Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

দিনপঞ্জি

পূর্ব ইউরোপ-২ ( বাল্টিকের দেশগুলো)

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/০৯/২০১৪ - ৪:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

IMG_5240


পূর্ব ইউরোপ-১ (পরিকল্পনা)

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ১৪/০৯/২০১৪ - ৬:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্লগার ওডিন বলল- অণুদা, যতই ঘোরাঘুরি করেন আপনার বিবেচনায় আপনার সেরা ভ্রমণ অভিজ্ঞতা বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গে আর পূর্ব ইউরোপে! জানতে চাইলাম- কেন?


দ্য ডাচ্‌ ক্যপিটল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১০/০৯/২০১৪ - ৬:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উত্তর সাগর থেকে ভেসে আসা নোনা বাতাস শ্যাওলা ধরা জাহাজের কাঠের পাটাতনে মিশে এক ধরনের স্যাতসেতে ঘ্রান তৈরী করে। কাঠের জাহাজ কালের কাছে বিলীন হয়েছে। কিন্তু সমুদ্রচারী নীর্ভিক এক নাবিক জাতির জীবনসংগ্রামের এই ঘ্রান এখনও পাওয়া যায় সেই অঞ্চলে। এই ঘ্রান তারা জাহাজে করে বয়ে নিয়ে গিয়েছে আটলান্টিকের পশ্চিম প্রান্ত ধরে সোজা দক্ষিন দিকে। কাঠের জাহাজে ভেসে আরো পূব দিকের ভারত মহাসাগর ও এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয়


এক একদিন প্রতিদিন-৮

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০৩/০৯/২০১৪ - ৯:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাসের শেষের মিটিং এ বসেছি ডায়ালাইসিস রুগীদের সাথে, এর নাম কেয়ার প্ল্যান মিটিং। যেসব রুগীদের ডায়ালাইসিস সংক্রান্ত বা অর্থনৈতিক বা সামাজিক সমস্যা থাকে, যেগুলো গড়পড়তা ভিজিটের সময় ঠিক সামলানো যায় না তাদের কে নিয়েই মাসের শেষে এই মিটিং। এটা কম্প্রিহেন্সিভ মিটিং, ডাক্তার, রুগী, রুগীর পরিবার, নার্স, ডায়ালাইসিস ক্লিনিক ম্যানেজার, ডায়েটিসিয়ান, এবং সোশ্যাল ওয়ার্কার সহ সবাই থাকে। এবারের মিটিং এ সবশেষ হলো, বিলি, এর সমস্যার অন্ত নেই। বেশির ভাগই সামাজিক সমস্যা যা মূলত ড্রাগ এডিকশন থেকে উদ্ভূত। বিলির সাথে আমার বেশ একটা ইতিহাস আছে, এখনও ক্লিনিকের সবাই মনে রেখেছে, আমি এবং বিলি তো বটেই। মনে পড়ে গেল আবার।


একজোড়া কাকের গল্প

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০১/০৯/২০১৪ - ৫:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


সৈয়দ মুস্তফা সিরাজের কর্নেল সিরিজের একটা বইয়ে কাক সম্পর্কে দারুণ এক তথ্য পেয়েছিলাম। কাক নাকি তার বাসায় নানা ধরনের টুকিটাকি জিনিস জড়ো করে। যেমন-- ভাঙা চুড়ি, কাঁচের টুকরো, ছোট-খাটো নাট-বল্টু। বইটা যখন পড়ছি তার কিছু দিন আগে খুব কাছ থেকে কাকের বাসার কিছু ছবি তুলেছিলাম। বইটা পড়ার সময় মনে হলো, দেখি না আমার ছবিতে এমন কিছু আছে কিনা। ছবি দেখে তাজ্জব! সত্যিই আমার এই প্রতিবেশী কাক মামারও তাদের বাসায় আজব একটা জিনিস সংগ্রহ করেছেন। পাঠক ছবিতে চোখ বুলিয়ে দেখুন, একটা পেঁচানো ইলেট্রিক তার অবহেলায় পড়ে রয়েছে কাকের বাসায়।


আজব চিকিৎসা

মোহছেনা ঝর্ণা এর ছবি
লিখেছেন মোহছেনা ঝর্ণা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৮/০৮/২০১৪ - ১১:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দূর সম্পর্কের এক আত্নীয়ের সাথে হঠাৎ দেখা।দূর সম্পর্কের হলেও একটা সময় বেশ যোগাযোগ ছিল।ব্যস্ততা আর সময়ের অভাবে এখন আর তেমন একটা যোগাযোগ হয় না। তাই সেদিন হঠাৎ দেখা হয়ে যাওয়াতে বেশ ভালোই লাগছিল।কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই সেই ভাল লাগা উবে গেল।তার বড় ছেলের ডিভোর্স হয়ে গেছে। ছোট একটা বাচ্চা রেখে বউ চলে গেছে।সমস্যা কি জানতে চাইলে তিনি বলবেন কি বলবেন না ভেবে কিছুক্ষণ ইতস্ত করছিলেন।পরে বললেন,আসলে আমার কপালটাই খার


