১৯৭২ সালের এপ্রিলের ২৬ তারিখের 'The Times' পত্রিকায় কুলদীপ নায়ারের একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়, সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ও এ সংক্রান্ত আনুসাংগিক বিষয়াদি নিয়ে ।
এই প্রতিবেদনের প্রস্তুতি হিসেবে কুলদীপ নায়ার শেখ মুজিবুর রহমানের একটি ৮০ মিনিট দীর্ঘ সাক্ষাৎকার গ্রহন করেন ।
প্রতিবেদনটিতে দেখা যায়- '৭২ এর এপ্রিল মাসের আগেই...
উইকিপিডিয়াকে মোটামুটি একটা আন্তর্জাতিক চিড়িয়াখানা বলা যেতে পারে, নানা কিসিমের মানুষজন নানা মতলবে আনাগোনা করে এইখানে। আমার মতো বেকুব কয়জনায় মনের সুখে জ্ঞান যোগ করে, কিন্তু বিপুল পরিমান মানুষ ঐখানে আসে অন্য ধান্ধায়। রাজনৈতিক বা ধর্মীয় গলাবাজি, কিংবা জাতীয়তাবাদের ছড়াছড়ি তো আছেই, তার সাথে গোদের উপরে বিষফোঁড়ার মতো আছে, "আমি কী হনু রে" সিনড্রোমে (আকীহরে...
ডেকো না
বেরোতে পারবো না
অসুস্থ
যন্ত্রণায় বিদ্ধ ;
শ্বাসকষ্ট হচ্ছে,
আমাকে ডেকো না!
আমি সত্যি আজ বেরোতে পারবো না :
তোমার ডাক শোনার আগেই তো,
জানালা দিয়ে পথে
পা-দুটো বের করে রাখি,
হাত দুটোয় আকাশ ছুঁয়ে।
তুমি আমার কথা শুনলে না :
জানালাটা ভেঙে গুঁড়ো করে ফেললে
দরজার কপাট খুলে ছুঁড়ে দিলে দূরে,
ঘরে ঢুকে এলো সন্ধ্যা : গোধূলির রঙ
পোকা-মাকড়, বনফুল আর বুনোগন্ধ ;
বিশাল আকাশ, নির্জনবিল, মশামা...
এক অতি স্মার্ট মেয়ে কাঁদায় তার পা আঁটকে যাওয়ার পর অতি স্মার্টলি বলে ওঠে -
ওহ! নো আমি তো প্যাঁকে গাইড়া গেলাম.....
আমার দেখি সচলায়তনে এসে এই অবস্থা...এত লেখা দিলাম কিন্তু অতিথি লেখকের
সুপার গ্লু ন্যায় নাম খানা আমারে ছাড়েনা...
সমস্যা হল আমি এখনো জানিনা কিসের ভিত্তিতে একজন অতিথি লেখক ...স্ব-নামের
লেখক হয়ে ওঠে....তবে এটা বললে ভুল হবে যে আমি এখানে অতিথী লেখকের নাম
ঘুঁচাতে লেখা দিচ্ছি...
লে...
বোনপোকে বুয়েটে পৌঁছে দিয়ে সন্ধ্যার পর বাসায় ফিরছিলাম - পলাশী থেকে ফুলার রোড ধরে। এই রাস্তাটা দিয়ে যখনই যাই আমার চোখ পড়ে উদয়ন স্কুলের সামনে্র সড়কদ্বীপের দিকে। আমার বুক চিরে একটা দীর্ঘশ্বাস বের হয়। মনে পড়ে এইখানে এখন যে ভাস্কর্য আছে তা হবার কথা ছিলনা। অন্য কিছু হবার কথা ছিল। আমাদের একটা বিমূর্ত স্বপ্ন এখানে মূর্ত হবার কথা ছিল। এখানে শতাব্দী স্মারক ভাস্কর্য “বিশ্ব মায়ের আঁচল পাত...
