Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সমাজ

'কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবী নিয়ে এসেছি।'

আয়নামতি এর ছবি
লিখেছেন আয়নামতি [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২২/০৪/২০১৪ - ৪:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

" জাস্টিস ডিলেইড ইজ জাস্টিস ডিনাইড" বহু ব্যবহারে এত ক্লিশে করে ফেলেছি এই বাক্যটাকে!


একটি কমেন্ট ও একটু আঁতকে ওঠা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৭/০৪/২০১৪ - ২:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত কয়েকদিন ধরে রিভিউ পেপার কীভাবে লিখতে হয় তা নিয়ে ভাল প্যাড়ায় আছি। অনেক নিয়ম কানুনের ডামাডোল পিটিয়ে যখন লেখা শেষ হয়, নিজেই নিজের রিভিউ দেখে বলে উঠি, "ক্যামনে কি?"। যাই হোক রিভিউ নামে এই অখাদ্য জমা দিয়ে হাতে খালি সময় নিয়ে ব্লগ ফেবুতে নিয়মিত হওয়া শুরু করলাম কিছুদিন আগে। গত ৪ মাসের স্বভাববশতঃ শুরুতেই একটু অনুপ্রেরণা তথা বিখ্যাত "motivation of study" মার্কা ছোট একটি প্যারা দিতে মন আনচান করে উঠছে।


আমাদের গল্প (২য় পর্ব)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৭/০৪/২০১৪ - ২:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাম্প্রতিক সময়ে যুদ্ধাপরাধের বিচারের বিরুদ্ধাচরণ করে একটি গোষ্ঠী দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে । সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক জীবনকে ব্যাহত করার যাবতীয় চেষ্টা করছে । যা জাতির জন্য অমঙ্গল বয়ে আনবে বলে আমার আশঙ্কা হয় । যুদ্ধাপরাধীদের উপযুক্ত বিচার ও স্বাধীনতা বিরোধীদের এ ষড়যন্ত্র থেকে জাতিকে রক্ষা করার প্রয়াস অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার পথকে সুগম করবে । উপর্যুক্ত প্রসঙ্গে আ


নন্দিত নগরে - পর্ব ৭ (লাস ভেগাস)

মইনুল রাজু এর ছবি
লিখেছেন মইনুল রাজু [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৫/০৪/২০১৪ - ১২:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]


পুলিশ জীবন কেমন?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৩/০৪/২০১৪ - ১২:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[i](ইমেজ ক্রাইসিসে ভোগা পুলিশ বাহিনীর নানারকম খারাপ খবরই আমাদের চোখে পড়ে, খবরের পাতা খুললেই নীল ইউনিফর্ম পরা লোকগুলোর কোন না কোন অপকর্ম দেখতে পাই। কোন বিক্ষোভ সামলাতে গিয়ে হতাহতের খবর লেখা হয় এভাবেঃ "২ জন পুলিশ এবং ৪ জন মানুষ হতাহত"। এর মানে দাঁড়ায় পুলিশ আর মানুষ যেন দুটো আলাদা প্রানী!


ঈশপের গল্প (৮১ - ৮৫)

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৬/০৪/২০১৪ - ২:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঈশপের গল্পগুলি একই সাথে সমকালীন এবং চিরকালের। বারে বারে পড়ার মত গল্পগুলিকে একালের বাংলা ভাষায় আমার নিজের মত করে ধরে রাখার ইচ্ছের ফসল এই লেখা।

অনুবাদ ইংরেজী পাঠের অনুসারী, আক্ষরিক নয়। সাথে আমার দু-এক কথা। 

গল্পসূত্রঃ R. Worthington (DUKE Classics)-এর বই এবং আন্তর্জাল-এ লভ্য http://www.aesop-fable.com -এ ইংরেজী অনুবাদের ঈশপের গল্পগুলি। 