মন পবনের নাও ১৬

নিবিড় এর ছবি
লিখেছেন নিবিড় (তারিখ: শুক্র, ১৫/০৮/২০১৪ - ১২:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

০।
একটু আগে বৃষ্টি হচ্ছিল, আসলে সারা দিন ধরেই হচ্ছে। রুমের জানালায় একটু পর পরেই জোরে জোরে বৃষ্টির ফোটারা এসে পড়ে। বন্ধ রুমের ভিতর থেকে সেই শব্দ আর ভারী শোনায়। জানালায় কাঁচ দিয়ে বাইরে তাকালেই নিচের ঝাপসা হয়ে যাওয়া রাস্তাটার ব্যস্ততা চোখে পড়ে। পাশের মেডিকেল কোচিং থেকে ঘন্টায় ঘন্টায় ছাত্র ছাত্রীদের দল গুলো বের হয়ে আসে। পাশের রুমে সামশাদ বেগমের গান বাজে, ষাটের দশকের হিন্দি গান।


পাংখি ঘুড়ি

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: রবি, ০৩/০৮/২০১৪ - ৫:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
সারাবছর যে বন্ধুর সাথে কাটাই তাকে বিশেষ কোন দিবসে আলাদা করে শুভেচ্ছা দিতে কেমন বিব্রত লাগে। সৌজন্য বস্তুটা বন্ধুতার সাথে সম্পূর্ণ বেমানান। বন্ধুর কোন কাজ করে দিলে যদি ধন্যবাদ পেতে হয়, সেই কাজটা ছোট হয়ে যায়। ঠাট্টা বাদে সিরিয়াস শুভেচ্ছা বা ধন্যবাদ কখনো দেইনি বন্ধুকে। যেমন দেইনি বিশেষ দিবসের কোন রঙিন কার্ড। তার চেয়ে ক্যামেরায় একটা ক্লিক করে ছবিটা বন্ধুর কাছে পাঠাই। নইলে সাদা খাতায় আঙুল বুলিয়ে কিছু আঁকিবুকি। আমার তেমনি ভালো লাগে। খুব সাদামাটা কিছু। অথবা ছোট্ট কোন রেস্তোঁরায় বসে ধোঁয়া ওঠা চায়ের সাথে মুচমুচে পিয়াজু সালাদ। সাথে খানিকটা বৃষ্টি হলেও হতে পারে, না হলে কিছু মেঘের দল ভাসতে ভাসতে দক্ষিণ সমুদ্র থেকে উত্তর হিমালয়ের পথে চলে যেতে পারে।


এবং বন্ধুতা...

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: রবি, ০৩/০৮/২০১৪ - ৫:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ঝুমুর বয়েসে বড় ছিলো আমাদের, তাই নামের শেষে দাদা যোগ করে সে আমাদের বন্ধু হয়ে গেলো। ঝুমুরদা। মূলত এটা একটা নামই শেষ পর্যন্ত। ওসব দাদাগীরি কি আর চলতো! দীর্ঘ বছর আমরা আড্ডা দিয়েছি। উদ্দাম তারুণ্য বলতে যে সময়টা থাকে, ঠিক সেই সময়ের বন্ধুদের একজন ঝুমুর।


এক একদিন প্রতিদিন-৭

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০১/০৮/২০১৪ - ৩:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেদিনটি ছিল বসন্তের শুরুর দিকের কোন একটি দিন। বাড়ি ফিরেছিলাম অন্য দিনের চেয়ে বেশ আগে। এখানে দীর্ঘ শীত কাটাতে হয় অন্তঃপুরে, তাই শীত চলে যাওয়ার ভাব হলেই বাইরে বেরিয়ে পড়বার ইচ্ছেটাকে আকাশে উড়িয়ে দেই। প্রতিদিন বাইরে ঘুরে ঘুরে শুকনো বাদামী পাতা আর ঘাসের আড়াল থেকে বেরিয়ে আসা নতুন সবুজ লতা পাতা, কাণ্ড এবং কুঁড়িদের দেখি আমি এসময়। চোখের সামনে শীতের ধুসর আর ছাই রঙা প্রকৃতি একটু একটু করে পেলব সবুজে ঢেকে যেতে দেখে আমার ক্লান্তি আসেনা কখনও। এই শীতের দেশে পত্রহীন চেরী, ফোরসাইথিয়া, ম্যাগনোলিয়া গাছের ডালপালা ফুলে ফুলে ছেয়ে যাওয়ার ঐশিক সৌন্দর্যের কথা বাদ-ই দিলাম, সারা শীত ছাই, সাদা আর বাদামী দেখবার পর, আগাছার কচি সবুজ পাতা দেখলেও মন ভরে যায়।