Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সমাজ

নীল মুখ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০২/০৮/২০১৫ - ১২:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আসসালামুয়ালাইকুম, স্যার কেমন আছেন?
এই ছেলে তুমি কে? আমার বাসার ভিতরে কি?
স্যার আমার নাম রশিদ, আমি আপনার পাশের গ্রামের ছেলে।
তো কি হয়েছে? চেনা নেই, জানা নেই এই সরকারি কোয়ার্টারে তোমাকে ঢুকতে দিয়েছে কে?
না মানে স্যার, ইয়ে মানে স্যার, দারোয়ারকে বলেছি আমি আপনার ভাগ্নে হই। তারপরেই ঢুকতে দিলো।
ছুটির দিনে সাত-সকালে আমার বাসায় কি?


ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে বাংলাভাষা-পীড়ন : অজ্ঞতা নাকি অসচেতনতা ?

মাহবুবুল হক এর ছবি
লিখেছেন মাহবুবুল হক (তারিখ: শনি, ০১/০৮/২০১৫ - ৮:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে বিজ্ঞাপন চিত্র, অনুষ্ঠান উপস্থাপনা, খবরসহ সকল অনুষ্ঠানে বাংলা ব্যবহারের স্পষ্ট নির্দেশনা থাকা উচিত। এক শ্রেণির উপস্থাপক অযথাই বাংলা-ইংরেজি চটকিয়ে এমন এক অদ্ভূতুড়ে ভাষার জন্ম দেন যা রীতিমত কানের জন্য ক্ষতিকর। বাংলাভাষা থেকে ‘র’ উঠে যাবার অবস্থা হয়েছে ‘ড়’ এর তোড়জোরে। বিশেষ করুণ হাল হয়েছে ‘ফ’ এবং ‘ছ’ এর। আর শব্দের ও বাক্যের মধ্যে বিরতি, টান বা স্বরের ওঠানামা অর্থতত্ত্বের সকল বিধিব


কথা

নিলয় নন্দী এর ছবি
লিখেছেন নিলয় নন্দী [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৭/২০১৫ - ২:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সে ভেবেছিল ঘুম ভাঙ্গার পরেও আরো একটু গড়িয়ে নেবে। কিন্তু জানালা দিয়ে আসা সকালের কড়া রোদ মুখে এসে লাগতেই মাহবুব চোখ খুলে উঠে বসে। বিশ্রী এই রোদের তেজ তার ঘুম তাড়িয়ে দিয়ে গেছে। কাল সে অনেক রাত পর্যন্ত জেগে ছিল। ঘুম আসে না, কী করবে? কত রাত পর্যন্ত কত কথা হলো তার ছোটবেলা নিয়ে!


আমেরিকায় সমকামী বিয়ে বৈধকরণ

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি
লিখেছেন ইশতিয়াক রউফ (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০৭/২০১৫ - ১১:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কয়েক দিন আগে সুপ্রিম কোর্টের চূড়ান্ত রায়ের ফলে সমগ্র আমেরিকায় সমকামী বিয়ে বৈধ হয়েছে। ফেসবুক ও অন্যান্য সোশাল মিডিয়ার কারণে এই সংবাদ বহুদূর ছড়িয়েছে, এবং এই রায়ের কারণে বিভিন্ন দেশ ও সমাজে সমকামিতা নিয়ে উচ্চকিত বিতর্ক এখনও চলছে। বিভিন্ন জনের মন্তব্য-প্রতিমন্তব্য অনুসরণ করে দুঃখের সাথে পর্যবেক্ষণ করলাম যে আলোচনাগুলো তথ্যের অভাবে প্রায়ই অকথ্য গালিগালাজ এবং আন্দাজে ঢিল ছুঁড়ায় পর্যবসিত হচ্ছে। লাইন ছাড়া ছুটে বেড়ানো সেই রেলগাড়িকে পথে আনার প্রচেষ্টা হিসাবেই এই লেখা। যেই সমাজ এবং যেই সময়ে এই রায় এসেছে, সেটার স্বরূপ না জেনে আমরা রায়ের মর্ম বুঝতে পারবো না।


