Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

ভূতের গলিতে মার্কজের খোঁজে এরেন্দিরা আসার পরবর্তী ঘটনাসমূহ

মাহবুব ময়ূখ রিশাদ এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব ময়ূখ রিশাদ [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ১:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১##
মুসলিম সমাজে ইব্রাহীম নাম খুব পরিচিত নাম হলেও ভূতের গলির ইব্রাহীমকে পাড়ার দু’একজন লোক ছাড়া কেউ চিনত না, জানত না। এর পেছনে কোনো ষড়যন্ত্রমূলক অভিপ্রায় কারো ছিল না। বস্তুত, ইব্রাহীম নিজেই ওমন ছিল, সাধারণ, খুব সাধারণ।


আক্তার নীলিমার জন্য আমার বড়মামার কবিতা : গন্ধ বিধুর ধূপ

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ১:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বড়মামা জীবনে একটি কবিতা লিখতে চেয়েছিলেন। লিখেওছিলেন। মাত্র দুটো লাইন—
ওগো গন্ধ বিধুর ধূপ
তুমি কেন আজি চুপ।।

লিখে দেখাতে চেয়েছিলেন বাংলার রাসমোহন সাহাকে। সাহা স্যার থাততেন সোলায়ম্যান ম্যানসনে। আমাদের ছোটো নদীটির পাড়ে।


তিস্তা পানিবন্টন চুক্তি আসলে কী হচ্ছে ?

সচল জাহিদ এর ছবি
লিখেছেন সচল জাহিদ (তারিখ: শুক্র, ০২/০৯/২০১১ - ১০:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]তিস্তা পানিবন্টন চুক্তি নিয়ে মিডিয়াতে কয়েক ঘন্টার ব্যাবধানে দুই রকম সংবাদ পাওয়া যাচ্ছে। গতকাল (সেপ্টেম্বর ১, ২০১১) প্রথম আলো, বিডিনিউজ২৪, বাংলানিউজ ২৪, ইত্তেফাক সহ আরো অন্যান্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয় যে ১৫ বছর মেয়াদী অন্তর্বতীকালীন তিস্তা চুক্তি হচ্ছে যাতে ৪৬০ কিউসেক হারে পানির সঞ্চয় রেখে বাকি পানির ৫২ শতাংশ নেবে ভারত, ৪৮ শতাংশ পাবে বাংলাদেশ। তিস্তা চুক্তি নিয়ে বাংলাদেশী সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত এই সংবাদ মূলত কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকার বরাত দিয়ে।এই '৪৬০ কিউসেক পানি সঞ্চয়' এই বিষয়টি ঠিক পরিষ্কার ছিলনা। প্রথমে মনে হয়েছিল যে এই ৪৬০ কিউসেক পানি নদীখাত সংরক্ষণে নির্ধারিত থাকবে, অর্থাৎ এই পরিমান পানি নদীতে সবসময় প্রবাহমান রেখে বাকী পানি ৪৮:৫২ অনুপাতে বন্টন করে নেয়া হবে। কিন্তু পরবর্তীতে আবার মনে হয়েছে এই ৪৬০ কিউসেক প্রবাহমান থকলে 'সঞ্চয়' প্রসংগটি কেন আসবে। ইত্তেফাক অবশ্য কিছুটা পরিষ্কার করেছিল, বলেছিল "এই ৪৬০ কিউসেক প্রবাহমান রেখে।"


গল্প আর ছবিঃ আজ আমাদের পঞ্চাশ বছর

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: শুক্র, ০২/০৯/২০১১ - ৮:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

১.

ঢাকার টিচার্স ট্রেনিং কলেজের ভেতরে সরু একটা রাস্তা আছে। সেই রাস্তার দুই দিকে বড় বড় সব গাছ এবং পাশেই একটা খেলার মাঠ। রাস্তার পাশে চটপটিওয়ালা, ফলবিক্রেতা আর আইসক্রিমওয়ালার হাঁকডাক আছে। মাথার উপর একটা নীল রঙের বড় আকাশও আছে। সকালে আর বিকেলে সেই রাস্তা আর মাঠ সরগরম থাকে। চোখ বুজলেই এই রকম একটা ছবি আমি আজও দেখতে পাই।


নায়াগ্রাকাহন (শেষ পর্ব)

