Archive - অক্টো 2015 - ব্লগ

বাংলাদেশের বিজ্ঞান শিক্ষা এবং প্রতিক্রিয়াশীলতার উত্থান

শব্দ পথিক এর ছবি
লিখেছেন শব্দ পথিক [অতিথি] (তারিখ: শনি, ৩১/১০/২০১৫ - ১১:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমরা মাদ্রাসা শিক্ষার সংস্কারের কথা বলি, পাঠ্যক্রম বিজ্ঞানসম্মত করার কথা বলি। কিন্তু বাস্তবতা হলো, কেবল পাঠ্যক্রম বিজ্ঞাসম্মত হলেই বিজ্ঞানমনস্ক প্রজন্ম তৈরি করা সম্ভব না। জ্ঞান-বিজ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেয়ার জন্য বিজ্ঞান পড়ানোর চেয়ে বিজ্ঞানমনস্ক এবং যুক্তিবাদী শিক্ষক বেশি দরকার যিনি সত্যিকারের শিক্ষার আলোটা ছড়িয়ে দিবেন।


"...নামটা ভুলে গেছি"

ইয়ামেন এর ছবি
লিখেছেন ইয়ামেন [অতিথি] (তারিখ: শনি, ৩১/১০/২০১৫ - ১০:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সকালে ঘুম থেকে উঠতেই ফেবুতে দেখলাম খবরটা। হতবিহবলভাবে টিভি খুললাম, চ্যানেল ঘুরিয়ে সময় টিভিতে গেলাম। দেখলাম একটা টক শো শুরু হচ্ছে, গুরুগম্ভীর মধ্যবয়স্ক সঞ্চালক বসে আছেন তিনজন একইরকম গম্ভীর অতিথিকে নিয়ে। পিছনের স্ক্রিনে এখন পর্যন্ত মৃত সব ব্লগারদের ছবি। বুঝলাম আজকের হামলা নিয়ে আলোচনা হবে।


একটি অসভ্য ও প্রবল সাম্প্রদায়িক জাতি

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: শনি, ৩১/১০/২০১৫ - ১০:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]মুক্তচিন্তক গবেষক, বিজ্ঞানী, লেখক, ব্লগার, অনলাইন এক্টিভিস্টদের অন্তঃত মানুষ বা প্রাণি মনে করে, সকল শ্রেণি-পেশা-চিন্তা-সম্প্রদায়ের নাগরিকের জীবনের ন্যূনতম নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ এই আওয়ামী লীগ গঠিত সরকারের উচিৎ ব্যর্থতা স্বীকার করে নিয়ে বিশেষ টাস্ক ফোর্স গঠন করে এই ধরণের হত্যাকান্ডগুলোকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া। এবং বিভিন্ন সময়ে হত্যাকাণ্ড ঘটার পূর্বে, পরে তাদের কোন কোন সিদ্ধান্ত-উক্তি-কার্


October 31st

লিখতেই হবে

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শনি, ৩১/১০/২০১৫ - ৫:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অভিজিৎদা কে যে দিন হত্যা করা হয় সেদিন বইমেলায় দেখা হয়েছিল অভিজিৎদা, টুটুল ভাই, তারেক আর রণদার সাথে। আমি বাসায় চলে এসেছিলাম। তারেক আর টুটুল ভাই ছিলেন অভিজিৎদার সাথে। আমি তাই সুস্থ্য আছি, ওনারা সুস্থ্য নাই। নিজেকে ক্ষমা করতে পারছি না। প্রচণ্ড অপরাধবোধে ভুগছি। কিন্তু তারপরেও লিখতে হবে। যে ধর্মজীবি দাঁতাল শুয়োরদের কারণে রাজীব হায়দার, অভিজিৎদা, দীপন ভাইরা চলে গেছেন, যে কারণে টুটুল ভাই রণদা, তারেক মৃত্য


আক্রান্ত মুক্তচিন্তা: চাপাতির নিচে চার ব্লগার

হাসিব এর ছবি
লিখেছেন হাসিব (তারিখ: শনি, ৩১/১০/২০১৫ - ৩:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গতকাল সচলায়তনের তিনজন ব্লগার শুদ্ধস্বরের প্রকাশক আহমেদুর রশীদ টুটুল, তারেক রহিমরণদীপম বসু ও সামহয়ানইনের ব্লগার জাগৃতি প্রকাশনের ফয়সাল আরেফিন দিপন উপমহাদেশীয় আল কায়েদার সহযোগী সংগঠন আনসারুল্লাহর হামলার শিকার হন। টুটুল, তারেক, রণদীপম কোনক্রমে প্রাণে বেঁচে গেলেও দিপন বাঁচতে পারেননি। যারা বেঁচে গিয়েছেন তাদের দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার ভেতর দিয়ে যেতে হবে। আমাদের কর্তব‍্য যারা কলমের অধিকার প্রতিষ্ঠায় এ পর্যন্ত যারা প্রাণ হারিয়েছেন, আহত হয়েছেন এবং যারা এই লড়াইয়ে যোগ দিয়ে হুমকির মুখে আছে তাদের পাশে দাঁড়ানো। কলম ও চাপাতির লড়াই পৃথিবীর প্রাচীনতম লড়াইগুলোর একটি। পৃথিবী এতোদুর এগিয়ে আসতো না যদি চাপাতি ক্রমাগত জিতে যেতে থাকতো। কলম জয়ী হবে, চাপাতির কোপ গায়ে নিয়ে হলেও।


