Archive - নভ 26, 2011

রবীন্দ্রনাথের জমিদারগিরি—জমিদারের রবীন্দ্রগিরি : সপ্তম পর্ব

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৬/১১/২০১১ - ১১:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কুলদা রায়
এমএমআর জালাল

সপ্তম পর্ব

বাংলায় বামুন----------------------------------------------------------------------------

কুলদা রায়

এমএমআর জালাল


বর্ধমান মহাবীর ও জৈনধর্ম

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৬/১১/২০১১ - ১১:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[b]ধর্মপ্রচার নয়, বিভিন্ন ধর্মমত সম্পর্কে যৎসামান্য জানার প্রচেষ্টা মাত্র

ঐতিহাসিক কালে জৈন ধর্মকে প্রাচীনতম ধর্মমতগুলির অন্যতম বলা যেতে পারে। জৈনমতে চব্বিশ জন তীর্থঙ্কর পর্যায়ক্রমে এই ধর্মমত প্রচার করেছিলেন।


হাভানার দিনগুলি

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শনি, ২৬/১১/২০১১ - ৭:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

308577_10150794734790497_608590496_20787309_2968840_n


ডুবে যাচ্ছে বুয়েট, ডুববে বাংলাদেশ ; জাগো বাহে কুনঠে সবায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৬/১১/২০১১ - ৩:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নুরুল একদিন ডাক দিয়েছিলেন , জেগে উঠেছিলো এদেশবাসী অন্যায়ের বিরুদ্ধে। প্রিয় পাঠকগণ বাংলাদেশের সামনে আরেক মহা বিপর্যয় উপস্তিত। সেই ১৮৮৫ সালে সামান্য সার্ভে স্কুল থেকে কলেজ অতঃপর বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানের বুয়েট। এতদ অঞ্চলের মুসলিমদের তথা বাঙ্গালি মুসলিমের প্রযুক্তি শিক্ষার প্রাণকেন্দ্র এই বুয়েট। স্বাধীন দেশে তা পরিণত হয়েছে প্রযুক্তিখাতে শেষ ভরসাস্থল। সামান্য বিল্ডিং ভাংগা থেকে শুরু করে ফ্লাইওভারের ফাটল, সিমেন্টের মান যাচাই থেকে শুরু করে বর্জ্যব্যসস্থাপনা সবক্ষেত্রেই কাজের কাজী বুয়েট তথা বুয়েটিয়ানরা।


ক্ষয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৬/১১/২০১১ - ৩:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]চাবির গোছা হাতে তালার দিকে তাকিয়ে জমির আলী হকচকিয়ে গেলো। তালাটা উলটো হয়ে আছে। হেড স্যারের রুমের একটাই দরজা। বাইরে তালাটা ঝুলানো। কিকো তালা। জমির আলী অষ্টম শ্রেণী পাশ দিয়েছিল বছর ত্রিশেক আগে। তালার গায়ে একপাশে ইংরেজি Kiko লেখাটি সে ভালই পড়তে পারে। আজ লেখাটা দেখা যাচ্ছে না। তালাটা উল্টে আছে। জমির আলির বুকটা ধক করে উঠল। সে কখনো উলটো করে তালাটা লাগিয়েছে বলে মনে পড়ছে না। গত বৃহস্পতিবারেও দুইবা


মন খারাপের একটি দিন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৬/১১/২০১১ - ১:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১. চাকুরীতে জয়েন করার পর মাঝে মাঝে কেন্টিন অথবা ট্রাম স্টপেজে একজন পাকিস্হানি বিভিন্ন সময় হাই-হ্যালো বলতো। ধীরে ধীরে কি ধরনের কাজ করি, কোথায় থাকি, এইসব ব্লা ব্লা'র উত্তরে শুধু হু, হ্যা করেই পাশ কাটাতাম। পরবর্তিতে জানলাম ও একই কোম্পানীতে প্রায় ১৫/১৬ বছর থেকেই আছে। আমাকে বিভিন্ন সময় জার্মানী ছেড়ে ইউ.কে তে একই কোম্পানীর অন্য ব্রাঞ্চে জয়েন করতে বলতো। যা যা করার সবই উনি করবেন। আমিও যতোটুকু সম্ভব এড়িয়ে যেতে চাইতাম। একদিন ইউ.কে থেকে মেইলের উত্তর প্রিন্ট করে এসে দিয়ে বল্লেন, তুমি যদি যেতে চাও ওরা তোমাকে ঐ ব্রাঞ্চে নিতে প্রস্তুত। এবার না বলে পারলাম না যে, আমি আপাতত এখানেই ক্যারিয়ার গড়বো। উনি ক্ষ্যান্ত দিলেন। গতবছর চারসপ্তাহের ছুটি কাটিয়ে এসে মেইল চেক করতে গিয়ে ইউনিট ম্যানেজারের একটা মেইল পড়ে পুরো থ। লোকটা মারা গিয়েছে। মার্কেটিং ডিপার্টমেন্টের ছিলো তাই দেখা হতো খুবই কম। বয়স তো খুব বেশী ছিলো না।