রাজাকারদের বিচার চাই। আমার বয়সী তেইশ চব্বিশ বছর বয়সের প্রায় সবাই তাই চায়। যার প্রতিফলণ গত নির্বাচনেই দেখা গেছে। জামাতে ইসলামী ভোট না পেয়ে মাটিতে গড়াগড়ি খেলো।


জামায়াত ও আল-বদরের ইতিহাস, পাকি মডেল, গো আযম, নিজামি ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার

তানভীর এর ছবি
লিখেছেন তানভীর (তারিখ: শুক্র, ১১/০২/২০১১ - ১২:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকার্যে কতটুকু অগ্রগতি হয়েছে জানি না, বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলে এ বিষয়ে সরকার ও বাদীপক্ষের প্রস্তুতি কেমন তাও জানি না। তবে মাঝে মাঝে পত্রিকায় জামায়াত-শিবির নেতাদের উদ্ধত কথাবার্তা দেখি। এ রিপোর্টে যেমন জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এমটিএম আজহারুল ইসলাম বলে


সবুজ বনসাই হাতি

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৬/১২/২০১০ - ৬:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের পুরানো বাড়ি, তার চারপাশে টানা চিকন বারান্দা। পাশের বিল্ডিংগুলো খুব গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকায় আমাদের বাড়িতে কোনো গ্রিল নেই। বারান্দায় থাকা রয়েল বেঙ্গল টাইগারটাকে একবেলা করে খেতে দেয়া হচ্ছিল অনেকদিন ধরে। খেতে বসে মা কথাটা জানায়। দুপুরে যে তাকে খাবার দেয়া হয় না খেয়াল পর্যন্ত করিনি। বেশ কয়েক টুকরা রান্না করা মাংস আর এক বাটি ভাত নিয়ে বারান্দায় এসে টাইগারকে ডাকি। তার বদলে দেখ ...


গল্পটি ছোটই, ব্যাপারটা ছোট নয়

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: বুধ, ২১/০৭/২০১০ - ১:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কোন সন্দেহ নেই আলমের বাবা সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। আলম নিজেও কঠিন প্রগতিশীল। যুদ্ধাপরাধীর বিচারের ব্যাপারে আলম সোচ্চার, আলমের বাবাও। কিন্তু সমস্যা হলো শমশের হোসেন। আলমের ভগ্নিপতি।
শমশেরের সাথে তার বোনের বিয়ে হয় স্বাধীনতার কয়েক বছর পর। বিয়ের আগে শমশেরের রাজনৈতিক পরিচয় জানতো না পরিবারের কেউ, কেবল জানতো তার ব্যবসার পরিচয়। বিয়ের কয়েক বছর পর আলম শমশেরকে দেখতে পেল জেনার ...