জামাতি বুদ্ধিজীবি ফরহাদ মজহার সম্প্রতি এক টকশোতে মিডিয়ার ওপর এক হাত নিয়েছেন। এক হাত নেবার পর সেটা আবার পরে রেটোরিক ইত্যাদির চাপানউতোর দেবারও চেষ্টা করেছেন। স্বাভাবিকভাবেই ফরহাদ মজহারের বক্তব্যের প্রতিবাদ হয়েছে এবং এখনও হচ্ছে। বিপরীতে ফরহাদ মজহারকে সমর্থন দেবার জন্য জামাত/বিএনপিপন্থী বুদ্ধিজীবিরা একাট্টা হয়েছেন। সাথে আছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক এক উপদেষ্টা। চলুন দেখা যাক কারা কোন পক্ষে কাজ করছেন।
পড়ছিলাম বিডিনিউজে "ফেইসবুকে হয়রানি: ‘অসহায়’ নিয়ন্ত্রক সংস্থা" শিরোনামে প্রতিবেদন। সেখানে কেন ফেইসবুক নিয়ন্ত্রনে অসহায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা সেই বিষয়ে একজন সাইবার ক্রাইম "বিশেষজ্ঞের" কাছে প্রতিবেদক জানতে চেয়েছেন কিছু বিষয়। এই বিশেষজ্ঞ কাজ করছেন বিটিআরসিতে। সে প্রতিবেদন সাইবার ক্রাইম নিয়ন্ত্রকদের কার্যক্রমের একটা সার অংশ উঠে এসেছে।
পৌষ বা পৌষের কাছাকাছি কোনো সকাল। গ্রাম-বাংলার বধূরা বটি আর কাঁচা হলুদের ডাঁই নিয়ে বসে। সকালভর চলে হলুদ চেরার কাজ। হলুদ চিরতে হয়, চিরলে শুকায় তাড়াতাড়ি। না শুকালে গুঁড়ো হবে কী করে?
----------------------------------------------------------------
ঈশপের নীতিগল্পগুলি, যত দিন যাচ্ছে, জীবনের চলার পথে আরো বেশী করে অনুভব করছি।
সম্প্রতি ইচ্ছে হ’ল সে’গুলি ফিরে পড়ার, ধরে রাখার - নিজের মত করে।
অনুবাদ ইংরেজী পাঠের অনুসারী, আক্ষরিক নয়। সাথে আমার দু-এক কথা।
[গল্পসূত্রঃ R. Worthington (DUKE Classics)-এর বই এবং আন্তর্জাল-এ লভ্য http://www.aesop-fable.com -এ ইংরেজী অনুবাদের ঈশপের গল্পগুলি।
গল্পক্রমঃ R. Worthington-এর বইয়ে যেমন আছে]
----------------------------------------------------------------
ছেলেটি সবে আঠারো পেরিয়ে উনিশে পা দিয়েছিল।
সদ্য তারুণ্যে প্রবেশ করা এই তরুণের মাঝে ছিল দেশের প্রতি, দেশের মানুষের প্রতি অতল ভালোবাসা।