চতুর্থ পর্বঃ কবি ও শিক্ষক ...............
বাঘা
শামীম খান
ছড়া লিখি টুকি টাকি
কি যে হোল থিম নেই
বরষার ঝরা আছে
শুধু রিমঝিম নেই
মরে লোকে অনাহারে
দুটো ভাত ডাল নেই
বিদ্যুৎ পানি চেয়ে
কেঁদে কেটে হাল নেই
সৎ পথে করো কিছু
কোন হাত তালি নেই
বন্যেরা লুটে খেলে
প্রতিবাদ গালি নেই
সংসার করা খুব
চুলো নেই চাল নেই
সুশীল সমাজে যারা
বচনেতে ঝাল নাই
হাঁদাটাই শুধু আছে
বেশ ভাল, নিশ্চিত
১)
সালেক খোকন
অবগাহন
ম্যাডোনা থেকে স্টিভ জবস কেন এসেছিলেন এ শহরে?
কিসের আশায় সকলেই এখানে ভিড় জমায়?
কেন ভূবন বিখ্যাত মানুষ গুলো এখানেই ঘুরতে আসে?
এখানে গঙ্গার পবিত্র জলে অবগাহনে কিসের শান্তি?
আমাকে সিটি অব লাইট ডাকছে। আমাকে যেতেই হবে। তাই এবারের আমার গন্তব্য বারণসী।
তৃতীয় পর্বঃ কৌশলতত্ত্ব
সকালবেলা যেদিন ক্লাস থাকে সেদিন ভার্সিটি যাবার সময় ছোট ছোট বাচ্চাদের যখন মায়ের হাত ধরে স্কুলে যেতে দেখি তখন আগের দিনের এই সময়গুলোর কথা মনে পড়ে যায়। মাঝে মাঝে মনে হয়, কিভাবে ১২টা বছর সকাল ৮টায় ক্লাস করতাম! অবাক লাগে ভাবতে। দেখি, ছোট ছোট মানুষ, কাঁধে বিশাল বড় বড় ব্যাগ!
কামাল ভাইয়ের প্রতি আমার বিশেষ ভক্তি জন্মায় যেদিন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এস এম কিবরিয়া ঘাতকের হাতে প্রাণ দেন। আমরা রাতের খবরে জানতে পারি উনি গ্রেনেড হামলায় মারাত্মক আহত হয়েছেন; তাকে ঢাকায় নিয়ে আসা হচ্ছে। কিন্তু সকালে টিভি খুলেই দেখি উনি আর নেই। বিষণ্ণ মনে অফিসে যাই; চায়ের টেবিলে আলোচনা চলে দেশের ভুত-ভবিষ্যৎ নিয়ে। কেউ কেউ সরকারকে ধুয়ে দিচ্ছে। দেশটাকে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য বানানোর জন্য। আবার অনেক সরক
সারাটা গ্রামই আজ নীরব, প্রায় সবাই ঘুমে বিভোর। গাঢ় অন্ধকারের চাদরে ঢেকে আছে সব। রাস্তার পাশে সারি সারি গাছগুলোর অস্তিত্ব পর্যন্ত বোঝা যাচ্ছে না। ঝিরি ঝিরি বাতাসে গাছের পাতা নড়ার শব্দ হচ্ছে। সেই সাথে কিছুক্ষণ পরপরই থেমে থেমে শেয়াল ডেকে উঠছে ক্রমাগত। গ্রামকে একপাশে রেখে চলে গেছে এবড়ো-থেবড়ো মেঠোপথটি। মাঝে মাঝে শেয়াল ঝোপঝাড় থেকে বেরিয়ে এই পথের উপর চলে আসে। এই পথ ধরেই বাড়ির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে নূরু মেম্বা