কীভাবে একটা গ্রাম বানাতে হয় জানেন?
একটি গ্রামে কী কী থাকে তা নিশ্চয়ই জানেন? এই লেখাটিতে আমরা একটি গ্রাম তৈরি করার কথা বলব। এই লেখাটিতে আমি একটি গড়পরতা গ্রামের কথা বলছি। কিন্তু চাইলে আপনি নিজের মত করেও এটাকে বদলে নিতে পারেন।
গ্রামের শুরুতেই প্রয়োজন একটি ভূখণ্ড। সেই ভূখণ্ডে পর্যাপ্ত মুক্ত বাতাসের ব্যবস্থা থাকতে হবে। গ্রামের মাঝ দিয়ে যেন বয়ে যায় স্রোতস্বীনি নদী। আড়মোড়া ভাঙা পাখির মত শাখা-প্রশাখা মেলে দিয়ে মেলে সেই নদী যেন গ্রামটাকে জড়িয়ে রাখে। একটা ভূখণ্ড হল। শাখামেলা নদীও হল। নাম দেয়া যাক। আমাদের এই গাঁয়ের নামটি খঞ্জনা। আমাদের এই নদীর নামটি অঞ্জনা।
যা দেখা যায় না কিন্তু অনুভব করা যায় এমন অনেক কিছু দ্বারা আমরা আবর্তিত, যার প্রভাব প্রতিনিয়ত আমাদের জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করছে। অবচেতন মন তার মধ্যে অন্যতম।
১৬০৫ সালের অক্টোবরের প্রায় শেষ সময় বিছানায় শুয়ে শুয়ে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন মোঘল সম্রাট আকবর দ্যা গ্রেট। মন-মেজাজ কিছুই ভাল না। অক্টোবরের শুরু থেকেই মোটামুটি লোটা নিয়ে প্রক্ষালন কক্ষে দৌড়া দৌড়ি করতে হয়েছে। নামি দামী কত হাকিম কবিরাজ, কত লতা-পাতা, শেকড়-বাকড়, পানি পড়া খাওয়া হলো কিছুতেই কিছু হয়ে উঠছে না। আর উঠে দাড়াতে পারছেন না। ঘুরে ফিরে শুধু [url=http://www.sachalayatan.com/mir178/45722]সত্যপীরবাবার[
মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধ্বংসকারী (Human Immunodeficiency Virus) ভাইরাস, এইচআইভি-র প্রতিষেধক এখন আমাদের হাতের নাগালে! এইচআইভি-র হাত বেঁধে দেয়ার দড়ি (পড়ুন এন্টিবডি) এতদিন তৈরী হতো টিস্যু ইঞ্জিনিয়ারিং বা সেল কালচারে। খরচ সাধারণ মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে।
অনন্ত জলিলের পরের ছবির শেষ দৃশ্যঃ তার বন্দুকে গুলি এক কিন্তু শত্রু দুই। এক নম্বর শত্রু ইউটিউবে ভিডিও আপ্লোডকারি আর অন্যজন সুজন চৌধুরী, যে কিনা তার ভুরিওলা কার্টুন একেছিল। এখন যদি সে একগুলিতে দুই শত্রুকে খতম করতে চায় তাইলে তার রজনিকান্তের বলাকা ব্লেড থিওরি ছাড়া উপায় নাই!!
-বাবা, পার্কের বই আছে?
-জ্বী স্যার।
-মেডিকেল সায়েন্স- সায়েন্স না আর্টস?
-স্যার, সায়েন্স।
-সায়েন্স তো বাবা নিজের ভাষায় বানিয়ে বললে হবে না, আর্টস বানিয়ে বলার বিষয়; আর সায়েন্স কীসের বিষয়?
-জ্বি স্যার, মুখস্থের।
-হ্যাঁ, এইবার ঠিক আছে, যাও।
জাতির ভাইয়া যখন লনটন থেকে আবার দেশে আসবে তার কয়েকদিনের মধ্যেই সে একবার সাধারণ ডায়রিয়ায় (এখন থেকে লেখায় ডায়রিয়া বললে সাধারণ ডায়রিয়া বুঝতে হবে) ভুগবে। কারণ হলো ঢাকায় পারা দিয়েই সে সবার আগে গুলিস্তানের হকার ইয়েছদিনের হাতে বানানো পিয়াজু, চটপটি, চা আর ডেসার্ট হিসেবে ফালুদা খাবে। (এই গ্রুপকে আমরা বলব "নো এক্সপোসার" বা বিদেশী গ্রুপ)
ব্যক্তিগত জীবনে আমি দেখেছি এমনকি খুব সচেতন মানুষের মাঝেও রোগ এবং সংক্রমণ সম্পর্কিত মারাত্মক ভ্রান্তি রয়েছে। কুসংস্কার এবং প্রচলিত ধারনার সঙ্গে দৈনন্দিন অভিজ্ঞতা মিলিয়ে শিক্ষিত লোকেরাও এসব ভ্রান্তিকে সত্য বলে মনে করেন। এই সিরিজে আলোচনা করা হবে কেন এইসব ভ্রান্তি সত্য নয়, কেন আমরা এসব বিষয়কে সত্য বলে মনে করি, ইত্যাদি প্রাসঙ্গিক বিষয়।
ডকিন্সখুড়োর বইখানা মূলত বাচ্চাদের বিজ্ঞান-পরিচিতির জন্য লেখা; তাই সম্প্রতি বেশ হইচইয়ের মধ্যে দিয়ে প্রকাশিত হলেও পড়ার আকাঙ্খা তেমন একটা ছিল না। কিন্তু পোলাপান যখন বইটা আমার বাড়িতে কয়দিনের জন্য রেখেই গেছে, তখন হাতের লক্ষ্মী পায়ে ঠেললে পাপ হবে।
কিশোরদের জন্য বিজ্ঞান-পরিচিতর বইগুলো লেখকেরা যথাসম্ভব আগ্রহোদ্দীপক করেই লেখার চেষ্টা করেন। ডকিন্স কিন্তু একটা অন্য পন্থা নিয়েছেন – চিরকাল আকর্ষণীয় যে কাহিনীগুলো, সেইসব উপকথা-রূপকথা-প্রবাদকাহিনী দিয়েই শুরু করেছেন তাঁর প্রতিটা অধ্যায়।