Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

আত্মজীবনী

কাঁটা নামানোর গল্প - How to swallow a fishbone

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৪/০৬/২০১৫ - ২:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

/guest_writer/54614]প্রথম পর্ব – কাঁটা ফুটল যেভাবে [/url]

বাসায় গিয়ে মাকে বললাম গলার কাঁটা বের করে দাও।

ছি ছি, এতো বড় ছেলে এখনো গলায় কাঁটা আটকায়? গার্গেল করে আয়, তারপর দেখছি।

একটা চিমটা আর একটা টর্চ নিয়ে অনেকক্ষণ উঁকিঝুঁকি দিয়েও কিছু দেখা গেল না। অনেক নিচে গিয়ে আটকেছে।

তোর বাবাকে বল ইএনটি তে নিয়ে দেখাতে।

না।


ক্যালিডোস্কোপ - ১২

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৩/০৬/২০১৫ - ৬:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আরও একবার ঘোরাই ক্যালিডোস্কোপ (বিশুদ্ধ উচ্চারণে ক্যালাইডোস্কোপ। কিন্তু ছোটবেলায় যে নামে চিনেছি তারে সেই নাম-ই রয়ে গেল এই খানে)।


পার্থক্য শুধু ১ ইঞ্চি!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২৩/০৬/২০১৫ - ১:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কখনও কোথাও কিছু লিখিনি , এই প্রথম এমন জায়গায় লিখবার জন্য বসলাম , ভাবিনি নিজের কথা কোথাও এইভাবে লিখতে হবে। শুরুতেই যেহেতু অনভিজ্ঞ তাই দোষত্রুটি থাকলে আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি হয়ত সব গুছিয়ে বলতে পারব না।

অনেকখানি সাহস সঞ্চয় করে অনেকটা রাগ আর জেদের বসে কীবোর্ডের সামনে বসা এই ভেবে যে হয়ত আমি-ই শুধু এই অবস্থার শিকার নই।


কাঁটা নামানোর গল্প - How to swallow a fishbone

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৭/০৬/২০১৫ - ১২:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গরমের ছুটিতে দেশে ফেরার সবচেয়ে বড় আনন্দ মনে হয় বিয়ে বাড়ির নেমন্তন্ন খাওয়া।

তিনু মাসি বাসায় আসা মানেই কোনো একটা উপলক্ষ আছে।

তাই মাসি “চল, নিমন্ত্রণ আছে।“ বলতেই মাথার ভেতর সানাই বেজে উঠলো। আহা, মুরগির রোস্ট, খাসির রেজালা, পোলাও। সুন্দর করে সেজে আসা... ইয়ে মানে, যাই হোক - বিয়ে বাড়ির মজাই আলাদা।

তো চটপট পাঞ্জাবি পরে রেডি হয়ে গেলাম।

কার বিয়ে? রিক্সায় উঠে জিজ্ঞেস করলাম।


জ্বরগ্রস্ত

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: শুক্র, ১২/০৬/২০১৫ - ৪:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]বৃষ্টি, জ্বর আর একাকিত্ব নিয়ে আমার বেড়ে উঠা। বৃষ্টিকে আমরা মেঘ বলি। মেঘের পর মেঘ আমাকে ভিজিয়েছে আশৈশব, বালকবেলা থেকে মেঘে ভিজতে ভিজতে পেরিয়ে এসেছি একাকী তারুণ্য, এসে দাঁড়িয়েছি চালসে সময়ের সামনে...


বখতিয়ারের সাদা ঘোড়া এবং রক্তপাতহীন বঙ্গ দখলের কেচ্ছা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/০৬/২০১৫ - ২:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বখতিয়ারের সাদা ঘোড়া, কল্কি অবতারের সাদা ঘোড়া এগুলোর সাথে ডিভাইনিটি বা আধ্যাত্মিকতা মেলানো ভন্ডামি। মূল রহস্যটা আসলে অন্য জায়গায়। সাদা ঘোড়া বলতে আমরা যেগুলো চিনি সেগুলো আসলে সাধারণত ঘিয়া বা গ্রে কালারের ঘোড়া। 'প্রকৃত' সাদা ঘোড়া খুবই দুর্লভ প্রানী। এই কারণেই প্রাচীনকালের অধিকাংশ রাজাই সাদা ঘোড়া ব্যবহার করতেন তাদের আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে। আবার সাদা ঘোড়া যুদ্ধক্ষেত্রেও সহায়ক হত তাদের জন্য। কারণ অজস্


