Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

ভাষা ভাবনা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২২/১০/২০১১ - ১:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুরুতেই বলে নেই, আমি লেখাটা শুরু করেছিলাম তাসনীম ভাইয়ের শিশুপালন-১২ এর একটা প্রতিমন্তব্য করতে গিয়ে। দৈর্ঘ্য বড় হয়ে যাচ্ছে দেখে মনে হল, পোস্ট দিয়ে দেই, দেখা যাক আলোর মুখ দেখে কিনা। হলে তো উদ্বোধন করেই ফেললাম।


গন্তব্য পৃথিবী

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শুক্র, ২১/১০/২০১১ - ৬:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১। নী
গোল জানালাটির সামনে এসে দাঁড়ায় নী। আস্তে আস্তে হাত বাড়িয়ে ছোঁয় নীল বোতামটাকে। এখন সে হাত পায়। কয়েকমাস আগেও অত উঁচুতে হাত যেতোনা নী'র। তখন ওর সঙ্গে ওরাককে আসতে হতো। কিন্তু নী'র ভালো লাগতো না, কেমন যেন মনে হতো একা আসতে পারলেই ভালো হতো।


রন্টু’র ফেইসবুকিং

শাব্দিক এর ছবি
লিখেছেন শাব্দিক [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২১/১০/২০১১ - ২:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কম্পিউটার ঝামেলা করলে যেমন রাইট বাটন ক্লিক করে রিফ্রেশ চাপ দেই, আর তাতেই এই যন্ত্র মহাশয় নতুন উৎসাহে কাজ শুরু করে, আমার জীবনের সেই রিফ্রেশ বাটনের কাজটা পালন করে রন্টু। কেউ আবার ভাববেন না এটা তার আসল নাম। এই নামটা ছাড়া তার আরও সাত আটটা সুন্দর সুন্দর নাম আছে। একেকটা একেকজনের দেয়া। শান, সৌরভ, সৌমেন ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু শেষ মেষ রন্টু নামটাই টিকে গেল, বাকিগুলো সব বাদের খাতায়।


একটি অলস কর্পোরেট দুপুর, অতঃপর...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২১/১০/২০১১ - ১:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মন খারাপ নাকি মেজাজ খারাপ ঠিক বুঝতে পারছিনা। তবে এতটুকু বুঝতে পারছি যে, অফিসে ভাল লাগছেনা। মাত্র দু’সপ্তাহ হল আমি একটা লম্বা ছুটি কাটিয়ে ফিরেছি। এরই মধ্যে বেজায় ক্লান্তি জেঁকে বসেছে। গত কদিন ধরে চিত্তে উচাটন, বালুর মাঠ - কাশ বন ছাড়িয়ে ছুটেই চলেছে কল্পনাপ্রসূত মন। “ইচ্ছে করে যাই চলে যাই অনেক দূর...”।


সেই মেয়েটার

খন্দকার আলমগীর হোসেন এর ছবি
লিখেছেন খন্দকার আলমগীর হোসেন [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/১০/২০১১ - ৯:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেই মেয়েটার চোখের তারার ঝলকে,
মন ছেলেটার কি উচাটন পলকে,
পথ হারালো তার গুচ্ছ অলকে।

স্বর্গ বুঝি আসলো নেমে ভূলোকে!
কি মনোরম রাঙালো দিনগুলোকে,
রাখলো তারে অসাধারণ পুলকে।


নরওয়ে-০১/তারেক মাহমুদ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/১০/২০১১ - ৯:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নরওয়ে-০১
তারেক মাহমুদ


শিশুপালন-১২

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/১০/২০১১ - ৪:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

শিশুপালন অধ্যাদেশ ২০১১

জীবনের সাথে মেগাসিরিয়ালের অনেক মিল আছে। প্রথম মিলটা হচ্ছে দৈর্ঘ্যে। দুটোই বিরক্তিকরভাবে লম্বা, প্রায় সারাজীবন ধরেই চলে। দ্বিতীয় মিলটা হচ্ছে দুটোই মোটামুটিভাবে বোরিং। এভাবে খুঁজলে আরও অনেক মিল পাওয়া যায় কিন্তু সবচেয়ে বড় অমিলটা হচ্ছে সিরিয়ালগুলোর কাহিনিতে গিঁট লেগে যাওয়ার পরে হাতে নিদেনপক্ষে সাতদিন সময় পাওয়া যায়। অর্থাৎ নায়িকার অন্য ছেলের সাথে বিয়ে হয়ে যাবে, ঢং ঢং শব্দের সাথে নায়কের মুখের ক্লোজ-আপ দেখিয়ে ওই পর্বটা ওখানেই শেষ করা যায়। জীবনে সেই সব সুযোগ নেই – যেটা করার সেটা প্রায় তড়িঘড়ি করেই করতে হয়।


নিজস্ব দূরত্বে থেকে দেখেছি .

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/১০/২০১১ - ৩:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তুমি কিংবা তোমাকে লেখার চাইতে বরং এইসব কথা - নিজস্ব কথোপকথন নিজস্বতার সাথে। নিজস্বতায় নিজেকে মেলানোর চাইতে বরং তুমি নিজস্ব দূরত্বে থেকে দেখো - আমাদের অনন্যতর নিজস্বতা অনন্য কোন অভিন্নতা খুঁজে পেলো কিনা ----


নীল জীবন...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৯/১০/২০১১ - ৯:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক/
বুবুর ফ্রকটার রং ছিল লাল আর আমারটা নীল। জামাদুটো মা নিজ হাতেই সেলাই করেছিলেন। ওটা পরলে বাবা ডাকতেন ‘লাল পরি-নীল পরি’। ভেলভেটের ফ্রকটার ঘের এতোটাই ছিল যে দুই পাক ঘুরে ফুলিয়ে টুপ করে বসে পড়লে গোল তাবুর মধ্যে শুধু মাথাটাই দেখা দিত। যে বয়সে প্রিয় শব্দটার অর্থ ঠিকঠাক বুঝে ওঠার কথা নয়, সে বয়সে ঐ নীল জামাটা ছিল আমার সবচেয়ে “পিয়”। মনে পড়ে ওই নীল জামাটা পরেই প্রথমবারের মত স্কুলে পা রেখেছিলাম ভর্তি হবার জন্য।
আর স্কুল ড্রেসটার রং ও নীল। আকাশী নীল।


মামা কাহিনী

বন্দনা এর ছবি
লিখেছেন বন্দনা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৮/১০/২০১১ - ১০:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
মামাকে আমি খুব বেশি দিন পাইনি আমার অন্য বোনেদের মত। আমি যখন ক্লাস থ্রি কি ফোরে পড়ি, উনি তখন সরকারী চাকুরী নিয়ে বরিশালের গৌরনদী চলে যান। মাসে একবার কি দুবার ঢাকায় আসতেন, সাথে থাকতো ওখানকার বিখ্যাত মহিষের দুধের দই। মামার আগমনের এই একটাই ভালো দিক ছিল। চাকুরীতে যোগদানের আগের দিন পর্যন্ত আমাদের ব্যাপক জ্বালিয়েছেন মামাজান। বোনের ছেলেমেয়েদের সার্বিক দায়িত্বে থাকা উনি ছিলেন প্রচন্ড রকমের রুটিন-প্রিয় মানুষ।