[justify]ফেসবুকে এক জুনিয়রের স্ট্যাটাস ছিল এই রকম
try to translate "son of a bitch" from Eng to Bengali.. ha ha.. really cool...
.
বাবার অফিস থেকে সন্ধ্যে নাগাদ দুজন লোক এসে কি বলতেই মা যেন কেমনধারা হয়ে কাছের চেয়ারটায় ধপ করে বসে পড়লেন। এই ছবিটায় না থাকলেও বাবা সম্পর্কিত এটাই আমার প্রথম স্মৃতি। পরের স্লটের দৃশ্যটায় দেখি ঐ লোক দুজনের সাথে মা, ভাই আর আমি শীতের রাতে একটা গাড়িতে করে ছুটে চলেছি কোথায়। কে একজন বলছে, আমরা বডি নিতে যাচ্ছি। আরেকজন ধমকে উঠে বলছে, আহ্, কিসব বল, এখনও কনফার্ম হয়নি তো। পাশের সিটে মা পাথরের মত মুখ
প্রকৃতির শৃঙ্খলা টিকিয়ে রাখার জন্য মনুষ্য সমাজের স্বাভাবিক নিয়মগুলো মেনে চললে একদিন তোমার মুখ আমাকে দেখতেই হবে। তুমি ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে আমি তা জানি না । এটা নিয়ে আমার খুব একটা মাথা ব্যথাও নেই । আমি শুধু জানি তুমি হবে আমার অস্তিত্ব থেকে সৃষ্টি হওয়া আমারই পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমতাধর অংশ । তুমি হবে আমার স্নেহের, মমতার, আদরের, ভালবাসার সন্তান ।
কেপ ভার্দের এই উপকথাটির সঙ্গে মিল আছে আরো নানা দেশের উপকথার, যেখানেই পুরানো মত ও পথের সঙ্গে নতুন মত ও পথের সংঘাত হয়েছে, সেখানেই। কেপ ভার্দে দীর্ঘকাল ছিলো পর্তুগীজ উপনিবেশ।
১.
জমিদার দর্শনে গিয়েছিলাম। তিনি কীর্তিপাশার কীর্তিমান জমিদার। মাথায় ধরাচূড়া নাই। চুলগুলো কাশফুল। ভেবেছিলাম—তাঁর চোখে থাকবে রাগ। ও মা, রাগ কোথায়—পুরা বেহাগ। একটু দাঁড়ালেন উঠে। গলাটা একটু কাঁপলও। বয়েস হয়েছে পঁচাশি। বললেন, এ বয়সে নিজেকে বাঙাল বলতেই ভালবাসি। আমরা শুনে হাসি। তিনি আমার বাঙাল জমিদার—তপন রায়চৌধুরী।
একটা গল্প লেখার অপচেষ্টা
গ্রামটা শান্ত আর শীতল। চারিদিকে ছায়া ঘেরা। পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ছোট্ট একটা খাল। খালটার দুপাশে সার সার নৌকা বাধাঁ। খালের গা ঘেষে ওদের বাড়ি। সারাদিন ছুটোছুটি, হুটেপুটি করেই মেয়েটার দিন কেটে যায়।খালের ওপাশটায় রয়েছে মেয়েটার পুতুল খেলার ঘর। বন্ধুদের নিয়ে সারাদিন ওঘরটায় মুনার কত যে আয়োজন! দিনগুলো যেন স্বপ্নের মত কেটে যায়।
এই লেখাটা বাবার জন্য
আমার সেই বাবা, ছোটবেলায় যার উদাম বুকে শুয়ে আমার ছোট্ট কানের একটা নিখুঁত ছাপ ফেলে দিতাম...
আমার সেই বাবা, যে অকারনে ঘুমের মাঝে এখনো পা দোলায়, কারন তার শিশুকন্যাকে পায়ের উপর শুইয়ে দোলা দিয়ে ঘুম পাড়ানোর অভ্যাস যার এখনো যায়নি...
আমার সেই কিশোরমনা বাবা, যার বয়স আসলে এখনো বারো...
আমার সেই পাগলা বাবা, পড়ার টেবিলে আমাকে দেখলেই যে বলে, "ঘুমা মা, ঘুমা।"
বাবা-কে নিয়ে দীর্ঘ একটা লেখা লিখবার ভাবনা মাথায় ঘুরছে অনেক দিন থেকেই। ভেবেছিলাম হয়তো লিখবো কি করে বাবার কাঁধটাকে পেয়ারা গাছ বানাতাম, বাবার হাঁটুতে বসে সুরেলা কন্ঠের তিল-ওয়াত শুনতাম সেই অবুঝ সময় গুলিতে, আর বাবা গা-ভর্তি পাউডার দিয়ে ঘর থেকে বের হবার পর সেই পাউডারে স্লিম কাটতাম, কিংবা বাবার পাঞ্জাবির পকেট থেকে কিভাবে 'চিজ' আবিষ্কার করতাম । কিন্তু একবারও পেরে উঠছিনা। আমার দুর্বলতাটা কাটিয়ে উঠত
এই উপকথা পর্তুগালের। কিন্তু কেমন করে যেন আমাদের ঘরের, মাঠের, ঘাটের চেনা গল্পের সাথে মিলে যায়। আদিপুস্তকের জোনার গল্পের সঙ্গেও মিল আছে এই গল্পের আর ইতালির পিনোক্কিও কাহিনির সঙ্গেও মিল আছে।
সকাল থেকেই আকাশে মেঘের ঘনঘটা। বাড়ি থেকে বেরিয়ে খানিকটা এগুতেই শুরু হয়ে গেল তুমুল বৃষ্টি। ছাতা-টাতা নিই নি সাথে, স্কুলে পৌঁছুতে পৌঁছুতে ভিজে একেবারে জবজবে হয়ে গেলাম। ও মা! দেখি ক্লাসে না গিয়ে সবাই মাঠে দাপাদাপি করছে!