Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

স্মার্টফোন ক্যামেরাঃ ভাল তো, ভাল না?

মনি শামিম এর ছবি
লিখেছেন মনি শামিম [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৯/০২/২০১৪ - ৩:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

Untitled


স্মার্টফোন কিভাবে আপনার পৃথিবী বদলে দিতে পারে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৮/০২/২০১৪ - ৯:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলায়তনে কিছুদিন আগের একটা লিখা পড়লাম "স্মার্টফোন কি আসলেই দরকার"। বেশ চমত্কার একটা লিখা কারণ লেখক নিজের তার নিজের দিকগুলো বিবেচনায় এনে খুব কাঠামোগতভাবে লিখাটি লিখেছেন। তবে উপসংহারে এসে আমার মনে হলো যারা স্মার্টফোন এখনো ব্যবহার করেন নি তাদের মনে হতে পারে এই জিনিসটা তো একদমই বেকাজের। তাই আমি নতুনদের কথা বিবেচনায় রেখে আমার নিজের দৃষ্টিকোণ থ


ছবির নেশা

দীনহিন এর ছবি
লিখেছেন দীনহিন [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৮/০২/২০১৪ - ৩:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক মনে সবুজ দেখতে দেখতে হঠাৎ বিষম খান কামাল সাহেব। সাইড উইন্ডোতে ভেসে উঠে এক পঞ্চাশোর্ধ মহিলার প্রতিচ্ছবি, মস্ত এক বস্তা মাথায় করে কই যেন চলেছেন, ঝুঁকে ঝুঁকে, ধুকে ধুকে। কামাল সাহেবের দ্রুতগতির প্রাইভেট কার মাত্র এক ঝলক বন্দী করতে পেরেছিল এই আপাদমস্তক করুন দৃশ্যটির, পঞ্চাশোর্ধা দৃশ্যপট থেকে তিরোহিত হন নিমিষেই, কিন্তু রেখে যান এক দীর্ঘস্থায়ী ধারাপাত, কামাল সাহেবের কোমল অন্তঃকরণে। অচেনা-অজানা ঐ মধ


মুভি রিভিউঃ The Book Thief

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৮/০২/২০১৪ - ১:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"One small fact: you are going to die. Despite every effort, no one lives forever. Sorry to be such a spoiler.
My advice is when the time comes, don't panic. It doesn't seem to help!"


নদীনামা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৬/০২/২০১৪ - ৩:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলের লেখক/পাঠকরা তো ঘোরাঘুরি কম করেন না। আমাদের নেতা তারেক অণুর সুযোগ্য নেতৃত্বে ভূ-পর্যটক ও জল-পর্যটক সচলদের সাথে আমরা ঘুরে এসেছি আলাস্কা থেকে দক্ষিণ আমেরিকা, খেয়েছি গরুর ১নং চাপ, ইউরোপের গ্রামের পথ চষে বেড়িয়েছি, বরাফাচ্ছাদিত পর্বতশৃঙ্গ জয় করেছি, দেখেছি সোনালি ইলিশ। এককথায় দেখা বাকি আছে, করা বাকি আছে এরকম জিনিসের সংখ্যা এখন অনেক কমে এসেছে। আর যেগুলো বাকি আছে সেগুলো করাটাও তো সহজ সাধ্য না। যেমন, ধরুন এখন পর্যন্ত কোন সচলের কেউ মহাশূণ্যে ঘুরতে যেতে পারিনি। (উড়োজাহাজে চড়ে মহাশূণ্যের কাছাকাছি গিয়েছি অবশ্য সবাই।)


একটু খুশি একটু নেশা

ঈপ্সিত আর চম্পাকলি এর ছবি
লিখেছেন ঈপ্সিত আর চম্পাকলি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৫/০২/২০১৪ - ৩:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ সরস্বতী পূজা, বাণী বন্দনার সাথে কিশোর প্রেমের মেলামেশার দিন । এখন দেখি অনেকে বলছে বাঙালির ভ্যালেন্টাইন দিবস। কিন্তু ভ্যালেন্টাইন দিবস হল শুধুই প্রেমের দিন। জোর গলায়, গোলাপ আর উপহারের নৈবেদ্য সাজিয়ে প্রেমের দাম্ভিক ঘোষনা , আমি শুধু আমি-ই আছি। বসন্ত পঞ্চমীর কিশোর প্রেম হল তাদের জন্য যাদের "জয় করে তবু ভয় " যায় না।


