বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতি এবং বিভিন্ন রকম প্রোপাগান্ডার পেছনে যে অপশক্তি অনলাইনে তৎপর, বিশেষ করে ধর্মের ছদ্মাবেশে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে যে বিশেষ গোষ্ঠী তৎপর – সেসব দাতাল শুওরদের কাজ কর্মের কিছু উদাহরণ দেখেছি আমরা এ লেখার গত পর্বে। আজ আমরা জানবো এসব শুওরছানাদের নিয়োগ, বিকাশ এবং অনলাইন প্রোপাগান্ডার কিছু নমুনা।
১।
২৩ বছরের একজন যুবক কেমন হওয়া উচিত? বুকভরা দেশপ্রেম থাকবে, মানুষের প্রতি ভালবাসা থাকবে, নম্র হতে পারে কিংবা উদ্ধত। যেমনই হোক না কেন, ২৩ বছরের যুবক শুনলে আমরা কল্পনা করি দু’চোখ জোড়া বিশাল বিশাল স্বপ্ন নিয়ে বেঁচে থাকা প্রাণপ্রাচুযর্ময় একজন মানুষকে। আসুন আমরা দু’জন ২৩ বছরের যুবকের সাথে পরিচিত হই।
"খুব জ্বলে, তাই না?"
এবারতো আমরা শুধু চাই শান্তিমতো নিজের ঘরের ময়লা-আবর্জনা পরিস্কার করতে। ওগুলাকে ডাস্টবিনে নিয়ে মাটি চাপা দিয়ে রেখে আসতে পারলে অনেক আরাম লাগতো; কিন্তু ঐদিকে খুব দূর্গন্ধ, একটু দুরেও, ঘরেও অনেক কাজ; তাই আবর্জনাগুলো ঘরেই মাটি চাপা দিচ্ছি। এতেও ডাস্টবিনের পিত্তি জ্বলছে; চোখের পানিতে সমগ্র ডাস্টবিনজুড়ে বৃষ্টিপাত শুরু হয়ে গেছে!
সচলে দ্বিতীয় বারের মত লিখতে বসা। আমার প্রথম লেখায় আমি বাংলাদেশের রাজনৈতিক হুমকির একটা পরিসংখ্যান দেয়ার চেস্টা করেছি। খুব স্বাভাবিক ভাবেই, অনেকে জানতে চাচ্ছেন আমি কোন ম্যাথড বা ম্যাটেরিয়ালস ব্যাবহার করে ওই তথ্য গুলো দিয়েছি। প্রথম লেখাতে আমি এই ব্যাপারগুল সম্পর্কে খুব সংক্ষেপে এবং সহজ ভাবে কিছু জিনিশ ব্যাখ্যা করেছি, কারন সত্যি বলতে এই জাতীও টেকনিক্যাল লেখার গ্রহণযোগ্যতা বা লেখার টেকনিক্যাল অংশ গুলো
পরিসংখ্যান আধুনিক কালে যে কোন গবেষণার একটি গুরুত্বপুর্ন মাধ্যম। যে কোন তথ্য বা উপাত্তের সত্যতা যাচাই করা, কোন সিস্টেমের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে ধারনা পাওয়া, কোন এলাকা বা অঞ্চলের থেকে শুরু করে ব্যাক্তিগত পর্যায়ে মানুষের অভ্যাস, কাজ কর্ম, ভাষা, পছন্দ অপছন্দ ইত্যাদি নানান ধরনের তথ্য পাওয়া সম্ভব পরিসংখ্যান থেকে। উন্নত দেশগুলতে যে কোন ধরনের বড় প্রজেক্টের আগে বিভিন্ন পরিসংখ্যানের মাধ্যমে সেই প্রজেক্
১.
