Archive - জুন 11, 2015 - ব্লগ

বাবাকে খুঁজে ফেরার গল্প : হঠাৎ বাবার পঁচিশ পাতায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/০৬/২০১৫ - ১০:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শহর জুড়ে রাত্রি আসে নিয়নে
চাঁদের চিঠি ভুল ঘরে দেয় পিয়নে

অনেক দূরে কমলাপুরে ট্রেনের বাঁশি
বাস ডিপোতে বৃদ্ধ বাসের হঠাৎ কাশি

নিঝুম শহর কারফিউ দেয় পাহারা
শহরটা কি মরুভূমি সাহারা?

ছোট্ট খোকা স্বপ্ন বোনে কোন খেয়ালে
কি যেন কি হচ্ছে লেখা দেয়ালে

ঘুমায় তারা প্রাণের সাড়া বিহনে
মরণ কাঠি শরীর ছোঁয়াও জিয়নে।


বাঘের কম্বল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/০৬/২০১৫ - ৫:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাঘের কম্বল
আকাশলীনা নিধি

এক দেশে ছিল এক বাঘ। সেই দেশে ছিল অনেক অনেক শিত।
বাঘ সুনেছে মানুষ নাকি কম্বল গায়ে দেয়। আর ওখানে একটা বুড়ি থাক্ত।
বুড়ির বাড়ি যেতে হলে ঊচা পাহার হেটে নদী পার হয়ে ভেরার বাগান পার হয়ে যেতে হয়।

তারপর বাঘ ভাবল আমার জদি কম্বল থাকে আর শিত লাকত না।
বাঘ তারপর পাহার হেটে নদী পার হয়ে ভেরার বাগান পার হয়ে বুড়ির কাছে গেল।


বখতিয়ারের সাদা ঘোড়া এবং রক্তপাতহীন বঙ্গ দখলের কেচ্ছা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/০৬/২০১৫ - ২:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বখতিয়ারের সাদা ঘোড়া, কল্কি অবতারের সাদা ঘোড়া এগুলোর সাথে ডিভাইনিটি বা আধ্যাত্মিকতা মেলানো ভন্ডামি। মূল রহস্যটা আসলে অন্য জায়গায়। সাদা ঘোড়া বলতে আমরা যেগুলো চিনি সেগুলো আসলে সাধারণত ঘিয়া বা গ্রে কালারের ঘোড়া। 'প্রকৃত' সাদা ঘোড়া খুবই দুর্লভ প্রানী। এই কারণেই প্রাচীনকালের অধিকাংশ রাজাই সাদা ঘোড়া ব্যবহার করতেন তাদের আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে। আবার সাদা ঘোড়া যুদ্ধক্ষেত্রেও সহায়ক হত তাদের জন্য। কারণ অজস্


পাখিদের সুখদুখের কথা

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/০৬/২০১৫ - ৩:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আমাদের মতো পাখির মনেও অনেক আনন্দ। আবার কিছু দুঃখও আছে পাখির মনে। মানুষের হাতে পাখি কষ্ট পায়। অনেক সময় না জেনেই মানুষ পাখির ক্ষতি করে। তবে পাখি মানুষের বহু উপকার করে। বীজ ছড়িয়ে পাখি বন বানায়। পোকা খেয়ে এরা গাছপালা ও ফসল বাঁচায়। বর্জ্য খেয়েও দেশটাকে সাফ রাখে। তাই আমার কোনও পাখির কষ্ট দেইনে। আমরা পাখির মঙ্গল চাই। আমরা বনের পাখিকে খাঁচায় ভরি না। পাখির ডিম ও ছানা নষ্ট করি না। পাখি কখনও শিকার করি না। বুনো পারি মাংস খাই না। পাখি দেখেই আমাদের অনেক আনন্দ। পাখির ছবি তুলে তো আরও মজা। পাখির গান শুনে আমরা খুশি হই। মুক্ত পাখি উড়তে দেখে আমাদের মন ভরে যায়।


শব্দগুলো অন্যরকম, শব্দগুলো নিজের

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/০৬/২০১৫ - ১:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এটি একটি অতিশয় অপ্রয়োজনীয় বিরক্তিকর আর ঘ্যানঘেনে ধরনের লেখা। একেবারেই নিজের বা বলা ভালো একেবারেই আঞ্চলিক বিষয়াদি নিয়ে লেখা যা অন্যদের কোনও কাজে আসবে না। সুতরাং পাঠক, পড়তে হলে নিজ দায়িত্বে পড়ুন, পড়বার পর কেউ নালিশ করলে আমি তার সালিশ করতে অক্ষম। এই দূর পরবাসে (আমাদের এলাকার মানুষের কাছে আশেপাশের দু’চারটা জেলা বাদে বাকি সব জায়গা ‘বিদেশ’) একলাটি পথ হাঁটতে হাঁটতে আমার যে বাড়ির কথা খুব মনে পড়ে সকাল দুপু