Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সমাজ

প্রতিদ্বন্দ্বী বন্ধু কর্কট রাশির বরকত কবি (অপেঃ)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০১/০৬/২০১৮ - ৫:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেদিন বাড়ির অদুরেই
দেখা হয়ে যায় প্রতিদ্বন্দ্বী বন্ধু কর্কট রাশির
বরকত কবির সাথে, তবে সে
অপেশাদার।
কুশলাদি জানতে চাওয়ার আগেই সে উল্টিয়ে কলার
আমায় বলে, হেরে গেলে ভন্দু।

বিস্ময় ও গোসসায় আমি হয়ে উঠি কাতর
কিন্তু আমায় নিজের পক্ষ সমর্থনের কুন সুযুগই দেয় না নিষ্ঠুর
অপেশাদার কবিটি। বলে, পপিতা এখন আমার ফ্রেন্ড।

হয়ে যাই ভাষাহারা। নায়িকা পপিতা? অস্ফুটে শুধাই


“মায়ের দোয়া”র শিকড় সন্ধানে : তৃতীয় পর্ব

সোহেল ইমাম এর ছবি
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩১/০৫/২০১৮ - ৪:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের সেই আদিম যুগের সমাজেও জন্মদানের সাথে পুরুষদের সম্পর্ক আবিস্কৃত হয়নি বলেই মা’ই সব সম্পর্কের কেন্দ্রভূমি হয়ে দাঁড়ায়। বংশধারা মায়ের সূত্রেই প্রবাহিত হতে থাকে। পিতা সম্পর্কিত কোন ধারণাই সে সময় জন্মাবার কথা নয়। সমাজের নেতৃত্ব পুরুষের হাতে থাকলেও সন্তানের রক্ত সম্পর্কিত অধিকারটা মায়ের সাথেই ছিলো। তাছাড়া নারীর সন্তান জন্মদানের ঘটনাতেও নারী বিশিষ্ট হয়েছিলো। পুরুষরা আরেকটা মানুষ সৃষ্টি করতে পারেনা ক


“মায়ের দোয়া”র শিকড় সন্ধানে : দ্বিতীয় পর্ব

সোহেল ইমাম এর ছবি
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২০/০৫/২০১৮ - ১২:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মায়েরদোয়া সংক্রান্ত এই বিশ্বাসটির জন্ম ঠিক কবে, কিভাবে?


“মায়ের দোয়া”র শিকড় সন্ধানে : প্রথম পর্ব

সোহেল ইমাম এর ছবি
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৬/০৫/২০১৮ - ৮:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বেশিরভাগই দেখা যেতো রিকশার পেছনে, কখনও কখনও টেম্পো কিংবা স্বল্প পাল্লার বাস গুলোর গায়েও লেখা থাকতো “মায়ের দোয়া”। রিকশার পেছনে ছবির সঙ্গে কিংবা ছবি ছাড়াই শ্রেফ “মায়ের দোয়া” দেখা যেতো। কেউ কেউ রিকশার পেছনের প্যানেলে ধর্মীয় বাণীও লিখে রাখতো, তবে “মায়ের দোয়া”র সঙ্গে কারো প্রতিযোগিতা চলতোনা। মনে হতো একরকম রক্ষাকবচের মত লেখাটা রিকশার জন্য একটা আবশ্যিক পূর্বশর্ত হয়ে উঠেছিলো। যেখানে রিকশার পেছনের প্যানেলে


চট্টগ্রাম ওয়াসার আন্তর্জাতিক পুরস্কার পাওয়ার নামে প্রতারিত হতে যাচ্ছে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২২/০৩/২০১৮ - ১২:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সম্প্রতি বাংলাট্রিবিউন এর অনলাইন সংস্করনে চট্টগ্রাম ওয়াসাকে নিয়ে একটা খবর চোখে পড়ল ( http://www.banglatribune.com/country/news/306261/৯৫টি-শহরকে-পেছনে-ফেলে-সেরা-হিসেবে-আন্তর্জাতিক ) সোস্যাল মিডিয়ার কল্যানে হয়তো আপনাদের চোখেও খবরটি এসেছে। খবরের শিরোনাম অনেকটা এরকম -