গল্পক্রমঃ R. Worthington-এর বইয়ে যেমন আছে।


স্যাম চাচার নতুন প্রতিপক্ষ...এক গোমরামুখো শ্বেত ভল্লুক

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০৩/২০১৪ - ৮:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিশ্ব রাজনীতিতে রাশিয়া নামের এক নতুন মেরুর আবির্ভাব ঘটলো| "এক ঘর মে দো পীর" হওয়াতে নতুন পীরের মুরিদসহ অনেকই "বিশ্ব রাজনীতিতে ভারসাম্য এলো" এই অজুহাতে আনন্দিত হওয়ার সুযোগ খুঁজছে| কিন্তু সিরিয়া হয়ে ক্রিমিয়া দখল এবং তত্পরবর্তী রাজনীতি বলে দেয় এটা কোন ভারসাম্য-ভারসাম্য খেলা নয় বরং এক নতুন ভূ-রাজনৈতিক ভাগ-বাটোয়ারার পর্ব শুরু হয়েছে|


সেইভ আওয়ার সোলস

রংতুলি এর ছবি
লিখেছেন রংতুলি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৯/০৩/২০১৪ - ৩:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্যস্ত শহরের মাঝে ছায়ায় ঘেরা পাখির কলতানে মুখর নির্মল একটি গ্রাম। ফুল, পাখি ও নদীর নামে সেখানকার ঘরগুলোর নাম। মমতায়, যত্নে অবাধ সম্ভাবনা বুকে নিয়ে বেড়ে ওঠে গাঁয়ের বাসিন্দারা। মাথা গোঁজার জন্যে তারা পায় নিরাপদ আশ্রয়, বিকশিত হবার জন্যে পায় ভালোবাসা। আর জীবনধারণের জন্যে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বিশুদ্ধ অক্সিজেন।


জিন পরিবর্তিত খাদ্য অনুমোদন কি খাল কেটে কুমীর আনা নয়?

তীরন্দাজ এর ছবি
লিখেছেন তীরন্দাজ (তারিখ: শুক্র, ০৭/০৩/২০১৪ - ২:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কেন জিএম-খাবারকে (genetically modified food) না বলতে চাই, তার কারণ দেখিয়ে ছিল আমার আগের লেখা। বিপক্ষে মতামতই বেশী পড়েছে। আমাদের দেশের মতো গরীব একটি দেশে যদি খাদ্য-সংকট সমাধানের ধুয়ো তুলে জিএম প্রযুক্তির মুলো ঝুলিয়ে দেয়া হয়, তাতে মতামত বিপক্ষেই থাকা স্বাভাবিক। এতে মনসানটো বা এই জাতীয় বিশাল বাণিজ্য সংস্থার বীজবানিজ্যিক নয়া-উপনিবেশিক রাক্ষসের ছোবলের সামনে ভারতের দুই লক্ষ গরীব তুলাচাষী কেন আত্মহত্যা ক


সীমান্তরেখা-৬

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৩/০৩/২০১৪ - ৬:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হুজুর এতক্ষণ হামদ-নাত গাইছিলেন। যথেষ্ট জন-সমাগম হয়েছে বুঝতে পেরে হুজুর গলার স্বরটাও বাড়ালেন। মাইক অপারেটরও বাড়িয়ে দিল মাইকের ভলিউম। হুজুর বয়ান করছেন আর মাঝে মাঝে শ্রোতাদের উদ্দেশে বলছেন--‘জোরে বলুন সোবানাল্লাহ।’
শ্রোতারাও সমস্বরে বলে উঠছে--‘সোবানাল্লাহ।’
তেমিন হুজুর কখনো বলছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ’, তখনও মুসুল্লিদের বলতে হচ্ছে সোবানাল্লাহ। মাঝে-মাঝে হুজুর শ্রোতাদের উদ্দেশে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিচ্ছেন, ‘জোরে বলুন ঠিক কি না।’
ঠিক নয় এ কথা বলার ধৃষ্টতা বা বিদ্যা-বুদ্ধি কারো নেই। হুজুরের কথাটাকে শিরোধার্য মেনে তারা বলছে, ঠিক, ঠিক। কিন্তু হুজুর আওয়াজটা পছন্দ করলেন না। তাঁর ধারণা, মুসিল্লিরা আরো জোরে আওয়াজ দিতে পারে, কেউ কেউ হয়তো আওয়াজ করছেই না। তিবি আবার হাঁকলেন, ‘শুনিনি, আবার বলুন ঠিক কি না?’
এবার আওয়াজটা অনেক জোরালো হল। হুজুর বোধহয় এমন আওয়াজই চাইছিলেন।