পাটের ফুল

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ৩০/১০/২০১৫ - ৬:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

IMG_4574
পাট দেখেননি কিংবা পাটগাছ চেনেন না এমন মানুষ পাওয়া দুষ্কর। পাটের ফল দেখেছেন, এমন মানুষের সংখ্যা শতকরা ১০ ভাগেরও কম। আর পাটের ফুল দেখেছেন কিনা, এ প্রশ্ন করলে সংখ্যা নির্ঘাত আরও কমবে।
এবার ভাগ্যক্রমে পাটের ফুল ও ফল পেয়ে গেলাম। বহুদিন এ দুটো জিনিস দেখা হয় না। আসলে মৌসুমে যে পাটের চাষ করা হয়, সেই পাট অনেক বড় হয়্। ৮-১০ ফুটের মতো। কিন্তু আঁশের মৌসুমে পাটের ফুল-ফল হয় না। কেন হয় না তা জানা নেই। তাহলে পাটের বীজ আসে কোথা থেকে?


October 30th

নিজ দেশে পরবাস

রেজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন রেজওয়ান (তারিখ: শুক্র, ৩০/১০/২০১৫ - ৪:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


October 29th

জসীম উদদীনের ভ্রমণকাহিনী ‘চলে মুসাফির’

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/১০/২০১৫ - ১:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পল্লী কবি জসীম উদদীন ১৯৫০ সালে মার্কিন দেশে গেছিলেন সরকারি সহায়তায়, পথিমধ্যে থেমেছিলেন বাহরাইন, লন্ডনে এবং আইসল্যান্ডে অল্প সময়ের জন্য, আবার আমেরিকার থেকে ফিরে গিয়েছিলেন তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানে। সেই সময়ের অধিবাসীদের গল্প লিখেছিলেন সরল ভাষায় ‘চলে মুসাফির’ বইতে। গতকাল সন্ধ্যায় হাচল সৈয়দ আখতারুজ্জামানের সংগ্রহে বইটি দেখা মাত্রই ধার নিয়ে একটানা পড়ে শেষ করে ফেললাম, ১২৮ পাতার কলেবরকে খুব একটা বড় বলা য


দেশ থেকে ফিরে (২০১৫)

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/১০/২০১৫ - ৯:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যোগাড়যন্তর

শিকড় উপড়ানো আর শিকড় গাঁথার দুই অসম্ভব কাজের টানাপোড়েনে দিন কাটে আমার। দেশ ছাড়ার পাঁচ বছর হয়ে গেলেও তাই ভোররাতের স্বপ্ন নিজের অস্তিত্বকে নড়বড়ে করে দেয়। মিষ্টি খাবার বালখিল্য স্বপ্নে গভীর নিশ্চিত ঘুম থেকে হঠাৎ করে হারিয়ে যাই অন্য সময়ে। ঘুম ভাঙতে ভাঙতে মনে হয় যেতে হবে হবিগঞ্জের বাণিজ্যিক এলাকার গোপাল মিষ্টান্ন ভাণ্ডারে। কয়েক সেকেন্ড ধরে পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিচার করে বুঝতে পারি আমি হবিগঞ্জে নেই। ধ্যুত্তেরি বলে গজরাতে থাকি, এখন আবার সায়েদাবাদে গিয়ে বাস ধরতে হবে। তারপর পুরোপুরি সজাগ হয়ে বুঝতে পারি ৫ বছর কেটে গেছে, আমি এখন ঢাকাতেও নেই। শোবার ঘরে স্তুপ করে রাখা জামা-কাপড়, কয়েকদিন ধরে জমানো কফির কাপ, বিশাল টেবিল সব হঠাৎ করে যেন নাই হয়ে যায়, আর আমি অন্ধকারে বসে থাকি স্তব্ধ হয়ে। ঘন্টাখানেক কাটলে, গৌরি সেনের অবতার ক্রেডিট কার্ডের উপর ভরসা করে সামারের শেষ তিন সপ্তাহের জন্য দেশে আসা-যাওয়ার টিকেট কিনে ফেলি।


মেঘনা ডাকাতিয়া'র মোহনায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/১০/২০১৫ - ১:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


“মোহনা কাকে বলে জানিস?”
“স্যার, আমার খালাত বোনের নাম মোহনা। খুব ভাল ছাত্রী। সারা রাত জেগে পড়াশোনা করে দেখে আম্মা আমাকে ঝাড়ি দেয় কেন তাঁর মত রাত জেগে পড়াশোনা করি না।“
“চুপ থাক ফাজিল কোথাকার। আমি কি এই মোহনার কথা জানতে চেয়েছি?”