নিধি

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৫/২০১৫ - ৭:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]সবচেয়ে নিষ্ঠা, ধৈর্য্য, অধ্যাবসায় আর গুরুত্ব দিয়ে যে কাজটা আমি করতে পারি, তার নাম আলসেমি। এই কাজে আমার কোনো জুড়ি নেই। এই যেমন ঘরস্ত্রী আজ সকাল থেকে অন্তত দশবার এসে বলে গেছে ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিলেই যে ধোপাখানা, সেখানে ক'টা কাপড় দিয়ে আসতে। যাবো যাচ্ছি করতে করতে সন্ধ্যা ঘনিয়ে আনতে পেরেছি, আরেকটু পরে বলবো আজ তো রাত হয়ে গেছে, কাল নিয়ে যাবো।


ধর্মানুভূতির অযুহাতে উপমহাদেশের প্রথম খুন: রাজপাল বনাম ইলমুদ্দিন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৭/০৫/২০১৫ - ৬:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উপমহাদেশে ধর্মানুভূতিতে আঘাতের অযুহাতে কোনও ব্যক্তি কর্তৃক প্রথম যে খুনের ঘটনা আমরা ইতিহাসে দেখতে পাই সেটা হচ্ছে ১৯২৩ সালে 'রঙিলা রসুল' বই প্রকাশকে কেন্দ্র করে। বইটি হযরত মুহাম্মদ এবং তাঁর ১১ স্ত্রী ও ২ দাসীর ঘটনাবলীকে কেন্দ্র করে স্যাটায়ার।


অনন্ত বিজয়

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৫/২০১৫ - ১২:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আপনার সাথে দেখা হয়েছে অনেকবার
অফিসে, রাস্তায়, ছাপাখানায়, মিছিলে
আপনি কথা বলতেন নির্ভয়ে, স্থিরতায়

আমার অপরিসর খুপড়িতে লাল চা
হয়েছিলো কোন একদিন, বাঁধাই ঘরের
সামনে দাঁড়িয়ে খুনসুটি করেছি, কার
কাজ আগে করানো যায় তার জন্য
তাড়া দিয়েছি মলাট মাল্লারকে

মিছিলে মিশে যাওয়া মুখে আপনি
ছিলেন, ছিলাম আমিও। চিৎকারে
অনভ্যস্থ আমাদের গলা ভেঙে গেলে
ফুটপাতের আদা চা’য়ে ভাগ বসিয়ে


ক্যালিডোস্কোপ -১১

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১০/০৫/২০১৫ - ৪:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নারী দিবস। মাতৃ দিবস। আমার মা-এর কাছে এই দিবসগুলি কোন বিশেষ বার্তা আনে না। তা বলে বার্তাগুলি থেকে তিনি দূরে থাকেন না। নিয়মিত খবরের কাগজ পড়েন। খবরের সাথে নিজেকে সংপৃক্ত রাখেন। বস্তুতঃ সেই পাঠ-ই তাঁকে সচল রেখেছে। কিন্তু তাঁর চারপাশের দুনিয়ায় তিনি অপ্রয়োজনীয় হয়ে গিয়েছেন। তাঁর মানসিক আর শারীরিক সক্ষমতার যতটা অবশিষ্ট আছে, তাতে উন্নত দেশের বাসিন্দা হলে তিনি এখন-ও সক্রিয় জীবনযাপন করতেন। কিন্তু নিজের দেশে, সন্তানের সংসারে শিশুপালনের ভূমিকা পার হয়ে গেলে নিজের জনেদের মধ্যে থেকেও অনেক কাল-ই তিনি তাঁদের চলমান, ঘটমান জীবন প্রবাহ হতে বিচ্ছিন্ন। তাঁর মত, তাঁর বয়সীরা আরও অনেকই। সেখানে সেটাই রীতি।