বাংলাদেশ এবং মায়ানমারের মধ্যে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেবার আয়োজন ঠিক কীভাবে হবে সেটা নিয়ে একটা ব্যবস্থাপত্রে দুই পক্ষ এক হয়েছে। এর মধ্যেই এই চুক্তি নিয়ে রাজনৈতিক মূলধন যোগাড় করতে হাজির হয়ে গেছে অনেকে। মিডিয়ায় ব্যবস্থাপত্রে কী আছে সেটার থেকে এইসংক্রান্ত মুখরোচক বক্তব্যগুলো নিয়ে কভারেজ দিচ্ছে। পাঠকদের সুবিধার জন্য পুরো চুক্তিপত্রটি এখানে তুলে দিচ্ছি।
দিল্লির চাঁদনি চকের জ্যামে ঠাঁসা রাস্তায় ফুটপাথ লোকে লোকারণ্য। মানুষের ভিড়ে ঠিকমত হাটা যাচ্ছে না, রীতিমত লাইনে করে যেতে হচ্ছে। হঠাত করেই বাচ্চা সামলাতে কেউ দাঁড়াচ্ছে, আর লাইনটা থেমে যাচ্ছে, সাথে সাথেই পেছন থেকে ধাক্কা। চলার একটুকু জায়গার জন্যে যেন সবার মধ্যে একটা অসুস্থ প্রতিযোগিতা চলছে। । লাগোয়া রাস্তায় ট্রাফিক জ্যামে গাড়ি-ঠেলাগাড়ি-মোটরসাইকেলগুলো স্থবির হয়ে আছে, হঠাৎ মনে হবে যে রাস্তা জুড়ে পার্কিং করে রেখেছে । চারিদিকে লোকে লোকারণ্য এবং প্রচুর কোলাহল। আমি ছুটছি অমিতের পেছন পেছন। অমিত দিল্লির ছেলে, আইটি প্রফেশনাল আর ব্লগার। দশাসই দেহ নিয়েও কেউ এমন ছুটতে পারে তাকে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না।
আমাদের গন্তব্য পুরোন দিল্লীর বালিমারানের এক সরু গলি।
গত কিছুদিনে দুটি খুবই নতুন ধরণের খবর চোখে পড়ল। প্রথমে অক্টোবরের আঠার তারিখ একটি তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক প্রদর্শনীতে একজন খুবই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী দেশে ইন্টারনেট অব থিংকস, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি, রোবোটিকস এসব প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষতা বাড়ানোর কথা বলেছেন। এরপর নভেম্বরের ষোল তারিখ জানতে পারলাম ঢাকার একটি রেস্তোঁরা রোবট পরিচারক নিয়োগ দিয়েছে। মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। কারণ, আমার ধারণা দেশের সব ভাল ভাল আ
আমি বড় হয়েছি জঙ্গলে। চার পাশে বন-বাঁদর-হনুমান, সাপ-ব্যাঙ-প্যাঁচা, বাঘ-বেড়াল (স্থানীয় নাম 'টলা')-তক্ষক-খরগোশ, কি ছিল না সেখানে!
মুক্তিযুদ্ধাকালীণ দুই নাম্বার সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার এবং 'কে-ফোর্স'-এর সর্বাধিনায়ক মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ বীরউত্তম, ক্র্যাক প্লাটুনের অন্যতম পরিকল্পনাকারি মেজর এটিএম হায়দার বীরউত্তম এবং আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী কর্ণেল খোন্দকার নাজমুল হুদা বীরউত্তম – এই তিন মুক্তিযুদ্ধাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর। আরেক মুক্তিযুদ্ধা, আট নাম্বার সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর বীরউত্তমকে হত্যা করা হয় ১৯৮১ সালের ২রা জুন।
সরকারি এবং পরবর্তীতে বহল প্রাচারিত ভাষ্যমতে দুটো ঘটনাই ঘটায় ‘উত্তেজিত সৈনিকেরা’। দুটো হত্যাকান্ডের ঘটনায় কিছু মিল আছে।
দৈনিক প্রথম আলোর ১৯ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আজকের পত্রিকার প্রথম পাতায় সম্পাদক মতিউর রহমান লিখেছেন "প্রথম আলো সাহসের ১৯ বছর" সেখানে প্রথম আলোর ১৯ বছরের চেয়ে বাংলাদেশের দীর্ঘ মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাস নিয়েই তিনি আলোচনা করেছেন। ১৯৬২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত ইতিহাস তুলে ধরেছেন। প্রথম আমলে তিনি নিজে ছিলেন ছাত্র রাজনীতির অংশ, বর্তমানে সম্পাদক রাজনীতির। সেই অভিজ্ঞতাই লিখেছেন। পড়ছিলাম লেখাটা। এক পর্যায়ে এসে চমকে গ
অবশেষে ২৮ বছর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপর এক হামলার বিচারের রায় হল। স্বৈরাচার এরশাদ এবং এর পরবর্তী বিএনপির শাসনামলে এই ঘটনায় দায়ের করা মামলা হিমাগারে থাকার পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এই মামলা মামলা পুনরুজ্জীবিত হয়। এর আগে ঘটনা পরপর গঠিত তদন্ত কমিটি ১৯৮৯এর ডিসেম্বরে অভিযোগের সত্যতা পায়নি বলে রিপোর্ট দিয়েছিল। ১৯৯৭ সালের ২০শে ফেব্রুয়ারি তদন্ত শেষ করে হত্যা চেষ্টা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি অভিযোগপত
সার্কাসের সাপের মতো একবার ফোঁস কইরা তিনবার মাটিতে থুতনি ঘষেন রাজা দশরথ। তাড়াহুড়া করতে গিয়া ভুল করছেন হিসাবে আর চুরি লুকাইতে গিয়া হারাইছেন সহায়। সব থিকা বড়ো কথা জীবনে পয়লাবারের মতো একলা একলা রাজাগিরি করতে গিয়া খেয়ালই করেন নাই রাজকীয় কলকব্জার কোন চাকা কোনদিকে ঘোরে আর কোন ছিদ্র দিয়া কোন কব্জায় কে ঢালে তেল…
কি লিখব বুঝতে পারছি না!
সবকিছুতে সকলের অপমান হয় না। অপমানিত হইবার জন্য যে সামান্য পূর্বমান থাকা লাগে সেইটা দশরথের নাই; থাকলে বিশ্বামিত্র যা ঘটাইলেন তাতে রাজা দশরথের আগুন হইয়া উঠবার কথা…
দশরথের দুই পোলার বিবাহ আয়োজন কইরা দশরথরেই সেই বিবাহ খাইতে খবর দিলেন বিশ্বামিত্র- আপনের দুই পোলার বিবাহে আপনার নিমন্ত্রণ…