Archive - ডিস 13, 2010

সামরান হুদার জন্য ছুপান্যাস--- হে নাগর, তোমার মৃত্যুফুল : দ্বিতীয় পর্ব

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৩/১২/২০১০ - ১১:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

smallচেঙ্গিস খানের কাগু
---------------------
(সঙ-বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ : এই ছুপান্যাসের সগোল চরিত্রই বাস্তব। অজীবিত বা মৃত কোনো মালের লগে ইহার কোনো মিল নাই। কোনো অমিল পাওয়া গেলে তা লেখকের ভাব বলে ধরে নিতে হবে।)

মুন্সী গরীবুল্লাহর বাড়িটি ঝাটকাঠি। সিও অফিসের পোল পার হরে বাঁদিকে পাবলিক হেলথ। ডানদিকে বদ্যিপাড়া—রাস্তা এখানে সরু হয়ে ঢুকেছে। তিনটা বাঁ ...


উটপশু আর উটপাখি

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: সোম, ১৩/১২/২০১০ - ৯:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পোস্টটা শুরু করি প্রথম আলোর একটি আর্টিকেল উদ্ধৃত করে।

ভারতের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত
রাহীদ এজাজ | তারিখ: ১০-১২-২০১০

রাষ্ট্রীয় ঋণের আওতায় ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে পাওয়া ১০০ কোটি ডলারের পণ্য ও সেবা ভারতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কিনতে হবে। এর মধ্যে ৮৫ শতাংশ পণ্য সরাসরি ভারতের কাছ থেকে কিনতে হবে, আর অবশিষ্ট ১৫ শতাংশ কিনতে হবে ভারতীয় ঠিকাদারের পরামর্শে। এ ছাড়া ঋণ চুক্তির আওতায় যেসব ...


বিবিসি বাজারের সেই কাশেম মোল্লা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৩/১২/২০১০ - ৯:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সালেক খোকন

ঈশ্বরদীকে অনেকেই জানে জেলা হিসেবে। জেলা শহরের প্রায় সব সুবিধাই আছে অতি পুরোন এই উপজেলাটিতে। আছে বিট্রিশ আমলের তৈরী হার্ডিঞ্জ ব্রিজ। ১৪ ফেব্রুয়ারী ১৮৯৮ খ্রীষ্টাব্দে রূপসা-বাগেরহাট সেকশনে প্রথম চালু হওয়া ২ফুট ৬ ইঞ্চি ন্যারো গেজ ট্রেনটি রাখা হয়েছে এখানেই। সাহসী বাঙালির নানা কাহিনীতে ভরা এই ঈশ্বরদী। পাঁচ শহীদের মোড় আর শহীদ পাড়ার গণকবরটি তো আজও ইতিহাসের সাক ...


প্রজেক্ট প্যালিন্ড্রম

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৩/১২/২০১০ - ৯:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিজ্ঞাপনে লেখাই ছিল যে শুধু নির্বাচিত কিছু প্রার্থীকেই মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে। তবে এতটা নির্বাচিত হবে ব্যাপারটা আন্দাজ করে উঠতে পারেনি সাইদুল। পেপারে অ্যাডটা দেখেই একটু অন্যরকম লেগেছিল। আর দশটা অ্যাডের মতো জমকালো নয়। স্রেফ শাদার মাঝে কালো দিয়ে ছাপা। একজন প্রোগামার চাওয়া হয়েছিল। যোগ্যতা হিসেবে বলা ছিল গণিতের প্রতি তীব্র মমত্ববোধ থাকতে হবে। এ ধরণের নরম বিশেষণ আজকাল চ ...


লুদমিলা এবং দুইজন নব্য পিতা-মাতার গল্প

লুৎফুল আরেফীন এর ছবি
লিখেছেন লুৎফুল আরেফীন (তারিখ: সোম, ১৩/১২/২০১০ - ৮:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিদেশ থেকে ট্যুরিস্টরা আমাদের দেশে এসে রিক্শা দেখে ‘ওয়াও’ বলে। বাস থেকে লোকজন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দৌড়ে নামছে, সেটা দেখে ‘ওয়াও’ বলে। কালো ধোয়া দেখে মুখ ঢাকা বাদ দিয়ে ‘ওয়াও’ বলে। আমি বন্ধুদের সাথে একবার কক্সবাজারে গিয়ে ভাবলাম, নতুন জায়গায় এসেছি আমারও টুকটাক ‘ওয়াও’ বলা উচিত। বার্মিজ মার্কেটে গিয়ে এই কারণে যা দেখি তাতেই ‘ওয়াও’ বলা শুরু করলাম। কাজটা যে বিরাট রকমের ভুল ...


