আপাতত শিনঝুয়ান নদীতীরে ঘুরে বেড়াই
তারপর দেখা যাবে কোথা যাওয়া যায়
পটেমেকাস কিম্বা শরপেনটাসের বাড়িতে দুফুরের খানা খাওয়া যায়
গরমাগরম জিলাফাদ্বারা
যদিও ওরা দুফুরে ভাতপান করে কি-না, জানি না
আর জানলেই বা কী? হয়তো ওরা হামাক কুনো কিছুই খিলাবে না, নিজেরা নির্ঝঞ্ঝাট খাবে বলে
তখন কী হবে? তখন ওদের বয়কা টোশবিস্কুট গরমজলদ্বারা চেটেপুটে ফের শিনঝুয়ান নদীতীরে
আমাদের একখন্ড উপকূলীয় বনভূমির দাম কত? প্রশ্নটা সিরিয়াসলিই করছি, একটু ভেবে দেখুন।
সেই সাথে চলুন দুটো কেস্ স্টাডি দেখি।
টিউবওয়েল এর ব্যবহার নিয়ে প্রচার প্রচারণা হয়েছে, কারণ কেউ না কেউ এ থেকে টাকা বানাতে পেরেছে। সেখানে ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ২০ মিনিট রাখলেই পানি ডাইরিয়াটাইপ জীবানু মুক্ত হয়ে যায়, এই কথাটি প্রচারিত হচ্ছে না। কারণ, এ থেকে টাকা বানানোর উপায় নেই[১]। ওদিকে টিউওয়েলের পানি ব্যবহার করতে গিয়ে আর্সেনিক সমস্যায় ভুগছে বিশাল জনপদ। একটা প্রযুক্তি আবিষ্কারের সাথে সাথে 'বাজারজাত' করাও কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা
সচলের ফাঁকিবাজদের লিস্ট দেখে মনে হল লেখালেখি নিয়ে কিছু লিখি। এখানে অনেক বাঘাবাঘা লেখক আছেন যারা চরম অলস হবার কারণে লেখালেখি করতে পারছেন না। আবার অনেক নবীনরা আছেন একেবারে তরবারি উঁচিয়ে প্রস্তুত বাঘা হবার জন্য। কিন্তু তাদের হয়তো লেখা পেটে আসলেও, খাতায় আসছে না। আবার অনেকেই হয়তো মাথা চুলকাতে চুলকাতে ঘা করে ফেলছেন কি লিখবেন কিভাবে লিখবেন এইভেবে। ছেলে বুড়ো সবার জন্য শিক্ষামূলক এই প্রবন্ধ লিখছি।
[justify]সাহিত্য লিখতে মঞ্চায়। সচল হইতে মঞ্চায়। কিন্তু ক্যাম্নে কি? একছুডো ভাইরে (বেয়াদ্দব কিন্তু আমার অতিপ্রিয়, লেখালেখির গুনবিশিষ্ট) প্রশ্ন করলাম-বলত কিভাবে লেখা শুরু করা যায়? ছোকরা কয় লিখুন, লিখে ফেলুন, যা মনে আসে লিখে ফেলুন। আমি প্রশ্ন করলাম তা কি নিয়ে লেখা যায় বলতো?
[justify]মানুষ এই পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত প্রাণী, কিন্তু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহারে মানুষ অনেক উন্নত একথা সত্যি হলেও বিস্ময়কর ভাবে আমাদের মস্তিষ্কটিই আমাদের কাছে বিরাট একটি বিস্ময় রয়ে গেছে। আমরা এখনো জানতে পারিনি, ঠিক কি ঘটছে মস্তিষ্কের অভ্যন্তরে। আকাশের তারা দেখে যতটা ভাবনায় ডুব দিয়েছি, তার চেয়েও বিস্ময়কর ব্যাপার কিভাবে আমরা ভাবছি? কিভাবে শিখছি, কিভাবে সৃষ্টি করছি শিল্পের সব বিমূর্ত ধারণা?