দেশে এখন অনলাইনে কেনাকাটা করা যাছে, অনেক তথ্যবহুল ওয়েবসাইট তৈরি হছে, তরুনেরা তথ্যপ্রযুক্তির কল্যানে অর্থনীতির বিকাশে অবদান রাখতে পারছে। মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক পৌঁছে যাচ্ছে দেশের আনাচে-কানাচে। শিক্ষার হার বাড়ছে। মৃত্যুহার কমছে। এটিএম বুথ বসানো হচ্ছে রাস্তার মোড়ে মোড়ে। এগুলো আশার কথা, ভালো লক্ষণ। আমরা কি তবে উন্নতির পথে চলেছি? নাহ, উপরের কয়েকটি আশার কথা ছাড়া বাকি পুরো দৃশ্যপট অন্ধকার! '
হ্যাপি বার্থডে সবুজ পাতা
১
চোখ থেকে ঝরছিল শিশির…..
মাতৃ জরায়ু হতে নামহীন সবুজ পাতা ।
প্রথমে আমরাই তাদের ডাকলাম
কাউকে কেনারাম
কাউকে খেলারাম
কাউকে ভোলারাম বলে
[বইয়ের তাক গোছাতে গিয়ে হঠাৎ অনেক পুরনো একটা লেখার খাতা চোখে পড়ল। দেখলাম তাতে প্রায় একুশ বছর আগের অপ্রকাশিত বেশ কিছু লেখা রয়েছে। তারই একটি এখানে তুলে দিলাম। ভাল লাগলে অন্যগুলোও দেব।]
‘তের হয়েছে তো কী হয়েছে?’
রীতিমত চেঁচিয়ে উঠল আকাশ। ‘এক মিনিট দোস্ত’ বলে আমি দ্রুত হাতে টেবিলের গ্লাসটা সরিয়ে ফেলি। আকাশের মতি-গতি ভালোই জানা আছে আমার। রেগে গেলেই ও কাছাকাছি টেবিলের ওপর ঝালটা ঝাড়ে। ও সত্যি সত্যি দশাসই এক কিল মেরে দিল টেবিলে। ভাগ্যিস গ্লাসটা তুলেছিলাম!
‘যাবি কি না বল!’
রাগ কিছুটা কমে এসেছে ওর। সমঝোতায় আসার চেষ্টা করছে।
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ইহা একটি হাতি পোস্ট
উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে অ্যামেরিকা এসে এমনি বিনোদনের জন্য ঘুরে বেড়ালে তো হবে না, তাই ট্যুরের এবারের অংশটাকে শিক্ষা সফরের রূপ দিতে পরবর্তী গন্তব্য বেছে নেয়া হয় হার্ভার্ড আর এমআইটি ক্যাম্পাস । নিউ ইয়র্ক ছেড়ে এবার পা বাড়াই বোস্টনের দিকে, বাহন মেগাবাস। বাসে উঠার পর নিজেকে সবজী আর বাসকে ডীপ রেফ্রিজারেটর মনে হতে থাকলো। কোন উত্তেজনা ছাড়াই কাঁপতে কাঁপতে ভোরবেলা যখন বোস্টনে পৌঁছালাম তখন হাত পা পুরোপুরি জমে গেছে।
পড়ার বইগুলো কেবল পড়া হয়, মাথায় ঢুকানো হয়না। জটিল জটিল শব্দ আর বিষয়গুলা মাথার উপর দিয়ে উড়াল দিতে থাকে কিন্তু নিউরন নামের জিনিসটাতে আটকাতে পারিনা। খালি কি আমিই এমন? নাকি আমার মত সবাই এমন ভুক্তভোগী!
মাত্র ক’দিন হলো বাংলা টাইপ শিখেছি। তাই বানান ভুলগুলোকে মার্জনা করবেন আশা করি। তাছাড়া এইচ এস সি তে বাংলা প্রথম পত্রে ৩৫ পেয়েছিলাম……
আমার এই লেখাটি একদম নিজের মনের ভাবনা।কাউকে আঘাত করা বা কার মতামতকে ভুল প্রমান করার বিন্দুমাত্র ইচ্ছা আমার নাই। একবছর হল কানাডায় এসেছি। প্রায় প্রথমদিন থেকেই শুনছি কানাডা একটি multicultural country. সবার সব ধরণের স্বাতত্রকে খুব সন্মান করা হয় নাকি এই দেশে।খুবই আনন্দের সাথে দেখলাম আসল ঘটনা। হাসিহাসি মুখে ঠিকই সবরকমের বর্ণবিভেদই চলে এই দেশে।
[justify]
১
স্বাতী এসে জানালার পর্দা সরিয়ে দেয়। বাইরে দুটি চাঁদ ঝুলে আছে। আমরা এখন ঈশ্বর-ঈশ্বরী।
যেদিকে তাকাই কেবল ধূ ধূ করছে ছায়াহীন মাঠ, কোথাও বালি, কোথাও মাটি। কোথাও শুকনো ঘাস, কর্কশ গুল্ম, কোথাও একেবারে ন্যাড়া। তামাটে আকাশ গনগন করছে দারুণ রোদের তেজে। এর ভিতর দিয়ে যেতে হবে দীর্ঘ দীর্ঘ দীর্ঘ পথ। অন্য কোনো উপায় নেই।
ইউএনডিপি'তে কাজ করতাম মুনির হাসান স্যারের সাথে, তিনি ছিলেন আমার রিপোর্টিং বস। যারা বিডিওএসএন, ম্যাথ অলিম্পিয়াডের খোজ-খবর রাখেন তারা মুনির হাসান স্যারকে ভালোভাবেই চিনবেন। সদা হাসিমুখ, কাচা-পাকা গোফ-চুলের মুনির স্যার দেশকে

জানি এ লেখাটি কেহই পড়িবেন না। পড়িলেও কেহ পুছিবেন না। তাহাতে কাহার কি? এ লেখক বড়ো ঘড়েল লেখক। ছাতামাতা লেখেন। ছাতিলাঠিবন্দুক--ইহাতে নাই সন্দুক। ইহাতেই আনন্দ। আসেন ডুগডুগি বাজাই। সিম সিম খুল যা--
প্রথম পর্ব : ইহা আমার ভাগ্নে কবি মুহিত হাসান দিগন্তের জন্য লিখিত