পৃথিবীর পথে (প্রথম পর্বঃ দ্বিতীয় কিস্তি)

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৩/১২/২০১০ - ৭:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


(লেখকের কৈফিয়তঃ
পাঠক, প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নেই এত ছোট ছোট কিস্তিতে লেখাটি এগিয়ে নেবার জন্য। সত্যি বলতে কি, ভেবেছিলাম হ্যারি পটারের মতো ম্যাজিক ব্রুম চড়ে অবলীলায় উড়তে পারবো। কিন্তু গদ্য লেখা যে কত কঠিন সেটি হাড়ে হাড়ে টের পেলাম এই লেখাটি লিখতে গিয়ে। ইতিমধ্যে রাতঃস্মরণীয় ভাইয়ের কল্যাণে আপনারা ভালোমতোই পরিচিত হয়েছেন মাসাই মারার সাথে। ভালোই হলো, অন্তত ...


কারে দেখাব মনের দুঃখ--

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: সোম, ১৩/১২/২০১০ - ২:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বছর পনেরো আগের কথা।

তখন কুমিল্লার একটা প্রত্যন্ত গ্রামে চাকরী করি।ভাঙ্গাচোরা একটা সরকারী কলেজ। দূর থেকে দেখে বড় জোর হাইস্কুল মনে হয়। সেইখানে পদার্থবিজ্ঞান পড়ানোর অপচেষ্টা করি। ক্লাসে গোটাবিশেক ছাত্র ছাত্রী। তাদের মুখগুলো সব সময়ে আনন্দে উৎসাহে ঝলমল করছে। আমি কেন জানি এইসব দেখে উৎসাহ বোধ করি না খুব একটা। প্রতিদিন সকালে যাই। টিচারদের কমন্স রুমে বসে পত্রিকা পড়ার চেষ্টা করি। ...


বেলতলা

তারাপ কোয়াস এর ছবি
লিখেছেন তারাপ কোয়াস [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৩/১২/২০১০ - ১১:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সূচনা

:দাউদ, একটা বাইক কিনবার চাই
:নতুন না ২হাত?
:২হাত।
:তাইলে ইমোতে দেখ। সব ধরনের মালই পাইবা।

দাউদ(ডেভিড) হইলো আমার দেখা অদ্বিতীয় গোবেচারা বারমুডিয়ান যুবক! নিশ্চিন্তে ভরসা করা যায় এই যুবকের কথায়। ওর সাথে পরিচয় কিভাবে সেইটা গুরুত্বপূর্ণ না তবে ওর সাজেশনটা কিভাবে একের পর এক ট্রাজেডি তৈরি করছে আমাদের বাঙালি জনজীবনে সেই কাহিনীই কইতে চাইতাছি। যাইহোক ইমোতে ঢুইকা দেখি বাইকে ...


বৃষ্টির রঙ

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: সোম, ১৩/১২/২০১০ - ৭:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সন্ধ্যার আকাশ ভরে তারারা জেগে উঠছে। নির্জন দ্বীপের বাতিঘরে আলো জ্বলছে। আশমানি জলের ধারের পাথরে বসে আছে চুপ করে। সমুদ্রের ধারে কী প্রবল হাওয়া! ঐ যে দূরে জলদিগন্ত, পশ্চিমের সেই জলরেখার উপরে আকাশ, সেখানে আশ্চর্য রঙীন সূর্যাস্তের রেশ রয়ে গেছে এখনো।

দিনের আলো যতক্ষণ ছিলো আশমানি কথা বলেছে অনেক। ঝিনুক কুড়িয়ে কুড়িয়ে রেখেছে রুমালে জড়িয়ে। এখন সে চুপ, পাথরের উপরে বসে আছে একেবারে পাথর ...