Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

কাকতালীয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/০৮/২০১১ - ১০:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

- কী করিস?
- পড়ে আছি।
- কোথায়?
- বিছানায়।
- বিছানায়?
- ব্যাচেলর আবার শুয়ে থাকে নাকি?
- তুই একটা বাঁদর!
- এই কদিনেই মানুষ থেকে বাঁদর বানিয়ে দিলি? যাক, হাতে একটা সুযোগ এসে গেল?
- মানে?
- মানে, বাঁদরে নানা রকম দুষ্টুমি করবে। ওটা তার স্বভাব। দোষ দেওয়া যাবে না কিন্তু?
- মেরে ঠাং ভেঙে হাতে ধরিয়ে দেব। খুব বাড় বেড়েছে, না?


অপরিচিত রূপকথা

অন্যকেউ এর ছবি
লিখেছেন অন্যকেউ [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/০৮/২০১১ - ১০:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[এটি একটি রূপকথা। বাস্তব কোনও ঘটনা বা পারম্পর্যের সাথে এর কোনও মিল নাই।]


নগর দর্শনঃ নগর পরিবহন ও জনপথ সমাচার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/০৮/২০১১ - ৯:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]নগর পরিবহনের আর জনপথগুলোর অবস্থা বেহাল কি সুহাল তা নির্নয় করা আমার লেখার উদ্দেশ্য নয়। এই নগরে চলতে গিয়ে আমার কি হাল হয়েছে তাই বিবেচনায় আনতে চেষ্টা করব। এ নগরটা বড়ই আজিব, তারচেয়ে আজিব এই নগরের মানুষগুলা। এরা প্রতিনিয়ত আমারই মত কসরত করে যাচ্ছেন কিন্তু এদের কোন ক্লান্তি নাই। রাস্তায় ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকে, মাইলের পর মাইল হেটে, রিক্সা, বাস, সিএনজি, ক্যাবের পেছনে ছুটেও এনারা


বাবা, তোমাকে ভালবাসি...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/০৮/২০১১ - ৯:৪৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সানাই বাজছে। বড় বড় সাউন্ড বক্স বসানো হয়েছে বাড়ির সিঁড়িত, ছাদে, লনে। এত জোরে শব্দ হচ্ছে আশেপাশের সব বাড়িগুলোর মানুষ আজকের রাতে ঘুমাতে পারবেনা জানি। এটাও জানি, কেউ কিছু মনে করবেনা। আজকে এটা বিয়ে বাড়ি, আমার বিয়ের আয়োজন চলছে এখানে।


সাইকোহিস্ট্রি : নারীরাই হেঁটেছে দীর্ঘতম পথ ।। আসিফ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/০৮/২০১১ - ১:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সময় নদীর পাড়ে দাড়িয়ে অদ্ভতসব ভাবনা ঘিরে ধরে। কতো দীর্ঘ সময় মানুষেরা হেটেছে। সেই কেনিয়ার ওমা নদীর তীর থেকে ভারতের শিপ্রানদী হয়ে মেঘনার অববাহিকায়। প্রায় ২০ লাখ বছরের পরিভ্রমণ। এগুলো ভাবলে এক ধরনের আচ্ছন্নতা ঘিরে রাখে। সেই ঘোরে আমি শীতলক্ষ্যা হয়ে পদ্মামেঘনার সঙ্গমস্থলের দিকে যেতে থাকি। ক্রমশ এক বিস্তীর্ণ অঞ্চলে উপনীত হই। গভীরভাবে তাকানোর চেষ্টা করি জীবন ও জগতের দিকে।


নায়াগ্রাকাহন (পর্ব ১)

