Archive - ফেব 2015 - ব্লগ

February 2nd

কৃষ্ণবিবর খোঁড়াখুঁড়ি

শিক্ষানবিস এর ছবি
লিখেছেন শিক্ষানবিস (তারিখ: রবি, ০১/০২/২০১৫ - ৯:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজি যত তারা তব আকাশে
সবে মোর প্রাণ ভরি প্রকাশে।।

— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

একদিন সূর্য মারা যাবে। তার নিউক্লীয় সংযোজন বিক্রিয়ার জ্বালানি শেষ হয়ে যাবে। তখন পৃথিবী যদি আদৌ টিকে থাকে তবে তার আকাশে আলোর খরা নেমে আসবে আর মানুষ সব এক চিরশীতের দেশে বন্দি হবে।


Shooting an Elephant : একটি হাতির মৃত্যু

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০১/০২/২০১৫ - ৯:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মূল - জর্জ ওরওয়েল
অনুবাদ - পদব্রজী


February 1st

সন্ত্রাস যখন বিপর্যস্ত করছে

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: রবি, ০১/০২/২০১৫ - ২:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
আমাদের একটা গাড়ী আছে। ছোট্ট, পুরনো গাড়ী। অনেক পুরনো।
নগরী হয়ে উঠলে ও 'আমাদের সিলেট' এখনো সেই মফস্বল শহর। দোকান, বাজার, শপিংমল, রেস্টুরেন্ট, আত্ম্বীয়স্বজনের বাসা, বাচ্চাদের স্কুল সব তো একেবারেই আশেপাশে। হ্যাঁ, আমার কাজের জায়গাটা শহরের একটু বাইরে। অফিসের গাড়ী আছে তো। সবমিলিয়ে ছোট্ট পুরনো গাড়ীটা চালানোই হয়না। এপার্টমেন্টের বেসমেন্ট অলস পড়ে থাকে। বেসমেন্ট পাশ ঘিরেই ব্যস্ত পাড়ার গলি। গাড়ীটা ঘুমিয়ে ছিলো গলির দিকে মুখ রেখে।


পাপাড়ু

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: রবি, ০১/০২/২০১৫ - ১:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একাকী পাপাড়ু গিয়ে হাসানাবাদ পৌঁছালেন, যে গ্রাম তার নিজেরই পত্তন করা। সেখানে এক তাড়ির দোকানে জুত করে বসে তিনি বললেন, “এই আমায় ভালো তাড়ি দে”। পলাতক পাপাড়ুর ছদ্মবেশ ছাপিয়ে সেই গম্ভীর কন্ঠ তাড়িওলার কানে ঠং করে গিয়ে বাজল। চোখ তুলে খুঁটিয়ে পরীক্ষা করল সে খদ্দেরের মুখ। হ্যাঁ, এই লোক অবশ্যই পাপাড়ু!

(কাফি খাঁ, ১৭৩১)


ও ময়ূর, পাখা মেলে দাও (পর্ব-৪)

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০১/০২/২০১৫ - ১২:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি আর হাসান দীর্ঘ দিন পরস্পর মুখোমুখি বসি না। একই বিছানায় থেকেও পাশাপাশি শোয়া হয় না দীর্ঘ দিন। রাতে ঘুমের সময় আস্থা আমাদের দু’জনের মাঝখান জুড়ে থাকে। বিছানায় যাওয়ামাত্রই হাসান ঘুমিয়ে যায়। ইদানিং লিগ্যাল কন্সাল্টেন্সি সেন্টারটা নিয়ে ও খুব ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। আমাদের দুজনের পড়াশুনা আইন নিয়ে তাই এই পেশায় ব্যস্ত থাকা যে দারুণ সুখকর তা আমি জানি। কারণ ব্যস্ততার সাথে আয়ের সূচকও বাড়তে থাকে। আমিও অফিস-বাসা কর