দৈনিক প্রথম আলোর ১৯ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আজকের পত্রিকার প্রথম পাতায় সম্পাদক মতিউর রহমান লিখেছেন "প্রথম আলো সাহসের ১৯ বছর" সেখানে প্রথম আলোর ১৯ বছরের চেয়ে বাংলাদেশের দীর্ঘ মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাস নিয়েই তিনি আলোচনা করেছেন। ১৯৬২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত ইতিহাস তুলে ধরেছেন। প্রথম আমলে তিনি নিজে ছিলেন ছাত্র রাজনীতির অংশ, বর্তমানে সম্পাদক রাজনীতির। সেই অভিজ্ঞতাই লিখেছেন। পড়ছিলাম লেখাটা। এক পর্যায়ে এসে চমকে গ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ঈদ ছিল ১৯৭২ সালের ঈদুল আজহা। তারিখটা ছিল ২৭শে জানুয়ারি। দেশ দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ করে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় লাভ করেছে তার মাত্র পাঁচ সপ্তাহ আগে। বঙ্গবন্ধু স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করে এক যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশের হাল ধরেছে মোটে দু সপ্তাহ হলো। এর মাঝে দেশে ঈদ উদযাপনটা কি রকম ছিল, তা জানার একটা কৌতূহল ছিল। ভাবলাম বিস্তারিত না জানতে পারলেও আর্কাইভ ঘেঁটে ঈদের আগের দি
গত ৪ই মে গণমাধ্যমে খবর এলো মুক্তিযুদ্ধ সংক্রান্ত ইতিহাস বিকৃতি রোধে আইন প্রণয়নের [url=http://m.banglatribune.com/others/news/204159/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%9...
মুক্তিযুদ্ধ চলছে, নিচতলার ক্লিনিকটায় কোনো রোগী নেই। ২৯/১ পুরনো পল্টনের এই বাড়ির দোতলায় থাকেন সপরিবারে চক্ষু বিশেষজ্ঞ আব্দুল আলীম চৌধুরী।
একটি যাত্রা শুরু হয়েছে, বড় দেরী হয়ে গেলেও যাত্রাটি শুরু হয়েছে। সেই চলমান যাত্রায় কোনো এক অংশে নিজেও যাত্রী হলাম। মেঠো পথ ধরে হাঁটছি আমরা তিনজন। ঢালু সেই পথ নেমে গেছে সুরমা নদীর এক খেয়াঘাটে। এইসব পরিবেশ অনেকদিনের অচেনা। হাঁটতে হাঁটতে অদ্ভুত সুন্দর কিছু ফুল দেখে এক জায়গায় থামতে হল। রাস্তা থেকে নেমে ক্ষেতে গিয়ে বসলাম। ছুঁয়ে দেখছি ফুলগুলো। নাম জানি না। সঙ্গীদের জিজ্ঞেস করলে যদি লজ্জা পেতে হয়!
গড়পড়তা খাটো বাঙালীর চেয়ে তিনি বেশ দীর্ঘই ছিলেন। কিন্তু দেহের দৈর্ঘ্যের চেয়ে তাঁর হৃদয়ের প্রশস্ততা ছিল আরো অনেক বেশী। তিনি বিপ্লবী ছিলেন না, কিন্তু বিদ্রোহের জ্বলন্ত আগুন ছিলেন।
[justify]
১০ জানুয়ারি, ১৯৭২। প্রিয়ংকা গান্ধি অপেক্ষা করছে। তখনও তার নাম প্রিয়ংকা হয় নি। সে যে কে, তা তখনও কেউ জানে না। এমনকী তার মা সোনিয়া গান্ধিও। তিনি শুধু অস্তিত্বের মধ্যে টের পাচ্ছেন কেউ আছে। বড় হচ্ছে। আর এখন তার সময় হয়েছে।