পাদটীকা


লাইকের বন্যায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৩/০৩/২০১৮ - ৭:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গতকাল সন্ধ্যা ঘন হলে
রাত্তির আনুমানিক আটটা নয়টা বাজে
অথবা দশটায়
মনে নাই ঠিক
আমায় ফোন করে বাল্যবন্ধু মুকুল (ছদ্মনাম,
বাস্তবে উহার নাম বকুল, কিন্তু কথা সেটা নয়)
উত্তেজিত কণ্ঠে বলে, দোস্ত কারেন গেছেগা।

শুনে আমি থমকাই দু'টি ক্ষণ, তারপরে শুধাই
বলি ও মুকুল (ও বকুল বলেছিনু, যেহেতু ওটাই
তার বাস্তবিক নাম, তবে কথা সেটা নয়)
কারেন গেছেগা তাতে কি হয়েছে, আইপিএস ছাড়।


কেন একজন জাফর ইকবাল হওয়া এত কঠিন?

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: সোম, ০৫/০৩/২০১৮ - ১০:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আহা রে---এই লোকটার এত ভালো হবার কোনই দরকার ছিল না! ছোট দেশের ছোট ছোট মন নিয়ে ঘুরে-বেড়ানো মানুষ আমরা। বড় মাপের মানুষ এই দেশে আঁটবে কেন?


রুনু আর্ট : টিনক্যানভাসের ফিনিক্স

সোহেল ইমাম এর ছবি
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/১০/২০১৭ - ১১:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আমাকে ভাবায় অভিজিৎ রায়--

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৯/২০১৭ - ৫:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাকে ভাবায় অভিজিৎ রায়
এই দেশ নেয় না হত্যার দায়...

আমাকে ভাবায় অভিজিৎ রায়
মানুষের মানসের মুক্তির দায়
কাঁধে নিয়েছিল ঐ অভিজিৎ রায়
তাই তাকে ফালাফালা করে দিল হায়
এদেশের শেয়াল আর কুকুরের ছায়
আমাকে ভাবায় অভিজিৎ রায়......

আমাকে কাঁদায় অভিজিৎ রায়
বিষ্ফলা এদেশের মানুষের রায়
সকল সময়ে তার বিপক্ষে যায়
এই কথা জেনেও সে লিখে গেছে , হায়
আমাকে কাঁদায় অভিজিৎ রায়---

এ দেশ তো চায় নি অভিজিৎ রায়


সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে শোন শোন পিতা

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৫/০৮/২০১৭ - ১:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শোক দিবসকে আক্ষরিক অর্থে কারবালা বানিয়ে ধারালো অস্ত্রে বুক-পিঠ চাপড়ে হায় হোসেন অবলম্বনে হায় মুজিব কমেডি করে শোক দিবসকে হাস্যকর বানিয়ে ফেলছে কিছু ভাঁড়। হায় মুজিব অবস্থাই বটে! আসুন, এই কমেডি পাশ কাটিয়ে বঙ্গবন্ধু কি বলেছেন একটু পড়ে দেখি- সেটাই শোক দিবসে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর একটা কার্যকর উপায় হতে পারে। নইলে অদুর ভবিষ্যতে টুঙ্গিপাড়ার সমাধি পরিনত হতে পারে তাজিয়ায়। বঙ্গবন্ধু লিখেছেন খুব কম, বাগ্নী হিসেবে বলে গেছেন অনেক কিছু। অনুভূতিময় এই উদ্ভ্রান্ত সময়ে সেই কথামালা পাঠ করেও যদি তাকে হৃদয়ে ধারণ করা যায়, অনাগত কোনও অন্ধকারে হয়তো সেটিই কাজে দেবে। মানবিক আবেগহীন এবং দর্শনবিমুখ যান্ত্রিক অনুভূতির অর্গলে বঙ্গবন্ধুকে বেঁধে রাখলে তিনি ধীরে ধীরে হৃদয় থেকে উবে গিয়ে লালুসালু মোড়া পীরের আসনে গিয়ে বসবেন। এই সম্ভাব্য ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে বঙ্গবন্ধুর পঠন-পুনর্পঠন হোক জোরেশোরে। ব্যানারের ম্লান ছবি হয়ে থাকা বঙ্গবন্ধু ফিরে আসুন ব্যাবহারিক দর্শনে।