এই আপাতঃ প্রবন্ধটা ২০১৮ সালের কয়েক ঋতু জুড়ে শেষ করেছিলাম।
১
আমাদের কবি নজরুলের(দুখু মিয়ার) জন্ম কলকাতার মত শিক্ষার আলোকে উদ্ভাসিত ও ধন সম্পদে পরিপূর্ণ নগরীতে নয়; রবীন্দ্রনাথের মতো অভিজাত ব্রাহ্ম পরিবারে রুপোর চামচ মুখে নিয়ে পৃথিবীর মুখোদর্শনের সৌভাগ্যও তার হয়নি। তার সম্বন্ধে তাই নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া তার জীবনীকারদের জন্য সবসময় কঠিন ছিল। তার সম্বন্ধে গালগল্প বিচিত্র রঙে রঞ্জিত, কারণ বাস্তব ও কল্পনার ককটেল সেবন বাঙ্গালির সান্ধ্যবাতিকের অন্তর্ভুক্ত। তবে
সেবার গ্রীষ্মে আমরা গেলাম আরেকটু উত্তরে।
টাইরানোসরাস রেক্স এর দাঁতের উপর রমন স্পেক্টোমিটারের লেজার প্রতিফলিত হচ্ছে, দাঁতের অভ্যন্তরে অপ্রকাশিত জৈবিকপদার্থের তথ্যসংগ্রহকালীন সময়ের ছবি। (ছবিঃ লিন্ডসে লিগার)
[b]লেখাঃ গ্রেশেন ভোগেল, অক্টোবর ৮, ২০১৯, রাত ১০ঃ১৫।
পর্যাপ্ত আবাসন ব্যবস্থা গ’ড়ে তুলতে না পারলে তার পরিণতিতে সমাজে ক্ষোভ দানা বাঁধতে পারে ব’লে লি কর্বুজিয়ের একবার সতর্ক করেছিলেন। (১) এই পর্যাপ্ত ব্যাপারটা খুব নির্দিষ্ট ক’রে যে বলা যাবে তা হয়তো নয়। সমাজ, শহর, অর্থনীতি ভেদে এই পর্যাপ্ততার ব্যাপারটা ওঠানামা করে এবং করবে। বাংলাদেশের অর্থনীতি বেশ ধারাবাহিক ভাবেই বাড়ছে গত কয়েক দশক ধ’রে। তার পরিণতিতে দেশে ভালো মানের আবাসন ব্যবস্থার প্রয়োজনও বাড়ছে। দেশে ভব
পরদিন, দুপুরে বুড়ো মেলখিযেডেকের সাথে দেখা করতে গেলো সান্টিয়াগো। ছ’টা ভেড়া এনেছে সাথে।
“খুবই অবাক হয়েছি, জানেন! আমার এক বন্ধু আমার ভেড়াগুলো মুহূর্তের মধ্যেই কিনে নিলো। বলল, ওর নাকি সারা জীবনের স্বপ্ন ও রাখাল হবে। আর আমার এই ভেড়া বেচার ব্যাপারটা, এটা নাকি তারই একটা নিশানা।”
[justify]ডিসেম্বরের শেষ, শীতের বিকেল। অফিস থেকে একটু আগেই বেরিয়ে পরলেন আকরাম সাহেব। রাস্তায় নেমে হাত ঘড়িতে দেখলেন চারটা বেজে পঞ্চাশ মিনিট। কালো প্লাস্টিকের বেল্টের ক্যাসিও ঘড়ি, ডিজিটাল ডায়াল। কই মাছের প্রান টাইপের জিনিস। আকরাম সাহেবের ছেলেবেলায় এই ধরনের ঘড়ি সাধারণত ক্লাস ফাইভ বা এইটে বৃত্তি পেলে কিংবা বার্ষিক পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করলে বাবারা ছেলেদের পড়াশোনায় আরও উৎসাহ দেয়ার জন্য কিনে দিতেন। আকরাম স
“স্যার আজকে হঠাৎ ডাকলেন যে...”, দবির মিয়া উৎসুক হয়ে জিজ্ঞাসা করল।
“দবির বর্ষাকাল তো এসে গেলো, এবার অনেক আগে চলে এসেছে…”, চেয়ারে হেলান দিয়ে অনেকটা আয়েশি ভঙ্গিতে উত্তর দিলেন আজম সাহেব।
“হ্যাঁ, তা তো এসেছে, বৃষ্টিও পড়ছে বেশ ভালোই”
“আচ্ছা শহরের রাস্তাঘাটের অবস্থা কি?”