আজকের প্রথম আলোর প্রথম পাতার বাম পাশের প্যানেলে সবার উপরে প্যারিস হামলার ছোট্ট একটা খবর।
[url=http://www.prothom-alo.com/durporobash/article/1152726/নির্বাচনের-আগে-ফের-রক্তাক্ত-প্যারিস]অনলাইন লিংক[/url]
[justify]পালনকারীর সংখ্যা বা পালনকারীদের ভৌগলিক বিস্তার যদি বিবেচনা করা হয় তাহলে খ্রীষ্টিয় নববর্ষ (গ্রেগরিয়) সম্ভবত পৃথিবীর সবচে’ বড় সেক্যুলার উৎসব। মোটামুটি সারা দুনিয়ায়, সব দেশে, জাতি-ধর্ম-বর্ন নির্বিশেষে কয়েক শত কোটি মানুষ জানুয়ারির ১ তারিখ (ডিসেম্বর ৩১ মধ্যরাত থেকে) এই উৎসবটি পালন করে। স্থানভেদে এই উৎসব পালনের তরিকা ভিন্ন, তবে সর্বত্র খানাপিনা-নাচগান এই উৎসবের আবশ্যিক অংশ। এই তালিকায় দ্বিতীয়তে
মুক্তিযুদ্ধ চলছে, নিচতলার ক্লিনিকটায় কোনো রোগী নেই। ২৯/১ পুরনো পল্টনের এই বাড়ির দোতলায় থাকেন সপরিবারে চক্ষু বিশেষজ্ঞ আব্দুল আলীম চৌধুরী।
পুর্বকথাঃ
'সসেমিরা' একটি বিশেষ্য পদ যার অর্থ সঙ্কটজনক অবস্থা অথবা কিংকর্তব্যবিমূঢ় অবস্থা। শব্দটি কালিদাসের 'দ্বাত্রিংশৎ-পুত্তলিকা' আখ্যানকাব্যে বর্ণিত চারটি শ্লোকের প্রত্যেকটির আদ্যাক্ষরের সমষ্টি।
আমার হাতে যদি কখনো একটা টাইম মেশিন এসে পড়ে আর তাতে করে যদি অতীতে ফেরার সুযোগ দেয়া হয়,আমি দ্বিধায় পড়ে যাব।আমি কেন, বেশির ভাগ মানুষের তাই হবার কথা,কারন কোনটা ছেড়ে কোনটা বাছব সেই জাতীয় সমস্যা এটা।তবে ইদানিং মনে হয় একাত্তরের ষোলই ডিসেম্বরে ফিরতে পারাটাই সবচেয়ে দারুণ ব্যাপার হবে।স্বাধীনতার এগার বছর পর আমার জন্ম,একাত্তরের ষোলই ডিসেম্বর আমি দেখিনি,কিন্তু কল্পনা করতে পারি সেদিন বিকেল সাড়ে চারটায় রেস্কোর্স
৭৫ বছর বয়স্ক পাকিস্তানী গোফা খানের সাথে সাক্ষাতের ব্যাপারটা উল্লেখযোগ্য কোন বিষয় ছিল না, কিন্তু ইয়াহিয়া খানের বিষয়ে তার দেয়া কিছু অগুরুত্বপূর্ণ তথ্যের জন্য ঘটনাটা বলতে হচ্ছে। সিঙ্গাপুরে ৪ ঘন্টার একটা ট্রানজিটে পরবর্তী বিমানে আরোহনের জন্য অপেক্ষা করতে গিয়ে তার সাথে সামান্য আলাপ হয়েছিল।
“...অনেক দিন দেখা হবেনা, তারপর একদিন দেখা হবে।
দুজনেই দুজনকে বলবো, 'অনেক দিন দেখা হয় নি'।
এইভাবে যাবে দিনের পর দিন, বত্স়রের পর বত্স র।...”
-তারাপদ রায়
উঠোনের এক কোণেই দোতলার সিঁড়ি উঠেছে । সিঁড়ির নিচের ত্রিভুজাকৃতির খোপটাতেই খড়ির দু’টো চুলো। নানির সারাটা দিন কাটতো ওখানে বসেই। সকালের নাস্তা, দুপুরের ভাত, সন্ধ্যাতেই হয়ে যেত রাতের খাবারও। ভোরে ওখানে বসেই রুটি বেলতেন আর আমরা নানিকে কেন্দ্র করে অর্ধবৃত্তাকারে বসতাম নাস্তা করতে। গরম গরম রুটি চুলো থেকে সরাসরি কাঁসার থালায়। মাথার উপর উঠোনের অনেকটা জায়গা ধরে ছেয়ে ছিলো একটা পেয়ারা গাছের শাখা-প্রশাখা। বলধরা