Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

রবীন্দ্রনাথের জমিদারগিরি—জমিদারের রবীন্দ্রগিরি : প্রথম পর্ব

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৭/১১/২০১১ - ৯:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কুলদা রায়
এমএমআর জালাল

রবীন্দ্রনাথ জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি জমিদার পরিবারের সন্তান।


চাপা কান্না

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৭/১১/২০১১ - ১২:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অতসীর হাতে একটা গল্পের বই। তথাকথিত এক বাজারী লেখকের বই। দিয়ে গেছে কাকলী। নতুন বই। বইমেলা থেকে কেনা। অতসী নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নেয়। কি মিষ্টি গন্ধ। মনের পর্দায় কিছু ভাসা ভাসা দৃশ্য ভেসে ওঠে। গতবছর বইমেলায় এই লেখকের সাথে তার দেখা হয়েছিল। তিনি বইতে অটোগ্রাফ দিচ্ছিলেন। সাথে ছিল তার শিশুপুত্র, স্ত্রী। বাচ্চাটা শান্ত স্বভাবের ছিল। অতশী যখন একটা বই এগিয়ে দেয় তিনি তখন অতশীর দিকে তাকিয়ে বলেছিলেন, “আমা


লীলাবতী

মূর্তালা রামাত এর ছবি
লিখেছেন মূর্তালা রামাত (তারিখ: সোম, ০৭/১১/২০১১ - ৬:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গ্রীষ্মের অলস দুপুর। ভ্যাপসা গরমে টেকা দায়। শহরের সমস্ত কোলাহল যেন একটা উত্তপ্ত বিন্দুতে থমকে আছে। জমির আলী হাই তোলেন। এই গরমে কাস্টমার আসার কোন চান্স নেই। তিনি অলসভাবে চেয়ারে গা এলিয়ে দেন। একটু আগেই কারেন্ট এসেছে। ফ্যানের বাতাসে ঘুম ঘুম লাগছে। একটু ঘুমিয়ে নেব নাকী, তিনি ভাবেন। তারপর নিজের মনেই সেটা খারিজ করে দেন। ঘুমিয়ে সময় নষ্ট করার চেয়ে একটা সিগারেট খাই বলে তিনি সিগারেট ধরান। সিগারেটের ঝাঁঝাল গ


ভূপেন বাবু, খোলা চিঠি দিলাম তোমার কাছে...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৬/১১/২০১১ - ৯:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভূপেন বাবু,
আমি নিশ্চিত জানি, এ চিঠি আপনি কখনোই পাবেননা। সেখানেই চলে গেলেন আপনি, যেখানে গেলে কোন চিঠি কেউ পায় না কোনদিন। তবুও, আমার সবসময়ের প্রিয় গায়ক, আপনাকে নিয়ে, দু-চার কথা লিখতে ইচ্ছে হল।


চোর

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৬/১১/২০১১ - ৭:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লেবু গাছের তলায় চোরটা দাঁড়িয়েছিল চুপচাপ। গভীর আধাঁরে ডুবে থাকা মধ্যরাতে গাছের মতই নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে থাকতে পারে সে। কেউ কেউ হঠাৎ দেখে গাছ ভেবে ভুল করে। চোরের সেটাই কাম্য। এভাবে সারা রাত দাঁড়িয়ে থাকতেও তার আপত্তি নেই। মানুষগুলো গাছ ভেবে নিশ্চিন্ত মনে যখন পাশ কাটিয়ে যায় চোর তখন চুপিসারে চুরি করে নেয় মানুষের অতি গোপনীয় সম্পদ। মানুষগুলো এলোমেলো পা ফেলে চলে যায় দূরে কি যেন নেই কি যেন নেই ভাবতে ভাবতে।


