Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

ভালোবাসা দিবসের কবিতা

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ১২:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দীপালির জন্য ভালবাসা

ভালবেসে জেনো ওরাও দিয়েছে লাল,
ওরা দিয়েছিল আমাদের ভালবেসে,
গোলাপের চেয়েও অনেক তীব্র লাল,
ওরা দিয়েছিল বুলেটের মুখে হেসে।

গোলাপের রঙ কতটা রক্তে রাঙা?
কতটা জবায় অতটা রক্ত থাকে?
প্রেমিকার চোখে কত ভালবাসা জমা?
কত ভালবাসা ওরা জমা করে রাখে?

আজকেই নাকি চোদ্দ ফেব্রুয়ারী!
চারিদিকে শুধু ভালবাসা নিয়ে খেলা,
স্মৃতিরা আমায় বিব্রত করে রাখে,


রূপকথার ডাক্তার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ১২:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পদ্মা পার হয়ে মাধবদিয়ার চর। সেই চরে রোগী দেখতে গেলেন এক ডাক্তার। রোগী হতদরিদ্র। রোগী দেখার পর যখন প্রেসক্রিপশন লিখছিলেন, তখন ডাক্তার দেখলেন রোগীর বাবা গোয়াল থেকে হালের বলদ বের করছেন। আর একজন বলদের দড়ি ধরে টানাটানি করছে কিন্তু বলদ নড়ে না। বৃদ্ধ কেঁদে কেঁদে বলছেন, “তোরে আমি রাখতে পারলাম নারে। আমারে কোন দোষ দিস না। পরের বাড়িত যাইয়া সুখে থাকিস।”


বেদনার শহরে সাইকেলের ডানা

মাহবুব ময়ূখ রিশাদ এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব ময়ূখ রিশাদ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৪/০২/২০১৪ - ১২:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বেদনার শহরে থাকি বলে ঘুম ভেঙ্গে গেলে বেদনার উপর বেদনার নতুন একটা প্রলেপ পড়ে- আরেকটি দীর্ঘদিন কাটাতে হবে ভেবে। বেদনার শহর- কথাটি যখন বলে ফেলি তখন নিশ্চিতভাবেই এমন একটা ধারণার জন্ম হয় যে- তাহলে কোথাও বুঝি আনন্দের শহর বলে কোনো জায়গা লুকিয়ে আছে।


মুন্নাঃ ভুল দেশে জন্ম নেয়া এক অসাধারণ ফুটবলার!

স্বপ্নহারা এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নহারা (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৩/০২/২০১৪ - ১২:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

‘He was mistakenly born in Bangladesh’—Otto Pfister

আজকের দিনে হাজারো ক্রিকেটারদের ভিড়ে মনে পড়ে গেল, বাংলাদেশের ফুটবলের স্বর্ণযুগের অসাধারণ ফুটবলার মুন্নার কথা। যারা তার খেলা দেখেনি বোঝা সম্ভব না তিনি কী অসাধারণ একজন ফুটবলার ছিলেন!!


আরেকটি গৌতুক

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: বুধ, ১২/০২/২০১৪ - ১০:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গোলাম আজমের মামলা তখন পূর্ণোদ্যমে চলছে। পিজিতো জাতীয় জাদুঘরের কাছেই। অনেকদিন কেবিনে শুয়ে বসে কাটাতে কাটাতে জাদুঘরের প্রভাবে তার মধ্যে শিল্পী সত্ত্বা সৃষ্টি হল। তো সে রংতুলি নিয়ে লেগে পড়ল। তার সৃজনশীলতার বিষয় একাত্তরের বধ্যভূমি। সেসময় তারা বিভিন্ন বধ্যভূমিতে মৃতদেহ ফেলার সময় স্তুপ হওয়ার বিভিন্ন প্যাটার্ন সৃষ্টি হত। সেটির নান্দনিক দিকটিই তার কাজের বিষয়। কিছুদিন পর ছবির হাটে গেল প্রদর্শনী করা নিয়ে কি


আমিষুলপনা: ফেব্রুয়ারি ২০১৪

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: মঙ্গল, ১১/০২/২০১৪ - ৭:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্টলের নাম্বারটা যেন কতো? বাহান্ন? নাকি তেপ্পান্ন?


গণমুখী কূটনীতি

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: মঙ্গল, ১১/০২/২০১৪ - ৩:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই লেখাটি মূলত রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র-শিক্ষকদের প্রতি অনুরোধের ঢেঁকিতে পাড়া দেয়া। কিছুদিন আগে জামাল হাসান নামে একজন বাংলাদেশী-আমেরিকান রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর কাছ থেকে আমি একটি ইমেইল পাই। তিনি এই মুহুর্তে কুয়েতে আমেরিকান আর্মীর হয়ে কাজ করছেন। আমার একটি লেখার সাথে প্রাসংগিক মনে হওয়ায় তিনি তার আশির দশকের শেষে লেখা [url=http://jhasan1971.wordpress


আমার পিতার মুখ

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: সোম, ১০/০২/২০১৪ - ৭:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

''No truth can cure the sorrow we feel from losing a loved one.
No truth, sincerity, strength, no kindness can cure that sorrow.
All we can do is see it through to the end and learn something from it,
but what we learn will be no help in facing the next sorrow that comes to us without warning.''


দু'টি গৌতুক

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: রবি, ০৯/০২/২০১৪ - ৬:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১. গোলাম আজমের যাবজ্জীবনের ঠিক পরের সপ্তাহের ঘটনা। উজ্জীবিত যুদ্ধাপরাধী গোলাম আজম ঠিক করল বোনাস জীবনকে নতুন করে সাজাবে। পিজির ডাক্তারকে অনুরোধ করে সে বসুন্ধরা গোল্ড জিমে ভর্তি হল। দুই মাসে উচ্চতা বাড়ল দুই ইঞ্চি, বুকের ছাতি তিন ইঞ্চি, কোমর কমল চার ইঞ্চি। ফুরফুরে মন তবুও কখনও কখনও খচ খচ করে। কি যেন নেই, কি যেন নেই! নার্স ইদানীং আড়চোখে তাকায় কিন্তু এখনও কাছে আসে না। ডাক্তার অবশ্য বলে দিল,


বইমেলা ০০২

রিসালাত বারী এর ছবি
লিখেছেন রিসালাত বারী [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৯/০২/২০১৪ - ৩:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দুপুর বেলা গরুর গোস্তো দিয়ে ভরপেট খেয়ে একটা ভাত ঘুম দিয়েছিলাম। দিনে দুপুরে মশার অত্যাচারে ঘুম ভেঙ্গে গেল। ডেঙ্গু মশা নিয়ে ক'দিন চিল্লাপাল্লা করেই সেই আন্দুলন থেমে গেছে বলে একটু মেজাজ খারাপ হচ্ছিল। রাগ কমাতে রওনা দিলাম বইমেলার পথে। একটু আয়েশ করে যাওয়ার আশায় সিএঞ্জি দাম দর করতে যেয়ে আরেক দফা মেজাজ খারাপ। শেষমেষ ভাঙ্গা হাত নিয়ে ধাক্কাধাক্কি করে বিহঙ্গতে উঠলাম। শাহবাগে নেমে ভাবলাম টিএসসি পর্যন্ত এই দীঈঈর্ঘ পথ হেঁটে যাওয়া ঠিক হবে না। বহু কাকুতি মিনতি করার পর এক ব্যাক্তি আমাকে তার রিক্সায় ওঠার অনুমতি দিলেন। বার দশেক প্যাডেল চাপার জন্য তাকে দশটি টাকা গুনে গুনে দিতে হলো।