আশ্চর্য! এই অসময়ে অনাকাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি! সারাদিন ঝিরঝির বৃষ্টি হেমন্তের হীম যেন আরও বাড়িয়ে দিল। বৃষ্টি ভেজা মেটে গন্ধ বাতাসে। রমা বুক ভোরে নিঃশ্বাস নিল। সেই দিনটাও তো আজকের মত ছিল। ধূসর কালো মেঘের ছড়াছড়ি ছিল সারা আকাশ জুরে। যদিও মন খারাপ করে দেয়ার মত পরিবেশ, তবুও সেদিন রমা ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মেয়ে।
"চলতি পথে পাওয়া" সিরিজ টা নিয়ে একটু বলি আগে। নাম শুনে মনে হতেই পারে যে এটা হয়ত পথ চলতে গিয়ে দেখা বিভিন্ন ঘটনার বর্ণনা। হুম, হতে পারে। তবে তার চেয়েও বেশি হচ্ছে চলার পথে বসে থাকার সময় কতক বিচ্ছিন্ন ঘটনা দেখে বা এমনিতেই মনের ভেতর বিভিন্ন এলোমেলো চিন্তা ঘুরপাক খায়, তাদের বর্ণনা। লেখার ধরণ সাইকোডেলিক, অ্যাবস্ট্রাকটিভ, ম্যাজিক রিয়ালিস্টিক, স্যুরিয়ালিস্টিক আবার খুব সাধারণ বর্ণনাও হতে পারে। [url=http://w
বাসে উঠেই বারি সাহেবের মনে হলো বিরাট ভুল হয়ে গেছে। আগেরবারই মনে মনে তওবা করেছিলেন নতুন বড় বড় বাসগুলোতে উঠবেননা, এইগুলার ছাদ উঁচা, ধরে দাড়ানোর রডও উঁচা। মনে হয় বাসের মালিকদের ধারনা দেশের সব মানুষ একরাতেই ছয় ফুটি হয়ে গেছে!
[justify]জীবন চলার পথে নিজ জীবন, নিজ দেশ কিংবা ভিনদেশে হওয়া কিছু বাস্তব অভিজ্ঞতা নিয়েই এই সিরিজ- তিন প্যারায় তিনটি করে ছোট ছোট গল্প নিয়ে লেখা "তিন তিরিকে নয়"।
#১
আমার নিজ এলাকা নোয়াখালী। সেখানে শতশত যুক্তিবাদী। একজন আছেন, হাতের কাছে যে-কোনো ঔষধ পেলেই খেয়ে ফেলেন।
হাত বাড়িয়ে বেডসুইচ খুজতে গিয়ে পেলেন না। কেমন একটা চোরা অস্বস্তি হল। নাকি অস্বস্তিটাও কাল্পনিক?
১) অলিখিত তবে প্রচলিত নিয়মের কারণে অথবা বলতে পারি, প্রকৃতির একটা খেলা হিসেবেই দীর্ঘদিন ধরে বেকার থাকা বন্ধুদের এড়িয়ে চলতে হয়। আমার বাসা থেকে পায়ে হাঁটা দূরত্বে আমার যে বেকার বন্ধুটি থাকে তাকে আমি ঐ নিয়মের বেড়াজালে আটকে পড়ে স্বভাবত এড়িয়ে চলি। আজ দুপুরে যখন বাসা থেকে বের হলাম ঠিক তখন হতচ্ছাড়া কোথা থেকে এসে হাজির হয়ে ধুম করে পিঠে ঘুষি বসিয়ে দিল। পিঠে ব্যথা উপশম করতে করতে কী খবর, আমি একটু