Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

মুক্তিযুদ্ধ

"হত্যাযজ্ঞের পেছনে সিআইএ'র অশুভ হাত?" - দৈনিক বাংলা, জানুয়ারী ২, ১৯৭২

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: বিষ্যুদ, ২২/০১/২০১৫ - ৭:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই খবরটি দৈনিক বাংলায় এসেছিল ১৯৭২ সালের দোসরা জানুয়ারী। বিজয়ের পরপর জেনারেল রাও ফরমান আলীর ডেস্ক ডায়রী সরকারের লোকজনের হাতে আসে। রাও ফরমান আলী হল সেই পাকিস্তানী সামরিক কর্মকর্তা যে শহীদ বুদ্ধিজীবি হত্যার পরিকল্পনা সাজিয়েছিল। বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করার পরিকল্পনা যে সাময়িকভাবে কিছুটা সফল হয়েছে তার প্রমাণ হল দেশের সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক প্রথম আলোর [url=http://www.prothom-alo.com/opinion/article/4294


"যে কোন মূল্যে আইন শৃংখলা বজায় রাখুন" - তাজউদ্দীন

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: শুক্র, ১৬/০১/২০১৫ - ১:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি একটু একটু করে স্বাধীনতার পর পর আমাদের নেতাদের দেয়া বক্তৃতাগুলো পড়ার চেষ্টা করছি। এই বক্তৃতাগুলো থেকে আমরা জানতে পারব কি করে ধর্মনিরপেক্ষতা, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র এই জিনিসগুলো মুক্তিযুদ্ধের পর পর বাংলাদেশে বোঝার, বোঝানোর ও চর্চার চেষ্টা করা হচ্ছিল। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এই ধারণাগুলো একটি সর্বদলীয় কমিটির মাধ্যমে আমাদের বাহাত্তরের সংবিধানে জায়গা করে নেয়। বক্তৃতাগুলো থেকে আমরা বুঝতে পার


দালাল গ্রেফতার : পর্ব - ১

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: রবি, ২৮/১২/২০১৪ - ৩:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের পর থেকেই যুদ্ধাপরাধীদের গ্রেফতার করা শুরু হয়। এই গ্রেফতারের ঘটনাগুলো নিয়মিত পত্রিকায় আসত। আমি ঠিক করেছি এগুলো যতটুকু পারি একত্র করব। দেখা যাক কতদূর যায়। একটি ব্যাপার মনে রাখতে হবে যতজনের খবর আসবে দালালের সংখ্যা তত নাও হতে পারে। কারণ অনেকের খবরই ইংরেজী ও বাংলা দুই ভাষার পত্রিকাতেই আসতে পারে।

১. বি. আর. মজুমদার - জানুয়ারী ১, ১৯৭২, দৈনিক বাংলা


আমাদের স্বাধীনতা ঘোষণা নিয়ে দুটি দলিল

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/১২/২০১৪ - ২:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই লেখাটি মূলত: আমাদের স্বাধীনতা ঘোষণার কিছু দলিলের স্ক্রিনশটের ডকুমেন্টেশন। স্বাধীনতা ঘোষণা নিয়ে বিস্তারিত জানতে হলে এই লেখাগুলো পড়তে হবে।


বিজয়ের প্রথম বার্ষিকীর প্রিয় বিজ্ঞাপনমালা

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/১২/২০১৪ - ২:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৭২ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের প্রথম বিজয় দিবসে পত্রিকায় যেসব বিজ্ঞাপন এসেছিল সেগুলোতে এক নজর চোখ বুলালেই সেই সময় দেশের মানুষের আবেগ, আশা, স্বপ্নের ব্যাপারটি কিছুটা অনুভব করা যায়। আমি এরকম একশোর একটু বেশি বিজ্ঞাপন একত্র করেছি। তার মধ্যে যে আঠারোটি সবচেয়ে ভাল লেগেছি সেগুলো এখানে দিলাম। আপনার যদি অন্যগুলো আরো ভাল লাগে আপনিও আমার সংগ্রহ থেকে সেগুল


মডারেটনামা

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/১২/২০১৪ - ৬:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক বেরাদরে কাটে মুণ্ডু
পায় যদি সাহা-দাস-কুণ্ডু
আর বেরাদরে মোছে রক্ত
জোটে যদি মডারেট-তখত
মডারেট কাজ করে মলমের
খুনের পরের কাজ কলমের
আইসিস মুণ্ডুটা কাটবে
মডারেট তার হয়ে খাটবে
লাশ শুধু শুধু লাশ পড়ছে
মডারেট তার হয়ে লড়ছে
বলে ধর্মের এই শ্যাষ না
এইটাতো প্রকৃত [ড্যাশ] না

হত্যাকারীর নয় নিহতের
দায় বুঝি গুণে রাখা সে-ক্ষতের
হত্যার পরে হেসে বলে খান,
“দেখাও তো সেই পরিসংখ্যান”


এটি খন্দকার মোশতাকের কোন পদত্যাগ?

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: বুধ, ১০/১২/২০১৪ - ৩:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতক রাজনীতিবিদদের একজন থন্দকার মোশতাক আহমদ বেশ কয়েকবার পদত্যাগ করেছিলেন। জন্মযুদ্ধ '৭১ এ একটি প্রবন্ধে বলা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী না হতে পেরে তিনি পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন। এর বাইরে বঙ্গবন্ধু আর জাতীয় চার নেতার লাশের উপর দিয়ে হেঁটে গিয়ে তিনি একবার অল্প সময়ের জন্য প্রেস


বিজয়ের রঙে রাঙানো ইংরেজী নববর্ষের বিজ্ঞাপনমালা

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: শুক্র, ০৫/১২/২০১৪ - ৩:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কাছাকাছি সময়ে আমাদের জাতীয় জীবনে এমন কোন সময় এসেছে যেদিন সবদিক থেকে শুধু আনন্দের খবর? কিছুদিনের মধ্যে এরকম দুটি ব্যাপার আমার মনে পড়ছে। একটি হল এবার খুব কাছাকাছি সময়ে ঈদ আর পূজা আর আরেকটি হল আরো ২০১৩ আগে এক সপ্তাহের ও কম ব্যবধানে বিজয় দিবস কিংবা কাদের মোল্লার ফাঁসি।


গোলাম আজমদের কথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৭/১০/২০১৪ - ৬:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৭৫ স্বপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যা পরবর্তী সময়ে সামরিক জান্তা, জাতীয়তাবাদী শক্তি, আধা সেকুলার আওয়ামিলীগ, মিলিত জামাতি-জাতীয়তাবাদী শক্তি এবং হালের সাচ্চা মুসলামানের দল আওয়ামিলীগ ইত্যাদি বিভিন্ন গোষ্ঠির হাতে হাত বদল হওয়া ইতিহাসের শিক্ষার উপর অনেক গুলো লেন্স পড়ে গেছে । গত চার দশকে এদের কেউ আরোপ করেছে ধর্মানুভুতির লেন্স, কেউবা আবার জাতীয় ঐক্যের লেন্স । এতো গুলো লেন্সের ভেতরে দিয়ে আসা গোলাম আজম পরিচয়টি ঝাপসা হতে হতে দেশের অনেকের কাছে এবং সমগ্র বিশ্বের কাছে গোলাম আজম পরিচিত হয় জামাত-এ-ইসলামের নেতা গোলাম আজম হিসেবে । শুভ্র দাড়ি-গোঁফ আর অশতীপর বৃদ্ধ চেহারার আড়ালে ঢেকে যায় খুনী রাজাকার গোলাম আজম পরিচয়