ফেইসবুক খুললেই ঢাকার দৃষ্টিনন্দন ছবি দেখতে পাওয়া যায় - হাতিরঝিল, প্রস্তাবিত মেট্রোরেইল, ফ্লাইওভার ইত্যাদি। হ্যা দিন দিন ঢাকা তিলোত্তমা হচ্ছে, কিন্তু মানুষের ভেতরটা হচ্ছে কুৎসিত। আজকে টিভিতে দেখছিলাম এসিড আক্রান্ত তরুণী হাসপাতালে কাৎরাচ্ছে। সে প্রেমে প্রত্যাখ্যাত যুবক এর দ্বারা ছুরিতে ও এসিড নিক্ষেপে আহত হবার পর রাস্তায় পরে গড়াগড়ি খেয়েছে [url=http://ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDFfMTZfMTNfMV
বেশ কিছুদিন আগে পশ্চিমবঙ্গের একজন বর্ষীয়ান লেখক সহ আরো কয়েকজন লেখক-কে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম ঢাকার একটা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত বাংলা সাহিত্যের একটা সম্মেলনে যেখানে বাংলাদেশী লেখকদেরই প্রাধাণ্য ছিল মূলতঃ। হোটেলে উনাদেরকে উঠিয়ে সব গোছগাছের পর বর্ষীয়ান লেখক জানতে চাইলেন এই সাহিত্য সম্মেলন কী এবং কেন (যদিও এটা উনাদের সবাইকে আমন্ত্রনের সময়ই বলা হয়েছে)। আমি কাঁপা কাঁপা বুকে শুধু এটুকু আবারো বলতে পা
স্কুল ও বন্ধুরা
খুব ছোট বেলা থেকেই আমি পড়ুয়া। কিন্তু বই পড়ে প্রথম কাদার কথা মনে পরছে যখন ক্লাস ফাইভ এ সাতকাহন পরলাম। দিপাবলি যখন জানল যে ও adopted, তখন দিপার কষ্টে আমিও ভেউ ভেউ করে কাদলাম..ওর দৃঢ় মনোভাব, ওর চরিত্র আমাকে প্রচুর আকর্ষণ করত। আমি চাইতাম দিপার মত হতে। কিন্তু তখন ও জানতাম না যে দিপার ওই কান্নাটা আমাকেও যে কত অসংখ্য বার কাদতে হবে। মাত্র আড়াই বছর পর জানতে পারলাম যে দিপার মত আমিও adopted.দিপার মতই আমিও না
রাজধানী ঢাকার সেই মফস্বল রূপের অন্যতম হৃদয়গ্রাহী আকর্ষণ ছিল তার সবুজ। গাছগাছালিতে ঢাকা পুরো শহরটাই ছিল মনোমুগ্ধকর এক শান্ত নগরী। বৃক্ষপ্রেমী দাদীমার কল্যাণে আমিও বেড়ে উঠতে পেরেছি ছায়াঘেরা সবুজের মাঝে। স্কুলের ছুটিতে গ্রামের নানাবাড়িতে আম কাঁঠালের গাছে অনেক লাফিয়ে উঠেছি। শহুরে ঘড়িবাঁধা রুটিনের শৈশবেও কাছে পেয়েছি আম কাঁঠালের সুবাস। মনে পড়ে জানুয়ারি মাসের শীতের প্রভাতে আমাদের আমগাছে দেখা মিলতো মুকুলে
[justify]একটু ইতিহাস জেনে নেই
শুরু করি আর্মেনিয়ার গণহত্যার ইতিহাস দিয়ে। আর্মেনিয়ার গণহত্যা ছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন আর তার ঠিক তার পরপর তৎকালীন 'অটোম্যান এম্পায়ার'দের ঘটানো একটি সুপরিকল্পিত গণহত্যা। নারী-পুরুষ-শিশু নির্বিশেষে এই গণহত্যার সাথে চলে ধর্ষণ। এই গণহত্যার কারণে মৃতের সংখ্যা ধরা হয় এক থেকে দেড় মিলিয়নের মধ্যে।
১। পিটারের রুচি গেল চলে!
খাবারে রুচি, তুমি সবসময়ই পাবে
যদি রাখো মনটাকে হাসিখুশিভাবে
-পিটার র্যাবিট
( (১)
-"মালটা ওরকম মুখ লটকে পড়ে আছে কেন রে শিবু?" বাবলু-দার চায়ের ঠেকে পা দিয়েই রানার প্রশ্ন।
-"আরে, এসে থেকেই দেখছি সমুর মুখে লোডশেডিং। সফটওয়্যার ইঞ্জিনীয়ারের কি আর এখন আমাদের মত বেকারদের ঠেকে বসা পোষায়?"
সমু হাত নেড়ে বলল "রোববার সকালে অফিসের কথা তুলবিনা শালা। ঘেন্না ধরে গেল এই আই-টির চাকরিতে। ধুর-ধুর।"
[justify]জোসেফকে নিয়ে আর পারিনা, মানুষ হিসেবে এমনিতে সে খুবই ভাল , কিন্তু দোষের মধ্যে একটাই বড্ডও বেশী কথা বলে। বাসস্টপ, বাসের ভিতরে, শপিং মল, পারকিং লট, লন্ড্রি রুম, বেইজমেন্ট যেখানেই দেখা হোক না কেন, শুরু হয় তার ননস্টপ বকবকানি। আমি যে নিজে খুব কম কথা বলার মানুষ এমন দাবী করছিনা কিন্তু শুধু কথা বললেই কি হবে, অন্য কারো কথাও তো শুনতে হবে নাকি!