১%

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: রবি, ০৬/১১/২০১১ - ১:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify] অতো চিন্তাভাবনা করে ব্যবসাটা শুরু করিনি। প্রথমে ছোটোই ছিল। গাড়ির পার্টসের ব্যবসা। তারপর নানা কিছু শিখে ফেলি। লোক ঠকানো একদমই নিতান্ত প্রত্যন্ত একটা সাদামাঠা ব্যাপার। তাই ঠকানো শুরু করি। আচ্ছা, কেবল যে আমি একাই ঠকাই সেটা না। আপনারাও ঠকান। এমনকি আপনিও। স্যরি। রাগ করবেন না। নিজের কথাই বলি বরং। আমার খুব শীঘ্রি আরেকটা পার্টসের দোকান হয়। তারপরে আরো একটা। পরে গাড়ির ডিলারশীপ। গাড়ি বলতে মোটর-সাইক


ঢাকা শহরের মালিকানা কার?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৬/১১/২০১১ - ১০:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"a city is a place where a small boy, as he walks through it, may see something that will tell him what he wants to do his whole life." - Louis I Kahn

১।


যাযাবরের নিরুদ্দেশ যাত্রা

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: শনি, ০৫/১১/২০১১ - ১১:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তখন আমাদের বাসায় মাত্রই নতুন গান শোনার যন্ত্র আনা হয়েছে, বয়স অল্প, সেটাকে নিয়ে কৌতূহলের শেষ ছিলনা, তখন সিডির চল ছিলনা, ক্যাসেট চলতো| যন্ত্র তো কেনা হলো, কিন্তু তাকে সরব তো করতে হবে| ক্যাসেট আনা হলো বেশ কিছু| আমি সারাদিন এই বোতাম সেই বোতাম টিপে নানা কারিগরী করি| একদিন বাবা নিয়ে আসলেন একটা ক্যাসেট, উপরে লেখা ছিলো "আমি এক যাযাবর"| কৌতূহল বশত সাথে সাথেই চালালাম সেটা, জানিনা হয়তো গায়কের সম্মোহনী সুরেই হোক বা অসাধারণ লাইন গুলোর কারণেই হোক, সেদিন পুরো ১০ টা গানের একটাও বাদ রাখিনি| পর পর শুনেছিলাম, আর অজস্র বার শুনেছিলাম সেই একটা কালজয়ী গান-


পা হারানো এক মুক্তিযোদ্ধার কথা (মুক্তিযোদ্ধার বয়ান পর্ব-০২)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৫/১১/২০১১ - ১:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সালেক খোকন

‘কুটিবাড়ী থেকে নৌকায় করে আমরাও মানপুরে নিয়ে আসি আটটি পরিবারকে। বাকিরা বিভিন্নভাবে চলে যায় বিভিন্ন জায়গায়। লুট হয় অস্ত্র। কিছু অস্ত্রসহ নৌকায় ওঠে হাবিলদার নাজিম উদ্দিন, কাঞ্চন, রিয়াজ, হালিমসহ অনেকেই। তাদের আশ্রয় দিই মানপুর স্কুলে। গ্রামবাসী পালা করে তাদের জন্য পাঠাতে থাকে খাবার।


ইতিহাস পুনর্পাঠ (১১ - ১২)

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: শুক্র, ০৪/১১/২০১১ - ১১:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]১১.
আমাদের ইতিহাসের বই বলে, পাল রাজ বংশ ৭৫০ খ্রীষ্টাব্দ (গোপাল) থেকে ১১৬১ খ্রীষ্টাব্দ (মদনপাল) পর্যন্ত চারশ’ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলা শাসন করেছে। আবার একই বই বলছে, সেন রাজ বংশ ১০৭০ খ্রীষ্টাব্দ (হেমন্তসেন) থেকে ১২৩০ খ্রীষ্টাব্দ (কেশবসেন) পর্যন্ত বাংলা শাসন করেছে। তার মানে, পাল রাজত্বের শেষ ৯২ বছরে তাদের সাথে সেন রাজাদের রাজত্বও বাংলায় ছিলো। একটু গোলমাল হয়ে গেলো না? আসুন, আরেকটু গোলমাল বাঁধানো যাক।