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৯/০৮/২০১১ - ৮:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলাতেই পড়েছিলাম নায়াগ্রা ফলসের কথা, এর রূপের বর্ণনা। কানাডা আসার পরে এসে উঠলাম ওয়াটারলু শহরে। এই শহরে কিছুই দেখার নেই, একটা মাত্র পার্ক আছে আর আছে সবেধন নীলমণি ইউনিভার্সিটি। আশেপাশের শহরের মধ্যে আছে টরেন্টো। নতুন এসেছি ভাবলাম গাড়ি ছাড়া কি আর টরোন্টো ঘোরা যায়। তাছাড়া এখানকার সিনিয়র ভাইরাও গাড়ি ছাড়া টরোন্টোতে যান না দেখে আমার সে ধারনা আরো পোক্ত হল। যাওয়ার মধ্যে যাওয়া যায় নায়াগ্রা ফলস দেখতে। অনেক সস্তায় নাকি যাওয়া যায়। নায়াগ্রাতে অনেক ক্যাসিনো আছে তারাই বাসে করে নিয়ে যায় আবার দিয়েও যায়, খরচ মাত্র ১০-১৫ ডলার সাথে দুপুরের বুফে লাঞ্চ। ভাবলাম যাই দুজনে মিলে ঘুরে আসি।


ওহে সচলায়তন, তোমাকে নমস্কার।

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৯/০৮/২০১১ - ১:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ওহে সচলায়তন, আমার বদ্ধ ঘরে তুমিই আমার একমাত্র বাতায়ন যেখান থেকে আমি আকাশের জোছনা ছুঁতে পারি। পারি ভোরের স্নিগ্ধ শীতল বাতাশ শরীরে মেখে মনপ্রাণ জুড়িয়ে নিতে।
বদ্ধ ঘরে যখন দম বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয় তখন বাতায়নপাশে প্রাণ ভরে শ্বাস নিয়ে যন্ত্রনাটা লাঘব করতে পারি। যখন অন্তরমাঝে প্রচন্ড ক্ষোভ পুঞ্জিভূত হয়, তখন পারি সেটার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে মনটাকে হালকা করে নিতে।


ছবি দেখে জেনে নেয়াঃ নদীর জন্ম কিভাবে

মাহমুদ.জেনেভা এর ছবি
লিখেছেন মাহমুদ.জেনেভা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৮/০৮/২০১১ - ১১:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধরেন আপনি ক্লাস ফাইভের বৃত্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন এখন বলেনতো নদী কাহাকে বলে? নদীর উৎপত্তি কিভাবে হয় বিস্তারিত লিখ এই প্রশ্নটা আসলে আপনি কি উত্তর দিবেন? যারা পারেন তারা বাদ হাসি , আর যারা পারেননা চলেন ঘুরতে ঘুরতে ক্লাস ফাইভের বৃত্তি পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্ব পূর্ণ এই প্রশ্নটার উত্তর জেনে নেই


কল্পরাজ্যের গল্প

শাব্দিক এর ছবি
লিখেছেন শাব্দিক [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৮/০৮/২০১১ - ৩:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেটা ছিল আমার পঞ্চম জন্মদিন, বড় চাচা আমার জন্য চারটা ছবি সহ রূপকথার বই কিনে আনলেন। ছুটির দুপুরে বারান্দায় বসে খুব কস্টে বানান করে করে বইগুলি পড়তাম। আমি ছিলাম বাবাদের ছয় ভাইদের যৌথ পরিবারের প্রথম সন্তান। দুপুরবেলা খাবার পর ছানাপোনাসহ আর সবাই যখন ঘুমাত, আমার কাজ ছিল আস্তে করে দরজা খুলে বাইরে চলে যাওয়া, না হলে রান্নাঘরের ভাতের হাঁড়ি থেকে ভাত নিয়ে কাঁক আর বিড়ালের মধ্যাহ্ন ভোজনের ব্যবস্থা করা


ভাবনা বিবিধ

খন্দকার আলমগীর হোসেন এর ছবি
লিখেছেন খন্দকার আলমগীর হোসেন [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৭/০৮/২০১১ - ১০:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গোলাপ গোঁজা আম্মুজানের খোঁপায়
কন্যা দেখে বায়না ধরে, ফোঁপায়,
আমার কখন হচ্ছে অমন চুল?
গুঁজবো কবে রক্তজবার ফুল?

আব্বু যখন নেই থাকবেন বাড়ী,
পুত্র করে রেজর নাড়ানাড়ি,
আর ভাবে সে কখন হবে দাড়ি?
শেভটা করার বেজায় তাড়াতাড়ি!