Archive - জুন 10, 2015 - ব্লগ

গিটার ইশ্‌কুল: পর্ব-২: ফিঙ্গার এক্সারসাইজ ৫-১০

সুবোধ অবোধ এর ছবি
লিখেছেন সুবোধ অবোধ (তারিখ: বুধ, ১০/০৬/২০১৫ - ১০:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই পর্বে গপ্পগুজব কম। এমনকি আগামী কয়েক পর্বেও তাই। কারণ আগামী বেশ কয়েকটী পর্ব ফিঙ্গার এক্সারসাইজ নিয়েই হবে। যে এক্সারসাইজগুলো আঙুলের জন্য দেয়া হয়েছে, হচ্ছে, হবে তার প্রত্যেকটি-ই গিটার বাজানোর জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এই লেসনগুলো ঠিকঠাক মতো করলে পরবর্তিতে গিটারের কর্ড ধরতে, লিড বাজাতে সুবিধা হবে। জীবনটা যেহেতু হিন্দি সিনেমা না আর আমি আপনিও শাহরুখ খান না, তাই গিটার হাতে নিয়ে টুং টাং করলেই “তুঝে দেখা


ঘড়ি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১০/০৬/২০১৫ - ১০:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]“কায়েমীস্বার্থবাদী ভাবনার অর্গল ভেঙ্গে তুমি ঠিক কি প্রতিষ্ঠা করতে চাও? জনস্বার্থ থেকে তোমার ব্যক্তিগত স্বার্থ তো আর তুমি চাইলেই আলাদা করতে পারবানা বাছা, সেখানেও হাজারটা ফ্যাঁকড়া। কিংবা যদি কোনভাবে পেরেও থাকো সেক্ষেত্রে অন্যান্যদের মতো তোমাকেও করাপশনের দুষ্টচক্রে বেঁধে ফেলা হবে। সুতরাং তোমার অবস্থাও সেই থোড়-বড়ি-খাড়া অথবা খাড়া-বড়ি-থোড়ের মতোই হবে।”


বোধ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১০/০৬/২০১৫ - ১০:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নিজের প্রতি বসের মুগ্ধ দৃষ্টি চোখ এড়ায় না রিমির। অফিসের সর্বোচ্চ কর্তার এই মুগ্ধ দৃষ্টি রিমির গোপন অহঙ্কার। গোপন সুখও বটে! অত্যন্ত ব্যক্তিত্ববান এই লোকের জন্য অফিসের বেশীরভাগ মহিলা কর্মী পাগল হলেও বস যেন শুধু ওর দিকেই মুগ্ধ দৃষ্টি হানেন। যদিও রিমি জানে বস ফ্লার্টিং করছেন, তবুও ব্যাপারটা চরম পুলকের।


ফেসবুকে মজার ভিডিও বা ছবি: উদ্দেশ্য এবং বিধেয়

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১০/০৬/২০১৫ - ৪:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফেসবুক বহুবিধ কারণে ব্যবহৃত হয়: সেলফি থেকে শুরু করে সামাজিক আন্দোলন, রক্তদান কর্মসূচী থেকে শুরু করে বোলগার খুন, সবই। অতএব, ফেসবুক খারাপ কি ভালো, সেটা নির্ভর করে কে কী উদ্দেশে কীভাবে ব্যবহার করছে সেটার উপর। এই আজাইরা কথাটা না-পাড়লেও চলেতো। আজকের আলোচ্য বিষয় নিয়ে যা বলতে চাই, সেটা শুরু হওয়ার কথা ছিলো দ্বিতীয় প্যারা থেকে। অতএব, প্রথম প্যারার এখানেই সমাপ্তি।


জীবনের ভীড়ে-১

নীলকান্ত এর ছবি
লিখেছেন নীলকান্ত (তারিখ: বুধ, ১০/০৬/২০১৫ - ১২:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পর্ব ১: আম্রিকা সমাচার

আম্রিকার ছোট শহরগুলোতে বসবাস করার অনেক অসুবিধার মাঝে একটি—যাতায়াতের সমস্যা। বিশেষত নিজস্ব গাড়ি ছাড়া এখানে চলাচল একেবারেই অসম্ভব। প্রথম ছ'মাসে তা বোঝা হয়ে গেছে।

শহরে আসার আগে তেমন একটা খোঁজ খবর নেওয়া হয়নি। এবং সে ভুলের মাসুল পরের ক'মাস দিতে হয়েছে। ভাগ্য ভাল যে বাসা বিশ্ববিদ্যালয়ের খুব কাছে।