পার্থক্য শুধু ১ ইঞ্চি!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২৩/০৬/২০১৫ - ১:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কখনও কোথাও কিছু লিখিনি , এই প্রথম এমন জায়গায় লিখবার জন্য বসলাম , ভাবিনি নিজের কথা কোথাও এইভাবে লিখতে হবে। শুরুতেই যেহেতু অনভিজ্ঞ তাই দোষত্রুটি থাকলে আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি হয়ত সব গুছিয়ে বলতে পারব না।

অনেকখানি সাহস সঞ্চয় করে অনেকটা রাগ আর জেদের বসে কীবোর্ডের সামনে বসা এই ভেবে যে হয়ত আমি-ই শুধু এই অবস্থার শিকার নই।


‘স্যার, আমি ঘুমানোর সময় পাই না !’

নিলয় নন্দী এর ছবি
লিখেছেন নিলয় নন্দী [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২০/০৬/২০১৫ - ৪:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.


সৈয়দ হক, আমরা এরকম গণতন্ত্র চাই না!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৫/২০১৫ - ১২:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকে খবর পড়তে পড়তে হঠাৎ করেই একটা খবরে চোখ আটকে গেল, দেশে এখন নাকি গণতন্ত্রের সুবাতাস বইছে! এবার ভালোভাবে খবরটা পড়ে দেখি, ওমা!


কিছু-মিছু - ১

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৪/০৫/২০১৫ - ৩:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নির্দিষ্ট করে কোন কিছু নয়। কিছু একটা নিয়ে - যা হঠাৎ করে জলের অতল থেকে উঠে এসে ঘাই মেরে গেল অথবা নিরন্তর কুট কুট করে কামড়ে যাচ্ছে । সেই খুচরো হাসি-কান্নাগুলো ভাগ করে নেওয়া। প্রধান স্রোতের খবরদারী কি খবর্দারী করা মাধ্যমে হলে বলতাম ভাগ করে দেওয়া। সেখানকার মহাজনেরা দিয়েই খুশী। নিতে হলে তারা লেখার কি অর্থ পড়ুয়া করল তার থেকে লেখার অর্থ প্রকাশক কি করল সেটা যে অর্থ সকল অনর্থের মূল বলে প্রচারিত সেই অর্থে নিতে পছন্দ করেন। ব্লগের লেখা সেই মিনারবাসীর নয়, সাগরতীরের, মিলাবে-মিলিবে, যাবে না ফিরে।


কর্মক্ষেত্রে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় নারী পুরুষ বৈষম্য

হাসিব এর ছবি
লিখেছেন হাসিব (তারিখ: মঙ্গল, ১৯/০৫/২০১৫ - ১:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশে কর্মক্ষেত্রে হাতে গোনা একটি বা দুটি শিল্প বাদে নারীদের অংশগ্রহণ খুব কম। নারীদের কাজের পরিবেশ নারীবান্ধব নয় এবং সেইসাথে কর্মক্ষেত্রে নিয়োগ পাবার ক্ষেত্রেও নারী কর্মীরা নানাধরণের স্টেরিওটাইপিং ও বাধার সম্মুখিন হন। সাধারণ্যে এরকম একটা ধারণা প্রচলিত আছে যে কর্মক্ষেত্রে নারীদের জন্যই কোটা রয়েছে। বাস্তবে এই কোটা শুধুমাত্র হাতে গোনা কিছু সরকারি চাকুরিতে পাওয়া যায়। বেসরকারি খাতে নিয়োগদাতারা নির্লজ্জ "শুধুমাত্র পুরুষরাই আবেদন করতে পারবে" সংস্কৃতি চালু রাখেন। বিডিজবসে প্রকাশিত চাকুরির বিজ্ঞাপন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে বেসকরকারি খাতে পুরুষদের বরাদ্দ প্রায় ২০% যেখানে নারীরা আবেদন করতে পারেন না। অপরদিকে শুধুমাত্র নারীদের জন্য কাজের সংখ্যা সংখ্যা ৩-৪%।