প্রিয় অতিথি লেখক ও পাঠক,
সচলায়তনে প্রতিদিন বিপুল সংখ্যক লেখা জমা পড়ে, যার মধ্য থেকে সচলের মডারেটররা কিছু পোস্ট প্রকাশ করেন। দুঃখজনক হলেও সত্য, অধিকাংশ পোস্ট মডারেটরদের বিবেচনায় সচলে প্রকাশের অনুপযোগী থেকে যায়।
বড় বিচিত্র এই দেশ ! মানুষের লালসা কোন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকলে মনুষ্যত্বের সাথে এমন নির্লজ্জ আপোষ করা যায় তা আমাদের জানা নেই । ট্যানারী শিল্পের উচ্ছিষ্ট বর্জ্য আমরা প্রক্রিয়াজাত করে খাওয়াচ্ছি মুরগী কিংবা মাছকে! সম্মানিত পাঠকদের কেউ কেউ হয়তো ভাবছেন, ‘তাতে আমাদের কি আসে যায়’। যারা জানেন না, তাদের জন্যেই এই লেখা।
রন্টুকে নিয়ে লেখার ইচ্ছা আমার আর ছিল না মোটেই। কারন কিছু কিছু ম্যুভির প্রথম পর্ব টা ভাল হবার পর পরের পর্ব গুলো যেমন চরম বিরক্তিকর হয়, আমার ধারনা আমি সিরিজ লিখতে গেলেও তাই হবে। সব ম্যুভি তো আর হ্যারি পোর্টার না, আর সব ব্লগারও দিহান আপু নয়, যে প্রতিটি পর্ব আগের চেয়ে ক্রমান্বয়ে ভাল হতে থাকবে। তবুও লিখছি কারন বিগত পোস্টে রন্টুকে নিয়ে অনেকে আরও পড়তে চেয়েছে, তাই এবারের পর্ব খারাপ হলে তাদের ঘাড়ে দোষ চাপা
ইউরোপীয়ান রবিন পাখি ছোট্টো পরিযায়ী পাখি। ওরা প্রতি বছর স্ক্যান্ডিনেভিয়া থেকে আফ্রিকার নিরক্ষীয় অঞ্চলে এসে পড়ে শরতে, শীত কমলে বসন্তকালে আবার ফিরে যায় নিজভূমিতে। যেতে আসতে মোট ১৩০০০ কিমি রাস্তা এরা উড়ে যায় একেবারে অনায়াসে, একটুও দিক ভুল হয় না।
সচল-রসিক পাঠক সমীপেষু,
সম্বোধনের বহর দেখে ঘাবড়ে যাননি আশা করি! যুৎসই শব্দের অভাবে সেই পুরনো দিনে ব্যাকরণ বই-তে পড়া একখানা শব্দ আমদানি করে নিয়ে এলাম- নতুন যুগের মানুষেরা কীভাবে শুরু সেটা জানলেও হত, তাও তো জানি না দেখা যাচ্ছে! দুনিয়া এগিয়ে যাচ্ছে- আমরা কিছু দুর্ভাগা পিছিয়ে পড়ছি- কী আর করার!
পুরাণের প্রাজ্ঞ দুরদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যাখ্যাকারগণ বলেছেন, স্বর্গ কোন আকাশের মহাশূন্যে অবস্থিত স্থান নয়, একান্তভাবেই মানুষের নানা নামের জাতির যাতায়াতের পথেই একটি সুন্দর স্বাস্থ্যকর প্রাচীন পাদভৌম স্থান।
[justify]ব্রিটিশ লেখক জুলিয়ান প্যাট্রিক বার্নসের নতুন বই ‘দা সেন্স অব এন এন্ডিং’ ২০১১ সালের ম্যানবুকার পুরস্কার জিতেছে। এবারের বিচারক প্যানেল রিডেবল বা পাঠযোগ্য একটি বইকে পুরস্কার দেয়ার ব্যাপারে কিছুটা জোর দিয়েছেন। ‘দা সেন্স অব এন এন্ডিং’’কে ম্যানবুকারে ঘোষিত করার পেছনে এর স্বল্প আয়তন (মাত্র ১৭৬ পৃষ্ঠার বই। অনেকে সমালোচক একে উপন্যাস না বলে নভেলা কিংবা বড়ো আকারের ছোটোগল্প হিসেবে বিচার করছেন) আর সহজ

১.
আমার দুপিসি। বড় পিসি ক্ষেপি পিসি। ছোট পিসি পচি পিসি। নামের মতই তারা নির্মল।
এক
পাইলট। তাকে কিশোরও বলা চলে না আবার যুবক বললেও ঠিক হবে না, এই দুইয়ের মাঝামাঝি। বাবা মা শখ করে নাম রেখেছিল পাইলট, ছেলে একদিন বড় হয়ে বৈমানিক হবে। কিন্তু ভাগ্যের পরিহাসে সে ঠিকই পাইলট তবে তিনচাকার যান রিকশার। প্রতিদিন ভার্সিটির বাইরে রিকশা নিয়ে অপেক্ষায় থাকতে দেখা যেতো পাইলটকে। প্রায় প্রতিদিনি পাইলটের রিকশায় বাড়ি ফেরা হতো। আমি ওর কোন কালের মামা সেইটা আমিও জানি না, ও নিজেও জানেনা। প্রথম দিন থেকেই আমাকে মামা বলে সম্বোধন করে আসছে।