(লেখার বিষয়ের সাথে 'রায়েরবাজার বধ্যভূমি' ফটোগ্রাফির দূরবর্তী কোনো সম্পর্ক আছে কিনা জানা নেই, তবে নিকটবর্তী সম্বন্ধযোগ নেই।)
[justify]ক্যাক ক্যাক শব্দ করে কনভেয়ার বেল্ট চালু হলো। একে একে নানান রকম ব্যাগ আসছে। কিন্তু আমারটার হদিশ নেই। এর আগেও এমন হয়েছে, আমি পৌছে গেছি এক দেশে। আর আমার তল্পি-তল্পা আরেক দেশে। সেইসব স্মৃতি আর সম্ভাব্য দুর্ভোগের আশঙ্কায় বেশ টেনশিত বোধ করছি। আর তখনই খেয়াল করলাম, এই কনভেয়ারবেল্টটা অদ্ভুত। ঢাকার শাহজালাল, বা সিঙ্গাপুরের চেঙ্গি এয়ারপোর্টের বেল্টগুলো ছোটো ছোটো রবারের ফালি দিয়ে তৈরি। এখানে,
প্রয়াত লেখক হুমায়ুন আজাদ লেখেছিলেন, "আমি পাকিস্তানিদের কখনই বিশ্বাস করি না, যখন তারা গোলাপ ফুল হাতে নিয়েও আসে।"
[justify]গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে আরেকটি বিতর্ক গ্রামীণের মালিক কে? ছোট উত্তর, সরকার এবং গ্রামীণের ঋণগ্রহীতা সদস্য যারা ১০০ টাকা দিয়ে গ্রামীণের শেয়ার কিনেছেন। লম্বা উত্তরের জন্য বাকিটুকু পড়তে পারেন। টার্মিনোলজি রিভিউ দিয়েই শুরু করি।
[justify]ফেসবুকে আজ এক নেটাতো বন্ধু ( যার লেখার আমি একজন বড় ভক্তও) দেখি অন্যতম প্রিয় সায়েন্স ফিকশন লেখক রে ব্র্যাডবেরীর একটা কথা উদ্ধৃতি দিয়েছে। কথাটা হলো –
You don’t have to burn books to destroy a culture. Just get people to stop reading them
গালভরা পদবির দিকে সবার ঝোঁক থাকে কিনা জানি না, কিন্তু আমার একটু যেনো বেশীই ছিলো । ফার্মেসীতে মাস্টার্স পাশ করে শখ হোল সেলসে কাজ করবো। একটা মোটর সাইকেল পাওয়া যাবে এবং সেটা নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর প্রচণ্ড আকর্ষণে। বেশির ভাগ কোম্পানিতে দেখলাম পোস্টটার নাম মেডিকেল রিপ্রেজেন্ন্টেটিভ। পছন্দ হোল না। আই-সি-আই এ একই চাকুরীতে পজিশনটার নাম ছিল সেলস প্রোমোশন অফিসার। দারুণ মনপুত হোল এবং বিনা পরিশ্রমে চাকুরীটাও হয়ে
দিনে আমরা কতটুকু সময় বই পড়ার পেছনে দিই?
অথবা, সপ্তাহে একটা বইয়ের কতটুকু পড়ি? কিংবা, মাসে ক'টা বই পড়ি? বছরে?
কথাই তো সব...
আমরা কিছু দেখেও দেখি না। দেখেছি যে এটা জানানোটাই কাজ।
পাহাড়ের সামনে হাজির হয়েই সবাইকে জানাই, 'জানো আমি এখন পাহাড় দেখছি'। সাগরেও তাই। নামলাম, ঢেউ খেললাম, জানালাম। শেষ। উত্তাল সাগরের পাশে চুপটি করে সময় বহিয়া যায় না আমাদের। বহিয়া যাওয়ার সময় কোথায়?
তেমনিভাবে কী দেখছি বা পড়ছি সেটা মুখ্য না। দেখলাম বা পড়লাম যে, তা জানানোটাই গুরুত্বপূর্ণ।