কিছুক্ষণ আগেই ঘোষিত হলো বাচ্চু রাজাকারের মৃত্যুদণ্ড।
গত একচল্লিশ বছর ধরে যে তীব্র বোঝা আমরা জাতি হিসেবে বয়ে চলেছি, আজ তা খুব সামান্য হলেও লাঘব হলো। বাচ্চু রাজাকার পলাতক, তদুপরি আপীলে সুযোগ আছে- তবুও এ রায় নতুন দিনের সূচনা। যে অপরাধবোধ এই সুদীর্ঘ সময় আমাদের তাড়া করে বেড়িয়েছে, যে বিচার একসময় অসম্ভব বলেই বোধ হতো, আজ তা বাস্তব হলো।
কেমন হবে ওবামার আগামী চার বছর? কেন এই প্রশ্ন?
পেপার স্প্রের নাম প্রথম শুনি প্রায় বছরখানেক আগে। ২০১১ সালের নভেম্বরে ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া, ডেভিসে টিউশন ফি বৃদ্ধির কারণে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে অংশ নেয়া শিক্ষার্থীদের উপর পেপার স্প্রে নিক্ষেপ করা হয়। মুখ ঢেকে বসে থাকা নিরীহ ছাত্রছাত্রীদের উপর হেঁটে হেঁটে নির্বিকারভাবে পুরো এক ক্যানিস্টার পেপার স্প্রে খালি করছে ইউনিভার্সিটি পুলিশ, এই ভিডিওটা ভাইরাল হয়ে ছড়ায় ইন্টারনেটে।
ফেইসবুক খুললেই ঢাকার দৃষ্টিনন্দন ছবি দেখতে পাওয়া যায় - হাতিরঝিল, প্রস্তাবিত মেট্রোরেইল, ফ্লাইওভার ইত্যাদি। হ্যা দিন দিন ঢাকা তিলোত্তমা হচ্ছে, কিন্তু মানুষের ভেতরটা হচ্ছে কুৎসিত। আজকে টিভিতে দেখছিলাম এসিড আক্রান্ত তরুণী হাসপাতালে কাৎরাচ্ছে। সে প্রেমে প্রত্যাখ্যাত যুবক এর দ্বারা ছুরিতে ও এসিড নিক্ষেপে আহত হবার পর রাস্তায় পরে গড়াগড়ি খেয়েছে [url=http://ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDFfMTZfMTNfMV
"ব্যাড মানি"
ব্যাড মানি কেভিন ফিলিপ্সের একটি আর্থ-রাজনৈতিক বিশ্লেষণ। কেভিন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের ১৯৬৮ সালের নির্বাচনে সিনিয়র স্ট্যাটেজিস্ট ছিলেন। ওয়াশিংটনকে খুব কাছে থেকে দেখা এই বিজ্ঞ রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞের দৃষ্টিভঙ্গী আমার কাছে ভালো লাগলেও তার লেখার ধরণ তেমন ভালো লাগেনি। জটিল এবং দীর্ঘ বাক্যে সহজ কথাগুলো অনেক বেশী স্পেস নিয়ে বলেন তিনি। ফলে মূল পয়েন্ট ধরতে বেগ পেতে হয়।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য স্থাপনের বিরোধিতা নিয়ে বাংলাদেশের অনলাইন মিডিয়া এবং সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বেশ গরম। ঘটনাটা প্রথম দিকে আমার চোখ এড়িয়ে গেলেও এই ব্যাপক শীতে একটু গরম আঁচ গায়ে লাগায় একটু নাক গলালাম। তাতে যা দেখলাম, বাংলাদেশের আবহমান কালের ঐতিহ্য বজায় রেখেই ঘটনার পক্ষে-বিপক্ষে ইতিমধ্যে বেশকটি পক্ষ তৈরী হয়েছে এবং তারা নিঃসন্দেহে সরব।
[justify]আজকে একটি ধর্ষণের গল্প বলি। হ্যাঁ, এটিও প্রতিদিনের পেপারে উঠে আসা অসংখ্য ধর্ষণের ঘটনার একটি, পার্থক্য এইটুকুই যে ঘটনাটা আমি মোটামটি কাছ থেকেই ঘটতে দেখেছিলাম।
এই গল্পটি রবির মা, রবির বাবা আর রবির। রবিরা ছিল নিম্নবিত্ত, তথাকথিত সমাজের একদম শেষ পর্যায়ের মানুষ। সাঁওতাল এই পরিবারটিতে রবির বাবা ছিলেন একজন রিকশাচালক। উনাদের আসল নাম পরিচয় আমি জানিনা, শুধু জানতাম উনারা রবির বাবা আর মা।
গতকাল বছরের প্রথম দিন "বাংলাদেশের সামনে অপার সম্ভাবনা" শিরোনামের আশাবাদী খবর ছাপিয়েছে দৈনিক প্রথম আলো। সংবাদপত্রের প্রথম পাতায় নিত্য খারাপ খবরের বিপরীতে এ রিপোর্ট মানুষের মনে আশার সঞ্চার করবে - এমনটাই স্বাভাবিক।
দেখা যাক সংবাদের মূল বক্তব্য কী কী। আলাদা বক্সে বলা হয়েছে -
০১
গত দিন দশেক ধরে চলছে হলিডে সিজন। ফল সেমেস্টার শেষ; বড়দিন, নববর্ষ ইত্যাদি নানাবিধ ধুনফুন বাবদ প্রাপ্য ছুটি প্রায় দিন বিশেকের।