সকাল থেকে মেজাজ খারাপ। বসের সাথে মুখ কালাকালি চলছে। ব্যাটা হাড় কেপ্পন টাকার কুমীর গতকাল এসেই হিসেব নেয়া শুরু করছে অফিসে মাথাপিছু কয় বোতল খাবার পানি লাগে। আন্তর্জাতিক গড় নাকি দৈনিক দেড় লিটার। গরীব হয়েও আমরা চার লিটার কেমনে খাই সেই হিসাব চাইল এডমিনের কাছে। এডমিন যথারীতি মিনমিন করে সুর মিলিয়ে বলেছেন তিনি যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন পানি খাওয়া কমাতে, কারণ তিনি জানেন পানি বেশী খেলে ঘনঘন বাথরুম পায় আর ঘনঘন বাথরুমে গেলে ফ্ল্যাশ টিপে প্রচুর পানি খরচ হয়। এর মধ্যে আর এক কামেল হিসেব করে বের করে ফেলেছে আধ লিটার জলত্যাগ করে এক গ্যালন পানি ফ্ল্যাশ করার ফলে কোম্পানীর মাথাপিছু ক্ষতির পরিমান সোয়া এক গ্যালন। এই বিষয়ে পানি সম্পদ বিষয়ক এক কমিটি বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে দৈনিক দেড় লিটারের বেশী পানি খেলে সেই বাড়তি পানির নিষ্ক্রমণ ব্যয় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে বহন করতে হবে।
এক সময় সাগরে নীল তিমির পরিমান ছিল এখনকার চেয়ে অনেক অনেক বেশী। আমরা মানুষেরা বিগত বছরে এত বেশী নীল তিমি মেরেছি যে বর্তমানে আনুমানিক ১০০০০ নীল তিমির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। নীল তিমি এখন আন্তর্জাতিকভাবে সংরক্ষন করা হচ্ছে এবং শিকার বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তাই কিছু কিছু জায়গাতে এদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, যদিও খুব নগন্যহারে। কেউ যদি সারা বছর ধরেও সাগর চষে বেড়ায়, তারপরেও একটা নীল তিমির দেখা নাও পেতে পারে।
বাংলাদেশে সাম্প্রতিককালে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও তার প্রভাব নিয়ে যথেষ্ট আলোচনা হচ্ছে। আমি সেই বিষয়ে কিছু ইনফোগ্রাফ ও তথ্য-সংকলন শেয়ার করতে চাই। ল্যাটেখে এখনও ততটা পারদর্শী নই বলে সাধারণ এক্সেল আর গুগল চার্টের তথ্য নিয়েই সন্তুষ্ট থাকছি আপাতত।
প্রেম ...পাকিজা শাড়ির তলায় লুকিয়ে ছিল
আমি তাকে ধরে নিয়ে এলাম বেদনাহত কবুতরের বাচ্চার ডিমে তা দিয়ে
অথবা নার্গিস বন পেঁয়ারার ডালে বসে থাকা ডাবল পেঁয়ারা
মৌটুসী তুমি নেমে এসো জলদি
গভীর অনকূলহীনতা হামাক পিছু ডাকে
অভিমান..স্বপ্নহীনতাকে ঘিরে ধরে নিয়তই চাবকায়
ওগো ঘোড়া তোমার গোলাপী হৃদয় কেবলই দৌড়ায় মাঠ পেরিয়ে দূরের মাঠে
তবু তুমি ক্লান্ত নও...তুমি কি জানো না বেদনায় নীল হয়ে গেছে চীন সাগর
(সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ - ইহা একটি গবেষণামূলক জ্ঞানের লিখা। রস খুজিয়া হতাশ হইলে লেখক দায়ী নহে)
ভেবেছিলাম আস্ত একখানা এসো নিজে করিই লিখে ফেলব - এসো নিজে করি - কিভাবে কাঁদবেন / How to cry। পরে মনে হল এত বিস্তারিত গবেষণায় কাজ নেই। অল্প কথায় কাজ সেরে মানে মানে কেটে পড়ি।