আজ সকালে একটা আর্টিকেল পড়লাম, যেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধঃগমনের স্বরুপ তুলে ধরা হয়েছে। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড এক সময়ের উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ থেকে আজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামে কলঙ্কে পরিণত হয়েছে। কোনো র্যাঙ্কিংয়েই এই বিশ্ববিদ্যালয়কে ৫০০-র ভেতরেও খুঁজে পাওয়া যায় না। শিক্ষকদের লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি, ছাত্রদের চাঁদাবাজিসহ সব কিছুই হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়ে, শুধুমাত্র পড়ালেখা ছাড়া। যখন আমাদের উচিত এ থেকে পরিত্রাণের উপায় খোঁজা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে আবার তার পুরনো অবস্থান ফিরিয়ে দেয়ায় সচেষ্ট হওয়া, তখন আমাদের একাংশ ওই নোংরা রাজনীতিতে হাত মেলাচ্ছে আর বাকিরা বালিতে মুখ গুঁজে আকাশপানে পশ্চাৎ তুলে দিয়ে অদৃষ্টকে দুষছে।
[সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ হাতিমার্কা পোস্ট]
উপদেষ্টাতন্ত্রঃ আমারে নিবা মাঝি লগে
[justify][i]অনেক আগে একবার হিটলারকে নিয়ে লেখার অনুরোধ পেয়েছিলাম। তখন না লিখলেও সম্প্রতি মুক্তমতের বিপক্ষে প্রচারণা দেখে ১ দুর্ভাবনায় পড়ে ব্যাপারটা আবার মনে পড়ে গেলো। ঠিক হিটলারকে নিয়ে না হলেও নাৎসিবাদের দার্শনিক ভিত্তি এবং মানুষের মুক্তমতের বিরোধী অন্যান্য দর্শন নিয়ে সংক্ষেপে এক
আমার দেশ স্বাধীন। আমি স্বাধীন। এবং আমার দেশের স্বাধীনতা। আমার আজ আর অহংকার হয়না। আমি আমার দেশকে কেন মন থেকে ভালবাসতে পারছিনা। কেন আজ বারবার বাক্যহারা হয়ে যাচ্ছি। কোনটা আমার স্বাধীন দেশ? যে দেশ তিনটি টুকরোতে খণ্ডিত হয়ে গড়েছে তাদের সোপান – সেই কোন দেশ?
ভারী আওয়াজ তুলে সাঁজোয়া গাড়ির বহরটা তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর দিকে আসছে, গাড়ির উপরে বসানো মেশিনগান আর সেনাদের বন্দুকের চকচকে বেয়নেটগুলো আলো-আঁধারীতে এক নারকীয় আবহ তৈরী করছে| নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের লাশের উপর দিয়ে ক্ষমতা কায়েম করার এক পৈশাচিক আনন্দে তখন পাকিস্তানি সামরিক জান্তার চোখ হায়েনার মতো জ্বলন্ত| বাঙালি জাতিকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দিতে বদ্ধ পরিকর পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী তাদের চূড়ান্ত পরি
পাকিস্তানিদেরও লজ্জা আছে। এটা কি একটা খবর? মোটেও না। আজ সকালে পাক সেনাবাহিনীর সাইটে তাদের প্রস্তুতকৃত ১৯৭১ সালের ইতিহাস পড়ছিলাম। পাক জানোয়ারেরা একাত্তরের গণহত্যাকে তাদের কোন তথ্য ভান্ডারে রাখবে না এটাই স্বাভাবিক। একাত্তর নিয়ে তাদের ইতিহাস নিষ্কলুষ রাখার চেষ্টা করা হবে তাতেও কোন সন্দেহ নেই।
১. কৃষি
সম্প্রতি প্রথম আলোর “আলু চাষে টানা দুই বছরের লোকসানে শঙ্কিত কৃষক”১ এবং কালের কন্ঠের “হিমাগারের ৯ লাখ টন আলু নিয়ে বিপাকে জয়পুরহাটের কৃষক”২ শিরোনামের সংবাদ দু’টি পড়ে মনটা খারাপ হয়ে গেল।
বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে মনের মধ্যে বেশ কিছু অতি সাধারণ প্রশ্নের উদয় হয়, যা কোনভাবেই রাজনৈতিক চিন্তা-ধারণা প্রসূত নয় বরং একজন বাংলাদেশী হিসেবে কিছু মৌলিক চিন্তা মাত্র| এই প্রশ্নগুলোর উত্তর স্বাধীনতার এতো বছর পরেও পাওয়া যায়না বরং এতো বছর পরেও এই প্রশ্নগুলো করতে হয় দেখে কিছুটা অবাক হই| বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাথে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের বর্তমানে চলাক
বর্তমানে বাংলাদেশে সবচেয়ে আলোচিত বিষয়টি হল 'বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি।'এ নিয়ে চলতি বছরেই তৃতীয় বারের মতো পাইকারি বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হলো। প্রথম ধাপে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম ২ টাকা ৮০ পয়সা থেকে ১৬.৭৯ শতাংশ বাড়িয়ে ৩ টাকা ২৭ পয়সা এবং দ্বিতীয় ধাপে ৩ টাকা ২৭ পয়সা থেকে ১৪.৩৭ শতাংশ বাড়িয়ে ৩ টাকা ৭৪ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রথম ধাপে ১ ডিসেম্বর এবং দ্বিতীয় ধাপে আগামী পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকে বর্ধিতমূল্য কা
নুরুল একদিন ডাক দিয়েছিলেন , জেগে উঠেছিলো এদেশবাসী অন্যায়ের বিরুদ্ধে। প্রিয় পাঠকগণ বাংলাদেশের সামনে আরেক মহা বিপর্যয় উপস্তিত। সেই ১৮৮৫ সালে সামান্য সার্ভে স্কুল থেকে কলেজ অতঃপর বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানের বুয়েট। এতদ অঞ্চলের মুসলিমদের তথা বাঙ্গালি মুসলিমের প্রযুক্তি শিক্ষার প্রাণকেন্দ্র এই বুয়েট। স্বাধীন দেশে তা পরিণত হয়েছে প্রযুক্তিখাতে শেষ ভরসাস্থল। সামান্য বিল্ডিং ভাংগা থেকে শুরু করে ফ্লাইওভারের ফাটল, সিমেন্টের মান যাচাই থেকে শুরু করে বর্জ্যব্যসস্থাপনা সবক্ষেত্রেই কাজের কাজী বুয়েট তথা বুয়েটিয়ানরা।