বইমেলা ০০১

রিসালাত বারী এর ছবি
লিখেছেন রিসালাত বারী [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৪/০২/২০১৪ - ১:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বেলা তিনটায় 'লাঞ্চো' সেরে অফিসে বসে একটু ঝিমাচ্ছিলাম। তারিক আজিজ এসে প্রস্তাব দিল চলেন বইমেলায় যাই। তার কুপ্ররোচনায় অফিস ফাঁকি দিয়ে বইমেলায় চলে গেলাম। ২০১৪'র মেলায় আজকেই প্রথম যাওয়া। সেই আনন্দে দু'শ টাকা দিয়ে একটি সিএঞ্জি চালিত অটোরিক্সা ভাড়া করে ফেললাম। এবারের মেলা দুই অংশে বিভক্ত। শিশুতোষ বইয়ের প্রকাশনী এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানের স্টল বাংলা একাডেমির ভেতরে আর বাকিরা সবাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। একাডেমি চত্তরে আজকে যাইনি। উদ্যান বেশ ফাঁকা ফাঁকা, প্রশস্ত। হারেরেরে রেরে করে "গ্রন্থ মেলা গ্রন্থ মেলা অমর একুশে গ্রন্থ মেলা" টাইপের থিম সং এর উৎপাত নাই এবার।


আংকেল স্যাম যখন কৌতুহলী

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: সোম, ০৩/০২/২০১৪ - ৪:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এয়ারপোর্ট থেকে পাওলো কোহেলোর একটি বই কিনতে কিনতে কি মনে করে মত পালটে এই বইটি কিনলাম। লেখক সিআইএ'র সর্বোচ্চ পদক পেয়েছেন তার অবদানের জন্য। বইটি পড়তে খারাপ লাগে না, রীতিমত রগরগে গোয়েন্দা কাহিনী। কিন্তু গুডর


ভিতরগড়ের ভিতরে

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৩/০২/২০১৪ - ২:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ধর্মগড়ের প্রকৃতিতে তখনও ভোরের রেশ কাটে নি। কুয়াশার লেপ মুড়ি দিয়ে শুয়ে থাকা শীতের মলিন দিনটিকে সদ্যজাত ভোর ভেবে পাখিরা তখনো কাকলিমুখর। মাঝে মাঝে ঘুঘুর প্রলম্বিত উদাসী ঢাক। সকালেই ঘুম ভেঙে গিয়েছিল তবু চোখে লেগে ছিল আবেশী আলস্য। গতরাতে পড়ে শেষ করা ‘উয়ারী-বটেশ্বর শেকড়ের সন্ধানে’ সিথানের পাশে পড়ে আছে। এক বিলুপ্ত নগরী আবিষ্কার ও উৎখননের রোমহর্ষ আমাকে অধিকার করে রেখেছিল গতরাতে।

চুপি চুপি ঘড়ির কাঁটা কখন যে অনেকদূর পথ পরিভ্রমণ করেছে বুঝতে পারিনি। সকাল নয়টা বেজে ছয় মিনিট। ফোনটা তখনি এলো। জানালা দিয়ে ভেসে আসা ঘুঘুর স্বর ছাপিয়ে সেলফোনের ভেতর থেকে ভেসে আসা কোকিলের মতো স্বর আমাকে সচকিত করে তোলে। “আমি ডঃ শাহনাজ বলছি, ডিসি সাহেব আপনার ফোন নম্বর দিয়েছিলেন...”


৩১২, ভাল ছাত্র - খারাপ ছাত্র, একটি সাধাসিধে কথা, দুই বিভাগের ড্রোন লড়াই এবং অন্যান্য।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০২/০২/২০১৪ - ৬:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জাফর ইকবাল স্যার আমার খুব প্রিয় মানুষের একজন। ছোটবেলায় স্কুলে টিফিন না খেয়ে, স্কুলে হেটে হেটে গিয়ে রিক্সার ভাড়া বাচিয়ে জমানো টাকা দিয়ে যতগুলা বই কিনেছিলাম, বোধকরি তার ৬০ ভাগ বই জাফর ইকবাল স্যারের লিখা। ওনাকে আমার যত না তার লেখার জন্য ভাল লাগে তার চেয়ে বেশি ভাল লাগে তার সাধাসিধে কথাগুলার জন্য। খুব অবলীলায় এবং খুব সহজ ভাবে অনেক অনেক কঠিন কঠিন কথা খুব সহজেই উনি বলে ফেলেন। স্যারের একটি সাধাসিধে কথা