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০৯/২০১১ - ১০:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম পর্ব এখানে

দুই দুইবার নায়াগ্রা গিয়েও রাতের নায়াগ্রা দেখতে পাইনি তাই এবার কানাডা ডে’র লং উইকেন্ডে চিন্তা করলাম যে নায়াগ্রা যাওয়া যায়।


নিশানা

জহিরুল ইসলাম নাদিম এর ছবি
লিখেছেন জহিরুল ইসলাম নাদিম [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০৯/২০১১ - ৮:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এখন শুধু অপেক্ষা করার পালা। জুৎসই মতো একটি জায়গায় ঘোড়াটিকে দাঁড় করিয়ে রেখে তার ছায়ায় বসে পড়ল মেষপালক। তার পাশেই আধ হাত মত দূরত্বে পেছনের পায়ের ওপর ভর দিয়ে বসেছে কুকুরটা। সামনের পা দুটোকে তীর্যক ভাবে টান টান করে চিরাচরিত কায়দায়। মুখের তুলনায় অস্বাভাবিক বড় জিবটাকে ঝুলিয়ে দিয়ে মাথাটাকে দোলাতে লাগল একটা ছন্দ বজায় রেখে। মেষপালক হাত বাড়িয়ে বার কয়েক কুকুরের মাথা ছুঁয়ে দিল আদর করার ভঙ্গিতে।


কে দায়ী?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০৯/২০১১ - ৮:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জোয়ান বুড়ো
গায় বেসুরো
একটি কথাই বলে,
কালে কালে
এ কোন তালে
পোলাপানে চলে?


ঈদ অনুভূতি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ৩১/০৮/২০১১ - ৮:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এইচএসসি পর্যন্ত নিজেকে খুব ভাগ্যবান ভাবতাম, ছোট থেকেই প্রতিটা ঈদে এত আনন্দ ছিল, এত ভাল লাগত, কিন্তু এর পরে আজও তেমন আনন্দ পাই না। আগেও যে খুব মজার কিছু করতাম তা নয়, কিন্তু তখন সবই এত বেশি ভাল লাগত, সব কিছুর জন্যই একটা প্যালপিটেশন ছিল। এখন যেন কোনও কিছুতেই আনন্দ নেই।


প্রিয় লোমেলা

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি
লিখেছেন আনোয়ার সাদাত শিমুল (তারিখ: বুধ, ৩১/০৮/২০১১ - ১:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুরুর আগেও শুরু আছে।
তাই এখানে ভূমিকা জরুরী কিছু নয়। বলেছিলে, ভূমিকাগুলো ভনিতা হয়ে যায়। তাই আগে কী হয়েছিল সেসব সরিয়ে রাখি আজ। স্মৃতিকাতরতার দিন এখনো ফুরিয়ে যায়নি। বুদ্ধদেব বসুর পুরানা পল্টনের সুর এখনো বাতাসে ভাসে। আমরাও নিশ্চয় একদিন কাতর হবো ইয়াহু মেসেঞ্জার, অর্কুট, জিমেইল প্রসঙ্গে। হয়তো ফেসবুকও বিগত হবে একদিন, হবে স্মৃতি। পুরনো সবকিছু স্মৃতি হয় কিনা জানিনা, তবে অনেক পুরনো কিছু মুছে যায়।


কষ্টের দিনের মিষ্টি ঈদ

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি
লিখেছেন রাতঃস্মরণীয় [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/০৮/২০১১ - ১০:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমাদের পরিবার অনেক আপস এন্ড ডাউনসের মধ্যে দিয়ে এপর্যন্ত এসেছি। পরিবারের মধে ভাঙ্গন এসেছে। মায়ের লিডারশীপে পরিবারের নতুন স্ট্রীম তৈরী করেছি। তাই জীবনে ঈদের অভিজ্ঞতা বিভিন্ন রকমের। আমাদের সচ্ছলতার কোনও ধারাবাহিকতা ছিলোনা। কখোনো খেয়ে পরে খুব ভালোভাবে থাকতাম আবার কখনওবা নিদারুণ কষ্টে। আমার চাচারা বিত্তশালী ছিলো কিন্তু তাদের জীবনদর্শণ ছিলো বাস্তবমূখী। আমার পিতা তার পিতার জমিদারী বেচে নষ্ট করে