আমি ফুটপাত থেকে নেমে কয়েক পা পিছিয়ে এলাম । তারপর রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে চিৎকার করে ডাকলাম – “ তিথিইইইইইইইইইইইইইইইই” ।
কোন সাড়াশব্দ নেই !
চারতলা বাড়িটার দিকে মুখ উঁচু করে আমি আবারো ডাকলাম “ তিথিইইইইইইইইইইইই” ।
কেউ সাড়া দিল না ।
হাত দুটো মেগাফোনের মত মুখের কাছে ধরে ডাক দিলাম – “ তিথিইইইই” ।
কিন্তু এই দুপুর রাত্রিতে আমার ডাক কেউ শুনলনা । রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে আমি আর আমার ছায়া ।
একবার এক বাঙ্গালী ভদ্রলোক এর সাথে পরিচয় হয়। উনি ফ্যামিলি নিয়ে ক্যামেরুন থাকেন। ওখানে ব্যবসা করেন, মাঝে মাঝে বাংলাদেশে আসেন। অনেক গল্প হওয়ার পর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য যে ব্যাপারটা নোটিশ করেছিলাম তা হল ক্যামেরুনে প্রচুর এইডস রোগী আছে, আর দিন দিন এই রোগের হার বেড়েই চলছে। বিশেষ করে তরুন প্রজন্ম এই রোগে সব চেয়ে বেশি আক্রান্ত। কেন জানি মাথার ভিতর কথাটা ঢুকে গিয়েছিল। বাসায় এসে ছোট বোনের সাথে শেয়ার করার সময় আ
‘শুনতে কি পাও’ দেখলাম। একেবারেই আমাদের কাদামাটির চলচ্চিত্র। আমাদের কতশত সমস্যা আছে। দুর্যোগ এসে বারবার হানা দেয় তবুও জীবন থেকে প্রাণশক্তি টলাতে পারেনা। বিপত্তি আসে, বিচিত্রতা আসে ঘুরে দাঁড়াবার প্রত্যয় আর রসবোধ অমলিন থেকে যায়। ‘Beasts of the Southern Wild’ এর মতো সিনেমার কালে পৃথিবীর এই অংশের মানুষের জীবনসংগ্রামকে প্রতিনিধিত্ব করবার জন্যে এই প্রামাণ্যচিত্রের চেয়ে যোগ্যতর উপস্থাপন আর কী হতে পারতো!
কয়েকদিন আগে চরম উদাস লিখলেন বই চুরি নিয়ে। বইয়ের পিডিএফ আপলোড করে বিক্রি করা, এমনকি সেগুলো বিক্রি করা নিয়ে বেশ অসাধারণ একটা লেখা! তাই মনে হলো, মৌলিক বই চুরি করে নিজের নামে ছাপিয়ে দেয়ার ইস্যুটা নিয়েও লেখা দরকার।
লোহিত সাগরের তীরে দেশটি, তাই এর নাম ‘লোহিত ভূমি’। হ্যা, ‘ইরিত্রিয়া’ শব্দটিকে বাংলায় অনুবাদ করলে এই অর্থ-ই বোঝায়। সুদান, ইথিওপিয়া, জিবুতি আর লোহিত সাগর দিয়ে বেষ্টিত দেশটি। এর বিশাল এক অংশ জুড়ে সমুদ্র থাকাতে সেই প্রাচীনকাল থেকে এই পথ দিয়ে এখানে উপনিবেশ গেঁড়েছে আরব, মিশরিয়, ইংরেজ আর রোমান শাসকরা। তখন অবশ্য এটি কোন স্বাধীন দেশ ছিল না, ইথিপিয়ার একটা অংশ হিসেবে ছিল। ত্রিশ বছর ধরে যুদ্ধ চলে ইথিওপিয়া সরকা
[justify]প্রথম পর্বের পর......
হেলসিঙ্কিতে পৌঁছে দেখি আমার জন্য সেখানে খানিক বিস্ময় অপেক্ষা করছিল। ভিসা সংক্রান্ত জটিলতায় বেশ কিছুদিন বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করিনি, তাই আমার অজান্তে নরওয়ে নিয়ে তাদের কি পরিকল্পনা ছিল কিছুই জানতাম না।
…
এই দিনে
আমার অবাধ্য অক্ষরগুলো
হুড়মুড় বেরিয়ে পড়ে কলমের মোক্ষম শৃঙ্খল ছিঁড়ে
মনে আছে একটা সময় ছিল কম্পিউটারে বাংলা লেখাকে মনে হতো এভারেস্ট জয়ের সমান! বাসার কম্পিউটারে বিজয় ইনস্টল করা ছিল, বাংলা দুইটা কি-বোর্ডের লে-আউট প্রিন্ট করে রাখা ছিল। বাংলা অক্ষরসহ কি-বোর্ডও কিনতে পাওয়া যেতো। কখনো দরকার হলে, অনেক কষ্টে দেখে দেখে বানান করে করে বাংলায় লিখতাম। খুব জরুরি আর বড় কিছু হলে নীলক্ষেত থেকে কম্পোজ করিয়ে প্রিন্ট করিয়ে আনতে হতো!
আজ, আজ না গতকাল ২০ তারিখ বই মেলায় বিভিন্য স্টলে ঘুরতে ঘুরতে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে একটি স্টলের সামনে দাঁড়ালাম। সবই বঙ্গবন্ধু বিষয়ক বই। এরমধ্যে একটা দেখলাম বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে তাঁর জীবনের বিভিন্য সময়ের ওপর আঁকা বিভিন্য শিল্পীদের আঁকা কিছু ছবি যা ছোটদের জন্যে প্রকাশিত হয়েছে। ছোট বোনের জন্যে কিনবো কি কিনবো না ভাবতে ভাবতেই ভেবে দেখলাম আমি নিজেও তো ছোট। এই ছবিগুলা কিনলে ছোট বোনের সাথে আমার চাহিদাও পুরন হয়ে যাবে। ভাবনাটা শেষ হওয়ার আগেই কিনে ফেললাম ছবিগুলো। এখানে তাঁর মধ্যে নয়টা ছবি শেয়ার করা হল। বাকিগুলোও আস্তে ধীরে শেয়ার করা হবে।