বৈশাখ তুমি কতটা রঙিন কতটা সুন্দর তা জেনেছি অনেক পরে...। খুব ছোটবেলায়
যখন ফ্রক পরে ছুটোছুটি করি তখন জানতাম না তুমি কি..?কেমন তোমার ধরন..? শুধু
বুঝতাম তুমি এমন কিছু, যে দিন মানুষ গুলো হঠাৎ চঞ্চল হয়ে উঠতো।
আমরা শুধু রঙিন বেলুন,চকলেট মিমি আর খেলনা দিয়েই পাড় করে দিতাম।সেদিম মা
মজার মজার রান্না করতেন আর আমরা খেয়ে হইচই করেই দিন শেষ করতাম যদিও
জানতাম না বৈশাখ তুমি কেমন..।
বয়ঃসন্ধির সময়...
আমেরিকার সিয়েরা আর ইংল্যান্ডের মারলিন যখন প্রথম বারের মতো দেখা করে তখন একজনের বয়স ৬৭ আরেকজনের ৬৮। অথচ দু'জনের যোগাযোগ শুরু আরও ৫৬ বছর আগে। আটলান্টিকের ওপার থেকে চিঠি আসে সিয়েরার স্কুলের ঠিকানায়। তারপরে দুজনের পত্রমিতালী। এতোদিন পরে সেসব স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে দু'জনই স্মৃতি বিহবল হচ্ছে, বলছে - কী কী তারা শেয়ার করতো চিঠিতে - কী করে মাঝে ৮ বছর যোগাযোগ হয়নি, আবার কীভাবে যোগাযোগ হলো, এই...
আসনাবস্থায় দেহকে পর্বতাকৃতির মনে হয় বলে এ আসনের নাম পর্বতাসন (parvatasana)।
পদ্ধতি:
প্রথমে পদ্মাসনে বসে ধীরে ধীরে হাঁটুর ওপর বসুন। প্রথম অভ্যাসকারীরা হাতের উপর ভর রেখে প্রথমে ভারসাম্য রাখার চেষ্টা করুন। সফল হলে এবার হাতের তালু দু’টো নমস্কারের ভঙ্গিমায় রেখে মাথার উপর তুলুন। দৃষ্টি সামনের দিকে থাকবে। শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রেখে ২০ সেঃ ...
পরাবাস্তবতা (ভার্চুআল রিয়েলিটি) কথাটার সাথে এই শতাব্দীর বেশীরভাগ শিক্ষিত মানুষই বোধহয় কম-বেশী পরিচিত। তবু কারো কারো কাছে যদি ধোঁয়া-ধোঁয়া থাকে, এই ভেবে শুরুতে একটু পরিচয় দিয়ে নি - পরাবাস্তবতা হলো বাস্তবতার একটা ডিজিটাল প্রতিরূপ, যেখানে একটা সিমুলেটেড (ঠিক ভেবে পাচ্ছি না বাংলা পরিভাষাটা কি হবে) পরিবেশে ব্যবহারকারীরা নিজেদের ইন্দ্রীয়-অনুভবগুলো টের পাবেন বা ব্যভার করতে পারবেন ঠ...
১।
এইটা কি?
বরং বলেন এইটা কে?
উত্তর জানার একটা সহজ উপায় হল বাংলাদেশের যে কোন গেমিং ক্যাফেতে গিয়ে হাঁক দিয়ে নামটা বলা। সাথে সাথে আপনার দাম অনেক বেড়ে যাবে, কয়েকজন উঠে এসে নানা প্রশ্নও শুরু করতে পারে ('এপিএম কত?', 'ক্ল্যানে জয়েন করবা?')। মানুষ আপনাকে আর 'নুব' মনে করবে না। গ্রাবির নাম জানে, এ কিছু একটা।বুঝে যাচ্ছেন মনে হয়।
এই হল গ্রাবির কারিশমা। সিরিয়াস অনলাইন গেম খেলে, বিশেষত স্ট্র্য...