Archive - আগ 3, 2013 - ব্লগ

টেনিদা, আমার নায়ক

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শনি, ০৩/০৮/২০১৩ - ১১:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বনভোজনের রফা করতে করতে শেষ পর্যন্ত লিস্টিটা যা দাঁড়াল তা হচ্ছে এই-

খিচুড়ি ( প্যালা রাজহাঁসের ডিম আনবে বলিয়াছে)
আলু ভাজা ( ক্যাবলা ভাজিবে)
পোনা মাছের কালিয়া ( প্যালা রাঁধিবে)
আমের আঁচার ( হাবুল দিদিমার ঘর হতে হাত সাফাই করবে)
রসগোল্লা, লেডিকিনি ( ধারে ম্যানেজ করিতে হইবে)

লিস্টি শুনে আমি হাঁড়িমুখ করে বললাম, ওর সাথে আরেকটা আইটেম জুড়ে দে – টেনিদা খাবে !


ক্ষমা করবেন বেলাল মোহাম্মদ

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি
লিখেছেন লুৎফর রহমান রিটন (তারিখ: শনি, ০৩/০৮/২০১৩ - ৯:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতাসংগঠক বেলাল মোহাম্মদ চলে গেলেন! একাত্তরে আমাদের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের নয়টি মাস এই বেতার কেন্দ্রটি বাঙালির স্বপ্নের বাতিঘর হিশেবে উদ্দীপনার দীপ্ত মশালটি প্রজ্জ্বলিত রেখেছিলো। আক্রান্ত ও অবরুদ্ধ বাঙালি কী বিপুল আগ্রহ নিয়ে এই বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠান শুনেছে!


টাওয়ার অফ সাইলেন্স

তানভীর এর ছবি
লিখেছেন তানভীর (তারিখ: শনি, ০৩/০৮/২০১৩ - ২:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

==১==


অভিজ্ঞতা: আন্তনগর হাওর এক্সপ্রেস

গৌতম এর ছবি
লিখেছেন গৌতম (তারিখ: শনি, ০৩/০৮/২০১৩ - ২:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মোহনগঞ্জ (নেত্রকোনা)-ঢাকা আন্তনগর 'হাওর এক্সপ্রেস' ট্রেন উদ্বোধন হয় গত ৩০ তারিখে। উদ্বোধনের পর থেকে এখন পর্যন্ত কিছু খণ্ডচিত্র।

১. উদ্বোধনের আগের দিন গেলাম ২ তারিখের টিকিট কাটতে। বলা হলো, টিকিট আছে কিন্তু মন্ত্রী এসে উদ্বোধন না করা পর্যন্ত টিকিট দেয়া হবে না। জিজ্ঞাসা করলাম, কেন, উদ্বোধন না হওয়ার কোনো শঙ্কা আছে কিনা! বলা হলো, শঙ্কা নাই, কিন্তু আমরা দিব না এখন।


দেশবিদেশের উপকথা-পার্সিফোনি(গ্রীক)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শনি, ০৩/০৮/২০১৩ - ১:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পার্সিফোনি ছিল এক ফুটফুটে সুন্দরী মেয়ে। সে ছিল শস্যের দেবী দিমিত্রার মেয়ে। দিমিত্রা(Demeter) ছিলেন করুণাময়ী দেবী,তাঁরই করুণায় পৃথিবীর মাঠে মাঠে শস্য ফলতো, গাছে গাছে ফুল ফুটতো আর ফল ধরতো। পৃথিবীর মানুষেরা তাঁকে ভক্তিভরে পূজা দিতো, নৈবেদ্য দিতো।


ভোঁতায়ন

মাহবুব লীলেন এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: শনি, ০৩/০৮/২০১৩ - ১:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের গ্রামে হেলাল চোরা খুব জনপ্রিয় ছিল মাইর খাওয়ার জন্য। যখন-তখন যে কারো তাকে লাত্থিগুঁতা দেবার অধিকার ছিল বলে তার নামে থানায় যেমন কোনো মামলা ছিল না তেমনি তাকে নিয়ে কোনো বিচার সালিশও হতো না কোনোদিন। কারো ইচ্ছা হলে তার উঠানে গিয়ে ডাক দিলেই হতো- এই হারামজাদা বাইরে আয় তোরে পিটাব এখন...